আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর বিভাগের ৩৩টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রোববার।
ইতিমধ্যে অন্তত ১২টি আসনে ১২ জনকে মনোনয়নের সবুজ সংকেত দেয়া হয়েছে। তারেক রহমান ফোন করে কথা বলে তাদের প্রয়োজনীয় নির্দ্দেশনা দিয়েছেন বলে দায়িত্বশীল সূত্র এবং ফোন পাওয়া কয়েকজন নেতা সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন।
অন্তত ১২টি আসনে ১২ জনকে সবুজ সংকেত, ফোন করে কাজের নির্দেশ
হাইপ্রোফাইল জামায়াত ও এনসিপি নেতাদের আসনে মনোনয়নের ক্ষেত্রে ব্যাপক অনুসন্ধান
দুইজনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, গণসংযোগের নির্দেশ
মনোনয়ন প্রত্যাশিরা জানিয়েছেন রুদ্ধদ্বার বৈঠকে শতাধিক মনোনয়ন প্রত্যাশিদের কাউকেই কথা বলার সুযোগ দেয়া হয়নি। তাদের পরিস্কার বার্তা দেয়া হয়েছে ‘দল যাকে মনোনয়ন দেবে তার পক্ষে কাজ করতে হবে’। ‘কোন গ্রপিং লবিং চলবেনা’ বলেও হুশিয়ার করে দেয়া হয়েছে।
রংপুর বিভাগের ৩৩টি আসনের বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের ঢাকায় আসার জন্য দলের পক্ষ থেকে নির্দ্দেশনা দেয়া হয়েছিলো। সে অনুযায়ী রংপুর বিভাগের প্রতিটি আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশিরা সভায় উপস্থিত হন। সভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর, দলের বিভাগীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন, বলে সভায় অংশ নেয়া বেশ কয়েকটি আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী ও দলের একাধিক নেতার সাথে কথা বলে জানা গেছে ।
সভা সূত্রে জানা গেছে রংপুরের ৬টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশী মনোনয়নর প্রত্যাশি ছিলেন রংপুর-২ আসনে – ৪ জন। আর রংপুর-৬ আসনে মাত্র ১ জন মনোনয়ন প্রত্যাশি উপস্থিত ছিলেন। এই আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশি জেলা বিএনপির আহবায়ক সাইফুল ইসলাম।
তিনি সংবাদকে বলেন, ‘আমাদের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ডেকেছিলেন। তিনি বিভিন্ন দিক নির্দ্দেশনা দিয়েছেন। গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাও, পঞ্চগড় জেলার সংসদীয় আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশিরাও উপস্থিত ছিলেন।
রংপুর বিভাগে জামায়াতে ইসলামীর হাইপ্রোফাইল নেতা কারা প্রার্থী, তাদের কি অবস্থান এবং সেখানে বিএনপির কোন প্রার্থীকে দিলে জয়ী হবে এসব বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষন করা হচ্ছে।
রংপুর-২ আসন বদরগজ্ঞ ও তারাগজ্ঞ উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই আসনে মানবতা বিরোধী অপরাধে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ও পরে উচ্চ আদালত থেকে খালাস পাওয়া জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম সম্ভাব্য প্রার্থী। তার বিরুদ্ধে নির্বাচনে কাকে মনোনয়ন দেয়া হলে বিএনপি জয়ী হবে তা ব্যাপক খোঁজ-খবর করা হয়েছে। তারপর কয়েকদিন আগে বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী সরকারের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। তিনি এলাকায় ‘জনপ্রিয়’ বলে বিএনপির ধারনা।
গত ৪ অক্টোবর তারেক রহমান সরাসরি ফোন করে মোহাম্মদ আলীর সাথে কথা বলেন বলে তার ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন। তাকে গনসংযোগ, বিশেষ করে নারী কর্মীদের মাঠে কাজ করানোর নির্দ্দেশ দেন।
বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান দিন রাত গনসংযোগ ও প্রচারনা চালাচ্ছেন তিনি।
একই ভাবে রংপুর-১ আসনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচন করায় বহিষ্কার করা হয়েছিলো মোকাররম হোসেন সুজনকে। তার বহিস্কারাদেশও তুলে নেয়া হয়েছে। তাকেও পুরো দমে প্রচারনা শুরু করতে বলা হয়েছে বলে তার সমর্থকরা জানিয়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে তারেক রহমান প্রতিটি আসনে দলীয় মনোনয়ন নিশ্চিত করার আগে ৩/৪ বার যাচাই করাচ্ছেন। বিভিন্ন ভাবে এবং নিজস্ব লোক দিয়ে যাচাই, বাছাই করছেন। দলের জন্য ‘নিবেদন, জুলুম নির্যাতন, কারাবরন, ৫ আগষ্ট এর পর কর্মকান্ড, সাধারন মানুষের ভাবনা বিশেষ করে তৃনমুল নেতা কর্মীদের ভাবনা, ব্যাক্তি ইমেজ’সহ বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির রংপুর বিভাগের কোন কোন আসনে বিএনপি প্রার্থী কত ভোট পেয়েছিলেন। আর যারা মনোনয়ন চেয়ে পায়নি তাদের বিষয়েও খোঁজ-খবর নেয়া হচ্ছে।
