ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রাজনৈতিক দলগুলো থেকে সংসদ নির্বাচনে ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থী মনোনয়নে বাধ্যবাধকতা আরোপসহ ছয় দফা দাবি নির্বাচন কমিশনের কাছে তুলে ধরেছে ‘নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম’। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এসব দাবি পূরণ করে নির্বাচনি আইন সংস্কারের দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন নারী সংগঠনের এই সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম।
মঙ্গলবার,(২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে দাবিগুলো তুলে ধরেন ফোরামের প্রতিনিধিরা। নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সদস্য মাহীন সুলতানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- নারী পক্ষের নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাদাফ সায, বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত ও নারী সংহতির সভাপ্রধান শ্যামলী শীল। চার নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, তাহমিদা আহমদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ এ সময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরামের পক্ষ থেকে নারী প্রার্থীর বাধ্যতামূলক মনোনয়ন, দলীয় কাঠামোতে নারীর নেতৃত্ব, নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যয়সীমার সমপরিমাণ অর্থ মঞ্জুরি, অনলাইন ও অফলাইনে হয়রানি প্রতিরোধে নীতি ও নির্দেশনা, সংসদে সংরক্ষিত আসনে সরাসরি নির্বাচন এবং সব আসনে ‘না’ ভোট রাখার বিষয়ে দাবি জানানো হয়। ফোরামের তরফে এ সংক্রান্ত লিখিত আবেদনও ইসিতে জমা দিয়েছেন এই নারী সংগঠকরা।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজনৈতিক দলগুলো থেকে সংসদ নির্বাচনে ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থী মনোনয়নে বাধ্যবাধকতা আরোপসহ ছয় দফা দাবি নির্বাচন কমিশনের কাছে তুলে ধরেছে ‘নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম’। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এসব দাবি পূরণ করে নির্বাচনি আইন সংস্কারের দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন নারী সংগঠনের এই সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম।
মঙ্গলবার,(২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে দাবিগুলো তুলে ধরেন ফোরামের প্রতিনিধিরা। নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সদস্য মাহীন সুলতানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- নারী পক্ষের নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাদাফ সায, বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত ও নারী সংহতির সভাপ্রধান শ্যামলী শীল। চার নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, তাহমিদা আহমদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ এ সময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরামের পক্ষ থেকে নারী প্রার্থীর বাধ্যতামূলক মনোনয়ন, দলীয় কাঠামোতে নারীর নেতৃত্ব, নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যয়সীমার সমপরিমাণ অর্থ মঞ্জুরি, অনলাইন ও অফলাইনে হয়রানি প্রতিরোধে নীতি ও নির্দেশনা, সংসদে সংরক্ষিত আসনে সরাসরি নির্বাচন এবং সব আসনে ‘না’ ভোট রাখার বিষয়ে দাবি জানানো হয়। ফোরামের তরফে এ সংক্রান্ত লিখিত আবেদনও ইসিতে জমা দিয়েছেন এই নারী সংগঠকরা।