সুরটা বেধে দিয়েছিলেন মিচেল স্টার্ক, জশ হেইজেলউড। এরপর চলল ‘জ্যাম্পা শো’। বাংলাদেশের মিডল ও লোয়ার অর্ডার যেন খুঁজেই পেল না এই লেগ স্পিনারকে খেলার উপায়। রেকর্ড গড়া বোলিং উপহার দিলেন এই অস্ট্রেলিয়ান।
দুবাইয়ে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশকে ৭৩ রানে গুটিয়ে দিয়ে ৮২ বল আগে অস্ট্রেলিয়ার ৮ উইকেটের জয়ে মূল নায়ক অ্যাডাম জ্যাম্পা। ৪ ওভার বোলিং করে মাত্র ১৯ রান দিয়ে তিনি নেন ৫ উইকেট।
আন্তর্জাতিক টি-২০তে যা জ্যাম্পার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। আগের সেরা ছিল ১৪ রানে ৩ উইকেট। একই সঙ্গে টি-২০ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডও গড়লেন তিনি।
এতদিন রেকর্ডটি ছিল পেস বোলিং অলরাউন্ডার জেমস ফকনারের। ২০১৬ আসরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৭ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক টি-২০তে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সেরা বোলিং এখন জ্যাম্পার। এই তালিকার শীর্ষে অ্যাশটন অ্যাগার, গত মার্চে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩০ রানে ৬ উইকেট নিয়ে রেকর্ডটি গড়েন তিনি।
দারুণ সব অর্জনের ম্যাচে সেরা জ্যাম্পা ছাড়া আর কে! আন্তর্জাতিক টি-২০তে পঞ্চমবার এই স্বীকৃতি পেলেন তিনি।
জ্যাম্পা যখন বোলিংয়ে এলেন ততক্ষণে ৪ উইকেট হারিয়ে দিশেহারা বাংলাদেশ। এরপর আর প্রতিপক্ষকে পথেই ফিরতে দেননি তিনি। সপ্তম ওভারে আক্রমণে এসে প্রথম বলেই ফিরিয়ে দেন আফিফ হোসেনকে। তার গুগলি ড্রাইভ করে সিøপে ধরা পড়েন বাঁ-হাতি এই ব্যাটসম্যান। ওভারে দেন কেবল ৫ চার।
নবম ওভারে শামীম হোসেন তাকে সøগ সুইপে স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কায় ওড়ান। ওই একটি বাউন্ডারি হজম করেন তিনি। এরপরও কেবল ৭ রান দিয়ে শেষ করেন ওভারটি।
একাদশ ওভারে আবার বল হাতে পেয়ে শেষ দুই বলে তুলে নেন শামীম ও শেখ মেহেদি হাসানের উইকেট। পঞ্চদশ ওভারে প্রথম বলেই উইকেট নিয়ে হ্যাটট্রিকের উল্লাসে মাততে পারতেন তিনি। কিন্তু তাসকিন আহমেদের ক্যাচ গ্লাভসে জমাতে পারেননি ম্যাথু ওয়েড। পরে অবশ্য শেষ তিন বলের মধ্যে মুস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলামকে ফিরিয়ে ইতি টেনে দেন বাংলাদেশ ইনিংসের।
অল্প রানের লক্ষ্যে অ্যারন ফিঞ্চের ঝড়ে ৬.২ ওভারেই জিতে যায় অস্ট্রেলিয়া।
বৃহস্পতিবার, ০৪ নভেম্বর ২০২১
সুরটা বেধে দিয়েছিলেন মিচেল স্টার্ক, জশ হেইজেলউড। এরপর চলল ‘জ্যাম্পা শো’। বাংলাদেশের মিডল ও লোয়ার অর্ডার যেন খুঁজেই পেল না এই লেগ স্পিনারকে খেলার উপায়। রেকর্ড গড়া বোলিং উপহার দিলেন এই অস্ট্রেলিয়ান।
দুবাইয়ে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশকে ৭৩ রানে গুটিয়ে দিয়ে ৮২ বল আগে অস্ট্রেলিয়ার ৮ উইকেটের জয়ে মূল নায়ক অ্যাডাম জ্যাম্পা। ৪ ওভার বোলিং করে মাত্র ১৯ রান দিয়ে তিনি নেন ৫ উইকেট।
আন্তর্জাতিক টি-২০তে যা জ্যাম্পার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। আগের সেরা ছিল ১৪ রানে ৩ উইকেট। একই সঙ্গে টি-২০ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডও গড়লেন তিনি।
এতদিন রেকর্ডটি ছিল পেস বোলিং অলরাউন্ডার জেমস ফকনারের। ২০১৬ আসরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৭ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক টি-২০তে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সেরা বোলিং এখন জ্যাম্পার। এই তালিকার শীর্ষে অ্যাশটন অ্যাগার, গত মার্চে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩০ রানে ৬ উইকেট নিয়ে রেকর্ডটি গড়েন তিনি।
দারুণ সব অর্জনের ম্যাচে সেরা জ্যাম্পা ছাড়া আর কে! আন্তর্জাতিক টি-২০তে পঞ্চমবার এই স্বীকৃতি পেলেন তিনি।
জ্যাম্পা যখন বোলিংয়ে এলেন ততক্ষণে ৪ উইকেট হারিয়ে দিশেহারা বাংলাদেশ। এরপর আর প্রতিপক্ষকে পথেই ফিরতে দেননি তিনি। সপ্তম ওভারে আক্রমণে এসে প্রথম বলেই ফিরিয়ে দেন আফিফ হোসেনকে। তার গুগলি ড্রাইভ করে সিøপে ধরা পড়েন বাঁ-হাতি এই ব্যাটসম্যান। ওভারে দেন কেবল ৫ চার।
নবম ওভারে শামীম হোসেন তাকে সøগ সুইপে স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কায় ওড়ান। ওই একটি বাউন্ডারি হজম করেন তিনি। এরপরও কেবল ৭ রান দিয়ে শেষ করেন ওভারটি।
একাদশ ওভারে আবার বল হাতে পেয়ে শেষ দুই বলে তুলে নেন শামীম ও শেখ মেহেদি হাসানের উইকেট। পঞ্চদশ ওভারে প্রথম বলেই উইকেট নিয়ে হ্যাটট্রিকের উল্লাসে মাততে পারতেন তিনি। কিন্তু তাসকিন আহমেদের ক্যাচ গ্লাভসে জমাতে পারেননি ম্যাথু ওয়েড। পরে অবশ্য শেষ তিন বলের মধ্যে মুস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলামকে ফিরিয়ে ইতি টেনে দেন বাংলাদেশ ইনিংসের।
অল্প রানের লক্ষ্যে অ্যারন ফিঞ্চের ঝড়ে ৬.২ ওভারেই জিতে যায় অস্ট্রেলিয়া।