ইমার্জিং ওয়ানডে সিরিজ
দলের জয় নিশ্চিত হওয়ার পর রাকিবুল ও তোফায়েলের আলিঙ্গন
রাজশাহীর শহীদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে ৩ উইকেটে জয়লাভ করে ১-০তে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। সোমবার,(১২ মে ২০২৫) টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ৩০১ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দল। জবাবে খেলতে নেমে ৪৮.৪ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ ইমার্জিং দল।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। দুই ওপেনার মাহফিজুল ও জিশান আলম উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৫২ রান। ২৭ বলে ৩১ রান করে জিশান ফিরলে ভাঙে সেই জুটি। এরপর তিন ও চারে নামা প্রীতম ও আরিফুল ইনিংস বড় করতে পারেননি। আহরার ও মাহফুজ দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। এক প্রান্তে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছেন রবিন। করেন ৮৯ বলে ৮৭ রান।
রবিন ফেরার পর দলের হাল ধরেন অধিনায়ক আকবর আলি। উইকেটে এসেই ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে দলকে পথে দেখান তিনি। ফিরেন ২৪ বলে ৪১ রান করে । একই মেজাজে ব্যাটিং করেন রাকিবুল। ১০ বলে ৩ ছক্কায় করেন অপরাজিত ২৪ রান। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন তোফায়েল (২০ বলে অপরাজিত ২৪)।
এর আগে ব্যাট করতে নেমে আফ্রিকার শুরুটা ভালো হলেও এরপর হুট করে খেই হারায়। ৭৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তারা। আহরার আমিনের জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের পক্ষেই ছিল ম্যাচ। তবে এরপর ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন কনোর। দলীয় ১৩৩ রানে আবারও ভাঙে কনোর এবং এনড্রিলের জুটি।
মূলত এই দুই প্রোটিয়া ব্যাটারই দলকে বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন। শেষদিকে তিনশ’তে পরিণত করেছেন তিয়ান মিচায়েল এবং নকোবোনি।
বাংলাদেশের হয়ে রিপন মন্ডল ৮৪ ৩ উইকেট নেন। এ ছাড়া আহরার পিয়ান নিয়েছেন ২ উইকেট।
ইমার্জিং ওয়ানডে সিরিজ
দলের জয় নিশ্চিত হওয়ার পর রাকিবুল ও তোফায়েলের আলিঙ্গন
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
রাজশাহীর শহীদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে ৩ উইকেটে জয়লাভ করে ১-০তে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। সোমবার,(১২ মে ২০২৫) টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ৩০১ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দল। জবাবে খেলতে নেমে ৪৮.৪ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ ইমার্জিং দল।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। দুই ওপেনার মাহফিজুল ও জিশান আলম উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৫২ রান। ২৭ বলে ৩১ রান করে জিশান ফিরলে ভাঙে সেই জুটি। এরপর তিন ও চারে নামা প্রীতম ও আরিফুল ইনিংস বড় করতে পারেননি। আহরার ও মাহফুজ দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। এক প্রান্তে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছেন রবিন। করেন ৮৯ বলে ৮৭ রান।
রবিন ফেরার পর দলের হাল ধরেন অধিনায়ক আকবর আলি। উইকেটে এসেই ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে দলকে পথে দেখান তিনি। ফিরেন ২৪ বলে ৪১ রান করে । একই মেজাজে ব্যাটিং করেন রাকিবুল। ১০ বলে ৩ ছক্কায় করেন অপরাজিত ২৪ রান। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন তোফায়েল (২০ বলে অপরাজিত ২৪)।
এর আগে ব্যাট করতে নেমে আফ্রিকার শুরুটা ভালো হলেও এরপর হুট করে খেই হারায়। ৭৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তারা। আহরার আমিনের জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের পক্ষেই ছিল ম্যাচ। তবে এরপর ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন কনোর। দলীয় ১৩৩ রানে আবারও ভাঙে কনোর এবং এনড্রিলের জুটি।
মূলত এই দুই প্রোটিয়া ব্যাটারই দলকে বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন। শেষদিকে তিনশ’তে পরিণত করেছেন তিয়ান মিচায়েল এবং নকোবোনি।
বাংলাদেশের হয়ে রিপন মন্ডল ৮৪ ৩ উইকেট নেন। এ ছাড়া আহরার পিয়ান নিয়েছেন ২ উইকেট।