জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেছেন, ‘দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে সংবিধান সংশোধন করতে হবে।এখনো অনেক সময় আছে সংবিধানে প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করার।’
সোমবার রাজধানীর বনানীতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব মন্তব্য করেন। এদিন বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাঈদ আখতার নেওয়াজী পিপিএম (বার) জি এম কাদেরের হাতে ফুল দিয়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন।এসময় দলটির শীর্ষ নেতাদের অনেকে উপস্থিত ছিলেন
গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংবিধানে বারবার পরিবর্তন এনে এক ব্যক্তির হাতে সব ক্ষমতা দিয়েছে। এ দুই দলের প্রতিহিংসার রাজনীতির কারণে দেশে ভীতিকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এই দুটি দলের প্রতিহিংসার রাজনীতির কারণে পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে, আগামী নির্বাচনে যে দল পরাজিত হবে তারাই যেন নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এমন বাস্তবতা সুষ্ঠু রাজনীতি চর্চার অন্তরায়।’
জিএম কাদের বলেন, ‘মানুষ নির্বাচনের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। দেশের মানুষ এখন আর ভোটকেন্দ্রে যেতে চায় না। নির্বাচনের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ০১ আগস্ট ২০২২
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেছেন, ‘দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে সংবিধান সংশোধন করতে হবে।এখনো অনেক সময় আছে সংবিধানে প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করার।’
সোমবার রাজধানীর বনানীতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব মন্তব্য করেন। এদিন বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাঈদ আখতার নেওয়াজী পিপিএম (বার) জি এম কাদেরের হাতে ফুল দিয়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন।এসময় দলটির শীর্ষ নেতাদের অনেকে উপস্থিত ছিলেন
গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংবিধানে বারবার পরিবর্তন এনে এক ব্যক্তির হাতে সব ক্ষমতা দিয়েছে। এ দুই দলের প্রতিহিংসার রাজনীতির কারণে দেশে ভীতিকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এই দুটি দলের প্রতিহিংসার রাজনীতির কারণে পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে, আগামী নির্বাচনে যে দল পরাজিত হবে তারাই যেন নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এমন বাস্তবতা সুষ্ঠু রাজনীতি চর্চার অন্তরায়।’
জিএম কাদের বলেন, ‘মানুষ নির্বাচনের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। দেশের মানুষ এখন আর ভোটকেন্দ্রে যেতে চায় না। নির্বাচনের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।’