পঞ্চগড় জেলার এনসিপি নেতা সারজিস আলম, রংপুর ৪ আসনের এনসিপি প্রার্থী আকতার হোসেনের ব্যাপারেও খোজ নেয়া হচ্ছে। এই দুই আসনে প্রার্থী নির্বাচনে সময় নেয়া হচ্ছেও বলে জানা গেছে।
তবে রংপুর বিভাগের অন্তত ১২টি আসনে ১২জনকে দলীয় মনোনয়নের ‘সবুজ সংকেত’ দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
রংপুর বিভাগীয় বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি সংবাদকে বলেন, ‘আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় মনোনয়ন দেবার ব্যাপারে বিভিন্ন মাধ্যমসহ আরো অনেক সোর্স কাজে লাগাচ্ছেন।’ ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট এবং আর যারা প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তাদের আমল নামাও দেখছেন বলে জানান তিনি।
এদিকে সভায় উপস্থিত রংপুর সদর-৩ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশি রংপুর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মাহফুজুন্নবী ডনের সাথে সোমবার বিকেলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনটি অনেক কারনেই ভীষন গুরুত্বপুর্ন। সে কারনে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সব কিছু বিচার বিবেচনা করেই যোগ্য ব্যাক্তিকে মনেসানয়ন দেবেন বলে জানিয়েছেন।’ এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘১৮ থেকে ৩৫ বছরের তরুণ-তরুণীরা এই নির্বাচনে বিশাল ভুমিকা রাখবে। তারা অনেকেই ভোট দিতে পারেননি বিগত নির্বাচনে। ফলে তরুনদের ভোট যে নিতে পারবে তার পাল্লা তত ভারী হবে।’
জেলা বিএনপির অহবায়ক শামসুজ্জামান শামু বলেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সব কিছুই বিচার বিশ্লেষন করে দলীয় মনোনয়ন দেবেন। একই আসনে মহানগর বিএনপির সিনিয়ন যুগ্ন আহবায়ক শহিদুল ইসলাম মিজুর আশা ‘সকলের কাছে পরিচিত ক্লিন ইমেজকেই প্রাধান্য’ দেয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর বিভাগের ৩৩টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রোববার।
ইতিমধ্যে অন্তত ১২টি আসনে ১২ জনকে মনোনয়নের সবুজ সংকেত দেয়া হয়েছে। তারেক রহমান ফোন করে কথা বলে তাদের প্রয়োজনীয় নির্দ্দেশনা দিয়েছেন বলে দায়িত্বশীল সূত্র এবং ফোন পাওয়া কয়েকজন নেতা সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন।
অন্তত ১২টি আসনে ১২ জনকে সবুজ সংকেত, ফোন করে কাজের নির্দেশ
হাইপ্রোফাইল জামায়াত ও এনসিপি নেতাদের আসনে মনোনয়নের ক্ষেত্রে ব্যাপক অনুসন্ধান
দুইজনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, গণসংযোগের নির্দেশ
মনোনয়ন প্রত্যাশিরা জানিয়েছেন রুদ্ধদ্বার বৈঠকে শতাধিক মনোনয়ন প্রত্যাশিদের কাউকেই কথা বলার সুযোগ দেয়া হয়নি। তাদের পরিস্কার বার্তা দেয়া হয়েছে ‘দল যাকে মনোনয়ন দেবে তার পক্ষে কাজ করতে হবে’। ‘কোন গ্রপিং লবিং চলবেনা’ বলেও হুশিয়ার করে দেয়া হয়েছে।
রংপুর বিভাগের ৩৩টি আসনের বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের ঢাকায় আসার জন্য দলের পক্ষ থেকে নির্দ্দেশনা দেয়া হয়েছিলো। সে অনুযায়ী রংপুর বিভাগের প্রতিটি আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশিরা সভায় উপস্থিত হন। সভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর, দলের বিভাগীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন, বলে সভায় অংশ নেয়া বেশ কয়েকটি আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী ও দলের একাধিক নেতার সাথে কথা বলে জানা গেছে ।
সভা সূত্রে জানা গেছে রংপুরের ৬টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশী মনোনয়নর প্রত্যাশি ছিলেন রংপুর-২ আসনে – ৪ জন। আর রংপুর-৬ আসনে মাত্র ১ জন মনোনয়ন প্রত্যাশি উপস্থিত ছিলেন। এই আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশি জেলা বিএনপির আহবায়ক সাইফুল ইসলাম।
