শেষ ৪ সিজনে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটি। এই মৌসুমের শুরুতেও ছিলো পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে। সেই সিটিই সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে হারলো টানা ৫ ম্যাচ। আর সেই সিটিকে পেয়ে বহুদিনের গোল ক্ষুধা পূরন করার স্বাদ পেয়ে বসেছিলো টটেনহাম হটস্পারের। গুনে গুনে ৪ গোল দিলো সিটির জালে।
২০০৩ সালে আর্সেনালের সাথে ঘরের মাঠে ৫-১ গোলে হারের পর এইটাই সবচেয়ে বড় হার সিটির।২০০৬ সালের পর টানা ৫ ম্যাচে পরাজয় দেখলো ম্যানচেস্টারের বাঘ হয়ে ওঠা সিটির আকাশী-নীল জার্সিধারীরা।
সিটির দুঃস্বপ্নের রাতে, টটেনহামের ইংলিশ মিডফিল্ডার জেমস ম্যাডিসন জোড়া গোলের কৃতিত্ব দেখান। পেদ্রো পোরোর একটি গোল, আরেকটি গোল করেন বেনান জনসন।
গত কয়েক মৌসুমের সবচেয়ে সফল কোচ পেপ গার্দিওয়ালার সাথে দুইদিন আগেও আরো দুই বছরের চুক্তি করে সিটি। চুক্তির দুই দিনের মধ্যে টানা ৫ হার পূর্ন করলো সিটি।ঘরের মাঠে রেকর্ড ৫২ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড ভেঙে গেলো ম্যানচেস্টার সিটির। তারা সর্বশেষ ২০২২ সালের নভেম্বরে হেরেছিল ঘরের মাঠ ইত্তেহাদে।
প্রিমিয়ার লীগেও তারা টানা তিন ম্যাচ হারলো।
গতরাতে স্পার্সদের কাছে ৪-০ গোলে হারের আগে ব্রাইটনের সাথে ২-১ গোলের হার। বোর্নমাউথের সাথে ২-১ গোলে হার। নভেম্বরের ৬ তারিখে চ্যাম্পিয়নস লীগে পর্তুগালের স্পোতিং সিপির সাথে ৪-১ হার। ইএফএল কাপে ৩১ অক্টোবর টটেনহামের কাছেই ২-১ গোলের হার দেখেছিল ম্যানচেস্টারের বাঘ হয়ে ওঠা সিটি।এরপর থেকে হেরেই চলেছে তারা।
ইপিএলে ১১ ম্যাচ শেষে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে লিভারপুল। ১২ ম্যাচ শেষে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে ম্যানচেস্টার সিটি। চেলসি ১২ ম্যাচ শেষে ২২ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয়। সমান ম্যাচে আর্সেনালও ২২ পয়েন্ট পেয়ে গোল ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে চতুর্থ অবস্থানে।
রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
শেষ ৪ সিজনে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটি। এই মৌসুমের শুরুতেও ছিলো পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে। সেই সিটিই সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে হারলো টানা ৫ ম্যাচ। আর সেই সিটিকে পেয়ে বহুদিনের গোল ক্ষুধা পূরন করার স্বাদ পেয়ে বসেছিলো টটেনহাম হটস্পারের। গুনে গুনে ৪ গোল দিলো সিটির জালে।
২০০৩ সালে আর্সেনালের সাথে ঘরের মাঠে ৫-১ গোলে হারের পর এইটাই সবচেয়ে বড় হার সিটির।২০০৬ সালের পর টানা ৫ ম্যাচে পরাজয় দেখলো ম্যানচেস্টারের বাঘ হয়ে ওঠা সিটির আকাশী-নীল জার্সিধারীরা।
সিটির দুঃস্বপ্নের রাতে, টটেনহামের ইংলিশ মিডফিল্ডার জেমস ম্যাডিসন জোড়া গোলের কৃতিত্ব দেখান। পেদ্রো পোরোর একটি গোল, আরেকটি গোল করেন বেনান জনসন।
গত কয়েক মৌসুমের সবচেয়ে সফল কোচ পেপ গার্দিওয়ালার সাথে দুইদিন আগেও আরো দুই বছরের চুক্তি করে সিটি। চুক্তির দুই দিনের মধ্যে টানা ৫ হার পূর্ন করলো সিটি।ঘরের মাঠে রেকর্ড ৫২ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড ভেঙে গেলো ম্যানচেস্টার সিটির। তারা সর্বশেষ ২০২২ সালের নভেম্বরে হেরেছিল ঘরের মাঠ ইত্তেহাদে।
প্রিমিয়ার লীগেও তারা টানা তিন ম্যাচ হারলো।
গতরাতে স্পার্সদের কাছে ৪-০ গোলে হারের আগে ব্রাইটনের সাথে ২-১ গোলের হার। বোর্নমাউথের সাথে ২-১ গোলে হার। নভেম্বরের ৬ তারিখে চ্যাম্পিয়নস লীগে পর্তুগালের স্পোতিং সিপির সাথে ৪-১ হার। ইএফএল কাপে ৩১ অক্টোবর টটেনহামের কাছেই ২-১ গোলের হার দেখেছিল ম্যানচেস্টারের বাঘ হয়ে ওঠা সিটি।এরপর থেকে হেরেই চলেছে তারা।
ইপিএলে ১১ ম্যাচ শেষে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে লিভারপুল। ১২ ম্যাচ শেষে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে ম্যানচেস্টার সিটি। চেলসি ১২ ম্যাচ শেষে ২২ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয়। সমান ম্যাচে আর্সেনালও ২২ পয়েন্ট পেয়ে গোল ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে চতুর্থ অবস্থানে।