প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র সফরসঙ্গী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর আওয়ামী লীগ সমর্থকদের হামলার নিন্দা জানিয়েছে এনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স। এ ঘটনায় নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলসহ পুরো ফরেন সার্ভিস টিমকে অবিলম্বে চাকরিচ্যুত করার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সোমবার নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আওয়ামী লীগ সমর্থকরা বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, হুমায়ুন কবির, এনসিপি নেতৃবৃন্দ আখতার হোসেন ও ডা. তাসনিম জারা এবং জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহেরের ওপর স্লোগান, গালিগালাজ ও ডিম নিক্ষেপ করেন। আখতার হোসেনের গায়ে ডিম লেগে ফেটে যায়।
এনসিপি এক বিবৃতিতে বলেছে, সরকারি সফরসঙ্গী হয়েও রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হওয়া রাষ্ট্রের কূটনৈতিক মর্যাদা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার চরম ব্যর্থতার উদাহরণ। তারা প্রশ্ন তোলে, যদি সরকারি সফরের অংশগ্রহণকারীরাই নিরাপত্তা না পান তবে বিদেশে কনস্যুলেট ও দূতাবাসগুলোর অস্তিত্বের যৌক্তিকতা কোথায়।
সংগঠনটি তিন দফা দাবি জানায়— যুক্তরাষ্ট্র সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ, নিউ ইয়র্ক কনস্যুলেটের পুরো টিমকে চাকরিচ্যুতি এবং সফরসঙ্গী সব নেতার সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ।
এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় তাসনিম জারা ফেসবুকে লিখেছেন, আখতার হোসেনের ওপর হামলা কেবল তার ব্যক্তিগত নয়, রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এই আক্রমণ প্রমাণ করে পরাজিত শক্তির ভয় ও হতাশা কতটা গভীর, তবে এতে আখতার হোসেন দুর্বল হবেন না, বরং আরও দৃঢ় হবেন।
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র সফরসঙ্গী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর আওয়ামী লীগ সমর্থকদের হামলার নিন্দা জানিয়েছে এনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স। এ ঘটনায় নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলসহ পুরো ফরেন সার্ভিস টিমকে অবিলম্বে চাকরিচ্যুত করার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সোমবার নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আওয়ামী লীগ সমর্থকরা বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, হুমায়ুন কবির, এনসিপি নেতৃবৃন্দ আখতার হোসেন ও ডা. তাসনিম জারা এবং জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহেরের ওপর স্লোগান, গালিগালাজ ও ডিম নিক্ষেপ করেন। আখতার হোসেনের গায়ে ডিম লেগে ফেটে যায়।
এনসিপি এক বিবৃতিতে বলেছে, সরকারি সফরসঙ্গী হয়েও রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হওয়া রাষ্ট্রের কূটনৈতিক মর্যাদা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার চরম ব্যর্থতার উদাহরণ। তারা প্রশ্ন তোলে, যদি সরকারি সফরের অংশগ্রহণকারীরাই নিরাপত্তা না পান তবে বিদেশে কনস্যুলেট ও দূতাবাসগুলোর অস্তিত্বের যৌক্তিকতা কোথায়।
সংগঠনটি তিন দফা দাবি জানায়— যুক্তরাষ্ট্র সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ, নিউ ইয়র্ক কনস্যুলেটের পুরো টিমকে চাকরিচ্যুতি এবং সফরসঙ্গী সব নেতার সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ।
এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় তাসনিম জারা ফেসবুকে লিখেছেন, আখতার হোসেনের ওপর হামলা কেবল তার ব্যক্তিগত নয়, রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এই আক্রমণ প্রমাণ করে পরাজিত শক্তির ভয় ও হতাশা কতটা গভীর, তবে এতে আখতার হোসেন দুর্বল হবেন না, বরং আরও দৃঢ় হবেন।