ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
আওয়ামী লীগের আগে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াতের নিষিদ্ধ হওয়া উচিত ছিলো বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যাহ বুলু। কেননা তারা ১৯৭১ সালে মা-বোনদের গনিমতের মাল মনে করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিলো, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে তারা বেইমানি করে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করে মানুষ হত্যা করেছে।
গতকাল রোববার বিকালে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যূত্থানের দুই শহীদ আবদুল কাইয়ুম আহাদ ও আসিফ হোসেনের কবরে শ্রদ্ধা, জিয়ারত ও ওই পরিবারের খোঁজ খবর নেন। এসময় বরকত উল্যাহ বুলু উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে দেয়া বক্ত্যবে এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে দুই হাজার মানুষ নিহত ও ২০ হাজার মানুষ আহত হওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ যদি নিষিদ্ধ হয়, তাহলে তার আগে বাংলাদেশে জামায়াতের নিষিদ্ধ হওয়া উচিত। কেননা তারা ১৯৭১ সালে মা-বোনদের গনিমতের মাল মনে করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিলো, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে তারা বেইমানি করে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করে মানুষ হত্যা করেছে।
তিনি আরো বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি হতাহত হয়েছে বিএনপির নেতা-কর্মী। কিন্তু যারা একাত্তরকে অস্বীকার করে, ৩০ লাখ শহীদের রক্তকে অস্বীকার এবং চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানকে বিপ্লব বলে পাঁচ আগস্টকে দ্বিতীয় স্বাধীনতা, নতুন সংবিধানের কথা বলে প্রকারান্তরে তারা বাংলাদেশের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে। এমনকি তারা মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং বাহাত্তরের সংবিধান অস্বীকার করে। এদের বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার অধিকার যেমনি নেই, তেমনি তাদের ভোট চাওয়ারও অধিকার নেই। তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতির কথা বলে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং নির্বাচন ব্যাহত করতে চায় জামায়াত। অন্য কোনো দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নই তাদের উদ্দেশ্য। আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতিসহ সম্প্রতি কয়েকটি বড় আগুনের ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ভূ-রাজনীতির কারণে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রকারীরা বাংলাদেশের নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করছে। এসময় বরকত উল্যাহ বুলুর স্ত্রী বিএনপি নেত্রী শামীমা বরকত লাকী, বেগমগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক বাবু কামাক্ষা চন্দ্র দাস, সদস্য সচিব মাহফুজুল হক আবেদসহ উপজেলা ও স্থানীয় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আওয়ামী লীগের আগে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াতের নিষিদ্ধ হওয়া উচিত ছিলো বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী বরকত উল্যাহ বুলু। কেননা তারা ১৯৭১ সালে মা-বোনদের গনিমতের মাল মনে করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিলো, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে তারা বেইমানি করে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করে মানুষ হত্যা করেছে।
গতকাল রোববার বিকালে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যূত্থানের দুই শহীদ আবদুল কাইয়ুম আহাদ ও আসিফ হোসেনের কবরে শ্রদ্ধা, জিয়ারত ও ওই পরিবারের খোঁজ খবর নেন। এসময় বরকত উল্যাহ বুলু উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে দেয়া বক্ত্যবে এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে দুই হাজার মানুষ নিহত ও ২০ হাজার মানুষ আহত হওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ যদি নিষিদ্ধ হয়, তাহলে তার আগে বাংলাদেশে জামায়াতের নিষিদ্ধ হওয়া উচিত। কেননা তারা ১৯৭১ সালে মা-বোনদের গনিমতের মাল মনে করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিলো, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে তারা বেইমানি করে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করে মানুষ হত্যা করেছে।
তিনি আরো বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি হতাহত হয়েছে বিএনপির নেতা-কর্মী। কিন্তু যারা একাত্তরকে অস্বীকার করে, ৩০ লাখ শহীদের রক্তকে অস্বীকার এবং চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানকে বিপ্লব বলে পাঁচ আগস্টকে দ্বিতীয় স্বাধীনতা, নতুন সংবিধানের কথা বলে প্রকারান্তরে তারা বাংলাদেশের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে। এমনকি তারা মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং বাহাত্তরের সংবিধান অস্বীকার করে। এদের বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার অধিকার যেমনি নেই, তেমনি তাদের ভোট চাওয়ারও অধিকার নেই। তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতির কথা বলে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং নির্বাচন ব্যাহত করতে চায় জামায়াত। অন্য কোনো দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নই তাদের উদ্দেশ্য। আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতিসহ সম্প্রতি কয়েকটি বড় আগুনের ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ভূ-রাজনীতির কারণে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রকারীরা বাংলাদেশের নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করছে। এসময় বরকত উল্যাহ বুলুর স্ত্রী বিএনপি নেত্রী শামীমা বরকত লাকী, বেগমগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক বাবু কামাক্ষা চন্দ্র দাস, সদস্য সচিব মাহফুজুল হক আবেদসহ উপজেলা ও স্থানীয় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।