ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কেন বিদেশে যেতে বাধা দেয়া হলো, সরকারের কাছে তার ব্যাখ্যা চেয়েছেন বিএনপি নেতা আ ন ম এহসানুল হক মিলন। শুক্রবার, (৩১ অক্টোবর ২০২৫) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে কথা বলেন সাবেক বিএনপি সরকারের এই শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘আমি সরকারের কাছে জানতে চাই, কেন আমাকে বিদেশে যেতে দেয়া হল না। এই সরকার মহান চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের সরকার। আমার দল বিএনপি শুরু থেকেই মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ও তার নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সমর্থন দিয়ে আসছে। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা-সম্মান রয়েছে।
‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই সরকার কোনো সংস্থা বা বিভাগ কারো ভুল তথ্যে বা ষড়যন্ত্রের বিভ্রান্ত হবেন না। আমিসহ দেশের সব নাগরিকের সাংবিধানিক ও নাগরিক, মানবিক অধিকার রক্ষায় তারা যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করবেন।’ চিকিৎসার জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ব্যাংককে যাওয়ার কথা ছিল মিলনের। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে ইমিগ্রেশন থেকে তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
পরে অবশ্য তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি পুরনো পাসপোর্ট নিয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে ‘মিলন’ নামটি লেখা নেই। আমার ভুলের কারণে ফিরতে হয়েছে। তবে এর বাইরে কোনো ষড়যন্ত্র আছে কিনা জানি না।’
শুক্রবার, সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমি বলতে চাই, আমি রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার সর্বদা সচেষ্ট আছি এবং থাকবো।
‘রাষ্ট্রের প্রয়োজন, দেশ ও মানুষের কল্যাণে সরকারের সঙ্গে সর্বাঙ্গীন সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছি।’
গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের, বিশেষ করে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে না দেয়ার ঘটনাগুলো মনে করিয়ে দেন মিলন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
কেন বিদেশে যেতে বাধা দেয়া হলো, সরকারের কাছে তার ব্যাখ্যা চেয়েছেন বিএনপি নেতা আ ন ম এহসানুল হক মিলন। শুক্রবার, (৩১ অক্টোবর ২০২৫) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে কথা বলেন সাবেক বিএনপি সরকারের এই শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘আমি সরকারের কাছে জানতে চাই, কেন আমাকে বিদেশে যেতে দেয়া হল না। এই সরকার মহান চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের সরকার। আমার দল বিএনপি শুরু থেকেই মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ও তার নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সমর্থন দিয়ে আসছে। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা-সম্মান রয়েছে।
‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই সরকার কোনো সংস্থা বা বিভাগ কারো ভুল তথ্যে বা ষড়যন্ত্রের বিভ্রান্ত হবেন না। আমিসহ দেশের সব নাগরিকের সাংবিধানিক ও নাগরিক, মানবিক অধিকার রক্ষায় তারা যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করবেন।’ চিকিৎসার জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ব্যাংককে যাওয়ার কথা ছিল মিলনের। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে ইমিগ্রেশন থেকে তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
পরে অবশ্য তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি পুরনো পাসপোর্ট নিয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে ‘মিলন’ নামটি লেখা নেই। আমার ভুলের কারণে ফিরতে হয়েছে। তবে এর বাইরে কোনো ষড়যন্ত্র আছে কিনা জানি না।’
শুক্রবার, সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমি বলতে চাই, আমি রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার সর্বদা সচেষ্ট আছি এবং থাকবো।
‘রাষ্ট্রের প্রয়োজন, দেশ ও মানুষের কল্যাণে সরকারের সঙ্গে সর্বাঙ্গীন সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছি।’
গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের, বিশেষ করে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে না দেয়ার ঘটনাগুলো মনে করিয়ে দেন মিলন।