আগেই পাকিস্তানের সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয়েছিল। তবে আজ নিউজিল্যান্ড গ্রুপের শীর্ষে উঠে যাওয়ায় বাকি ছিল শুধু কিউইদের পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হওয়া। অবশেষে স্কটল্যান্ডকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই সেমিফাইনালে পা রাখল পাকিস্তান। গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় সেমিফাইনালে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়া।
পাকিস্তানের দেওয়া ১৯০ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে স্কটিশদের ইনিংস শেষ ১১৭ রানেই। নির্ধারিত ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে এ রানেই আটকে যায় স্কটিশরা। ৭২ রানের বড় জয়ে গ্রুপ পর্বের খেলা শেষ করল পাকিস্তান। লক্ষ্য তাড়ায় দলের সেরা রান স্কোরার বেরিংটন। ৩৭ বলে ৫৪ রান করে অপরাজিত ছিলেন তিনি। এছাড়া মুনসে ৩১ বলে করেন ১৭। অন্যদিকে লিস্ক করেন ১৪ বলে ১৪ রান। বাকিরা কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেনি।
এর আগে মালিকের তাণ্ডবে ১৮৯ রানের পাহাড় গড়ে পাকিস্তান। ব্যাটিংয়ে দলকে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর। আর শেষদিকে টর্নেডো ইনিংসে ফিফটি হাঁকিয়েছেন অভিজ্ঞ শোয়েব মালিক।
পাওয়ার প্লের ছয় ওভারে কোনো উইকেট না হারালেও স্কোরবোর্ডে যোগ হয় মাত্র ৩৫ রান। সপ্তম ওভারে সাজঘরে ফেরেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। তার ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ১৫ রান। ফাখর জামান আউট হওয়ার আগে করেন ১৩ বলে ৮ রান।
ইনিংসের মাঝপথ শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৬০ রান। সেখান থেকে শেষ দশ ওভারে বাবর আজম, মোহাম্মদ হাফিজ ও শোয়েব মালিকের ব্যাটের চড়ে ১২৯ রান যোগ করে তারা। বাবরের চেয়ে বেশি মারমুখী ছিলেন মালিকই।
প্রথমে তৃতীয় উইকেট জুটিতে মাত্র ৫ ওভারে ৫৩ রান যোগ করেন হাফিজ ও বাবর। আউট হওয়ার আগে হাফিজ খেলেন ১৯ বলে ৩১ রানের ইনিংস। দুই ওভার পর সাজঘরের পথ ধরেন বাবরও। ক্যারিয়ারের ২৪তম ফিফটিতে ৪৭ বলে ৬৬ রান করেন পাকিস্তানের অধিনায়ক।
শেষদিকে পাকিস্তানকে দুইশ ছুঁইছুঁই স্কোর এনে দেয়ার পূর্ণ কৃতিত্ব মালিকের। শেষ ওভারে তিন ছক্কা ও এক চারের মারে নেন ২৬ রান। ইনিংসের শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে মাত্র ১৮ বলে পঞ্চাশ পূরণ করেন তিনি। যা চলতি আসরের দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড।
মালিক অপরাজিত থাকেন এক চার ও ছয় ছয়ের মারে ১৮ বলে ৫৪ রান করে। আসিফ আলির ব্যাট থেকে আসে ৪ বলে ৫ রান। এ দুজনের ১৫ বলে জুটিতে স্কোরবোর্ডে যোগ ৪৭ রান। যার সিংহভাগই করেন মালিক।
সোমবার, ০৮ নভেম্বর ২০২১
আগেই পাকিস্তানের সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয়েছিল। তবে আজ নিউজিল্যান্ড গ্রুপের শীর্ষে উঠে যাওয়ায় বাকি ছিল শুধু কিউইদের পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হওয়া। অবশেষে স্কটল্যান্ডকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই সেমিফাইনালে পা রাখল পাকিস্তান। গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় সেমিফাইনালে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়া।
পাকিস্তানের দেওয়া ১৯০ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে স্কটিশদের ইনিংস শেষ ১১৭ রানেই। নির্ধারিত ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে এ রানেই আটকে যায় স্কটিশরা। ৭২ রানের বড় জয়ে গ্রুপ পর্বের খেলা শেষ করল পাকিস্তান। লক্ষ্য তাড়ায় দলের সেরা রান স্কোরার বেরিংটন। ৩৭ বলে ৫৪ রান করে অপরাজিত ছিলেন তিনি। এছাড়া মুনসে ৩১ বলে করেন ১৭। অন্যদিকে লিস্ক করেন ১৪ বলে ১৪ রান। বাকিরা কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেনি।
এর আগে মালিকের তাণ্ডবে ১৮৯ রানের পাহাড় গড়ে পাকিস্তান। ব্যাটিংয়ে দলকে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর। আর শেষদিকে টর্নেডো ইনিংসে ফিফটি হাঁকিয়েছেন অভিজ্ঞ শোয়েব মালিক।
পাওয়ার প্লের ছয় ওভারে কোনো উইকেট না হারালেও স্কোরবোর্ডে যোগ হয় মাত্র ৩৫ রান। সপ্তম ওভারে সাজঘরে ফেরেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। তার ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ১৫ রান। ফাখর জামান আউট হওয়ার আগে করেন ১৩ বলে ৮ রান।
ইনিংসের মাঝপথ শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৬০ রান। সেখান থেকে শেষ দশ ওভারে বাবর আজম, মোহাম্মদ হাফিজ ও শোয়েব মালিকের ব্যাটের চড়ে ১২৯ রান যোগ করে তারা। বাবরের চেয়ে বেশি মারমুখী ছিলেন মালিকই।
প্রথমে তৃতীয় উইকেট জুটিতে মাত্র ৫ ওভারে ৫৩ রান যোগ করেন হাফিজ ও বাবর। আউট হওয়ার আগে হাফিজ খেলেন ১৯ বলে ৩১ রানের ইনিংস। দুই ওভার পর সাজঘরের পথ ধরেন বাবরও। ক্যারিয়ারের ২৪তম ফিফটিতে ৪৭ বলে ৬৬ রান করেন পাকিস্তানের অধিনায়ক।
শেষদিকে পাকিস্তানকে দুইশ ছুঁইছুঁই স্কোর এনে দেয়ার পূর্ণ কৃতিত্ব মালিকের। শেষ ওভারে তিন ছক্কা ও এক চারের মারে নেন ২৬ রান। ইনিংসের শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে মাত্র ১৮ বলে পঞ্চাশ পূরণ করেন তিনি। যা চলতি আসরের দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড।
মালিক অপরাজিত থাকেন এক চার ও ছয় ছয়ের মারে ১৮ বলে ৫৪ রান করে। আসিফ আলির ব্যাট থেকে আসে ৪ বলে ৫ রান। এ দুজনের ১৫ বলে জুটিতে স্কোরবোর্ডে যোগ ৪৭ রান। যার সিংহভাগই করেন মালিক।