তিনি সংবাদকে বলেন, ‘আমাদের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ডেকেছিলেন। তিনি বিভিন্ন দিক নির্দ্দেশনা দিয়েছেন। গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাও, পঞ্চগড় জেলার সংসদীয় আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশিরাও উপস্থিত ছিলেন।
রংপুর বিভাগে জামায়াতে ইসলামীর হাইপ্রোফাইল নেতা কারা প্রার্থী, তাদের কি অবস্থান এবং সেখানে বিএনপির কোন প্রার্থীকে দিলে জয়ী হবে এসব বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষন করা হচ্ছে।
রংপুর-২ আসন বদরগজ্ঞ ও তারাগজ্ঞ উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই আসনে মানবতা বিরোধী অপরাধে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ও পরে উচ্চ আদালত থেকে খালাস পাওয়া জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম সম্ভাব্য প্রার্থী। তার বিরুদ্ধে নির্বাচনে কাকে মনোনয়ন দেয়া হলে বিএনপি জয়ী হবে তা ব্যাপক খোঁজ-খবর করা হয়েছে। তারপর কয়েকদিন আগে বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী সরকারের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। তিনি এলাকায় ‘জনপ্রিয়’ বলে বিএনপির ধারনা।
গত ৪ অক্টোবর তারেক রহমান সরাসরি ফোন করে মোহাম্মদ আলীর সাথে কথা বলেন বলে তার ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন। তাকে গনসংযোগ, বিশেষ করে নারী কর্মীদের মাঠে কাজ করানোর নির্দ্দেশ দেন।
বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান দিন রাত গনসংযোগ ও প্রচারনা চালাচ্ছেন তিনি।
একই ভাবে রংপুর-১ আসনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচন করায় বহিষ্কার করা হয়েছিলো মোকাররম হোসেন সুজনকে। তার বহিস্কারাদেশও তুলে নেয়া হয়েছে। তাকেও পুরো দমে প্রচারনা শুরু করতে বলা হয়েছে বলে তার সমর্থকরা জানিয়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে তারেক রহমান প্রতিটি আসনে দলীয় মনোনয়ন নিশ্চিত করার আগে ৩/৪ বার যাচাই করাচ্ছেন। বিভিন্ন ভাবে এবং নিজস্ব লোক দিয়ে যাচাই, বাছাই করছেন। দলের জন্য ‘নিবেদন, জুলুম নির্যাতন, কারাবরন, ৫ আগষ্ট এর পর কর্মকান্ড, সাধারন মানুষের ভাবনা বিশেষ করে তৃনমুল নেতা কর্মীদের ভাবনা, ব্যাক্তি ইমেজ’সহ বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির রংপুর বিভাগের কোন কোন আসনে বিএনপি প্রার্থী কত ভোট পেয়েছিলেন। আর যারা মনোনয়ন চেয়ে পায়নি তাদের বিষয়েও খোঁজ-খবর নেয়া হচ্ছে।
পঞ্চগড় জেলার এনসিপি নেতা সারজিস আলম, রংপুর ৪ আসনের এনসিপি প্রার্থী আকতার হোসেনের ব্যাপারেও খোজ নেয়া হচ্ছে। এই দুই আসনে প্রার্থী নির্বাচনে সময় নেয়া হচ্ছেও বলে জানা গেছে।
তবে রংপুর বিভাগের অন্তত ১২টি আসনে ১২জনকে দলীয় মনোনয়নের ‘সবুজ সংকেত’ দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
রংপুর বিভাগীয় বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি সংবাদকে বলেন, ‘আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় মনোনয়ন দেবার ব্যাপারে বিভিন্ন মাধ্যমসহ আরো অনেক সোর্স কাজে লাগাচ্ছেন।’ ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট এবং আর যারা প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তাদের আমল নামাও দেখছেন বলে জানান তিনি।
এদিকে সভায় উপস্থিত রংপুর সদর-৩ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশি রংপুর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মাহফুজুন্নবী ডনের সাথে সোমবার বিকেলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনটি অনেক কারনেই ভীষন গুরুত্বপুর্ন। সে কারনে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সব কিছু বিচার বিবেচনা করেই যোগ্য ব্যাক্তিকে মনেসানয়ন দেবেন বলে জানিয়েছেন।’ এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘১৮ থেকে ৩৫ বছরের তরুণ-তরুণীরা এই নির্বাচনে বিশাল ভুমিকা রাখবে। তারা অনেকেই ভোট দিতে পারেননি বিগত নির্বাচনে। ফলে তরুনদের ভোট যে নিতে পারবে তার পাল্লা তত ভারী হবে।’
জেলা বিএনপির অহবায়ক শামসুজ্জামান শামু বলেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সব কিছুই বিচার বিশ্লেষন করে দলীয় মনোনয়ন দেবেন। একই আসনে মহানগর বিএনপির সিনিয়ন যুগ্ন আহবায়ক শহিদুল ইসলাম মিজুর আশা ‘সকলের কাছে পরিচিত ক্লিন ইমেজকেই প্রাধান্য’ দেয়া হবে।