ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার রাতে মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, “ধানমন্ডি এলাকা থেকে সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে মোহাম্মদপুর থানায় দায়েরকৃত একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।”
এ ঘটনায় কয়েক ঘণ্টা আগে সন্ধ্যায় বারিধারা ডিওএইচএস এলাকা থেকে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনিকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোনা-২ আসন থেকে বিজয়ী সাবেক ফুটবলার জয় আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে ক্রীড়া উপমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। তবে গত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে হেরে যান।
সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা ও গ্রেপ্তার শুরু হয়েছে। এর আগে, গত ১৩ আগস্ট আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৪ আগস্ট রাতে গ্রেপ্তার হন সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।
সরকারের পতনের পর বেশিরভাগ আওয়ামী লীগ নেতা গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন, তবে কিছু নেতা দেশ ছেড়ে গেছেন। বর্তমানে, সরকার পরিবর্তনের পর আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা ও প্রাণহানির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মামলা দায়ের হচ্ছে এবং গ্রেপ্তার চলমান রয়েছে।
মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট ২০২৪
ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার রাতে মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, “ধানমন্ডি এলাকা থেকে সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে মোহাম্মদপুর থানায় দায়েরকৃত একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।”
এ ঘটনায় কয়েক ঘণ্টা আগে সন্ধ্যায় বারিধারা ডিওএইচএস এলাকা থেকে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনিকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোনা-২ আসন থেকে বিজয়ী সাবেক ফুটবলার জয় আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে ক্রীড়া উপমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। তবে গত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে হেরে যান।
সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা ও গ্রেপ্তার শুরু হয়েছে। এর আগে, গত ১৩ আগস্ট আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৪ আগস্ট রাতে গ্রেপ্তার হন সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।
সরকারের পতনের পর বেশিরভাগ আওয়ামী লীগ নেতা গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন, তবে কিছু নেতা দেশ ছেড়ে গেছেন। বর্তমানে, সরকার পরিবর্তনের পর আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা ও প্রাণহানির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মামলা দায়ের হচ্ছে এবং গ্রেপ্তার চলমান রয়েছে।