রেকর্ডের কাছাকাছি আগের দিনই পৌঁছে গিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। কিন্তু নতুন দিনে বাকি পথটুকু পাড়ি দেয়া হলো না এই জুটির। খুব কাছে গিয়েও হলো না রেকর্ড।
চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের সেরা জুটির রেকর্ড প্রায় ছুঁয়েই ফেলেছিলেন দু’জন। কিন্তু শান্তর বিদায়ে এই জুটি থমকে গেল ২৬৪ রানে। রেকর্ড থেকে দূরত্ব তখন স্রেফ ২ রানের।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গল টেস্টের দ্বিতীয় দিন সকালে ১৪৮ রান করে শান্তর বিদায়ে থেমে যায় এই জুটি।
প্রথম দিনে ৪৫ রানে ৩ উইকেট পতনের পর উইকেটে সঙ্গী হয়েছিলেন শান্ত ও মুশফিক। দিনশেষেও অটুট ছিল সেই বন্ধন। জুটির রান ছিল তখন ২৪৭।
বুধবার,(১৮ জুন ২০২৫) সকালে জুটির ২৫৮ রানে আসিথা ফার্নান্দোর বলে শান্তকে এলবিডব্লিউ আউট দেন আম্পায়ার। তবে রিভিউয়ে দেখা যায়, প্যাডে লাগার আগে বল ছুঁয়ে যায় শান্তর ব্যাট। তখন আউট না হলেও শেষ রক্ষা হয়নি। আসিথার পরের ওভারেই মিড অফে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসের হাতে ধরা পড়েন শান্ত। জুটির সমাপ্তি ২৬৪ রানে। অটুট থাকে জুটির আগের রেকর্ড।
২৬৬ রানের জুটির সেই রেকর্ডেও আছে মুশফিকের নাম। সেখানে তার সঙ্গী ছিলেন মোমিনুল হক। ২০১৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুরে ওই জুটি গড়েছিলেন তারা। সেবার বাংলাদেশের রেকর্ড অপরাজিত ২১৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন মুশফিক, মোমিনুলের ব্যাট থেকে এসেছিল ১৬১।
চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের জুটির ডাবল সেঞ্চুরি আছে আর একটিই। সেটিও ছিল মুশফিক ও মোমিনুল জুটির। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই এবং মিরপুরেই ২২২ রানের জুটি গড়েছিলেন তারা ২০২০ সালে। সেখানেও অপরাজিত ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন মুশফিক (২০৩*), মোমিনুল করেছিলেন ১৩২।
চতুর্থ উইকেট জুটির বিশ্বরেকর্ড অবশ্য বাংলাদেশের রেকর্ডের চেয়ে অনেক অনেক বেশি। গত অক্টোবরে পাকিস্তানের বিপক্ষে মুলতানে ৪৫৪ রানের জুটিতে রেকর্ডটি গড়েন জো রুট ও হ্যারি ব্রুক।
স্কোর কার্ড
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস
(আগের দিন ২৯২/৩)
শান্ত ক ম্যাথিউস ব ফার্নান্ডো ১৪৮
মুশফিক এরবিডব্লউ ফার্নান্ডো ১৬৩
লিটন ক মেন্ডিস ব রত্নায়েক ৯০
জাকের আলী বোল্ড রত্নায়েক ৮
নাঈম ক মেন্ডিস ব রত্নায়েক ১১
তাইজুল বোল্ড রত্নায়েক ৬
হাসান মাহমুদ অপরাজিত ০
অতিরিক্ত ১৫
মোট (১৫১ ওভারে) ৪৮৪/৯
উইকেট পতন: ৩/৪৫ (মোমিনুল), ৪/৩০৯ (শান্ত), ৫/৪৫৮ (মুশফিক), ৬/৪৫৮ (লিটন), ৭/৪৭৪ (জাকের), ৮/৪৮৩ (তাইজুল), ৯/৪৮৪ (নাঈম)।
বোলিং: অসিথা ফার্নান্ডো ২৮-৫-৮০-৩, মিলান রত্নায়েক ২২.৪-৬-৩৮-৩, থারিন্ডু রত্নায়েক ৪৯.২-৩-১৯৬-৩, প্রভাত জয়সুরিয়া ৪৮-২-১৫৪-০, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ৩-০-৭-০।
টস: বাংলাদেশ।
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
রেকর্ডের কাছাকাছি আগের দিনই পৌঁছে গিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। কিন্তু নতুন দিনে বাকি পথটুকু পাড়ি দেয়া হলো না এই জুটির। খুব কাছে গিয়েও হলো না রেকর্ড।
চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের সেরা জুটির রেকর্ড প্রায় ছুঁয়েই ফেলেছিলেন দু’জন। কিন্তু শান্তর বিদায়ে এই জুটি থমকে গেল ২৬৪ রানে। রেকর্ড থেকে দূরত্ব তখন স্রেফ ২ রানের।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গল টেস্টের দ্বিতীয় দিন সকালে ১৪৮ রান করে শান্তর বিদায়ে থেমে যায় এই জুটি।
প্রথম দিনে ৪৫ রানে ৩ উইকেট পতনের পর উইকেটে সঙ্গী হয়েছিলেন শান্ত ও মুশফিক। দিনশেষেও অটুট ছিল সেই বন্ধন। জুটির রান ছিল তখন ২৪৭।
বুধবার,(১৮ জুন ২০২৫) সকালে জুটির ২৫৮ রানে আসিথা ফার্নান্দোর বলে শান্তকে এলবিডব্লিউ আউট দেন আম্পায়ার। তবে রিভিউয়ে দেখা যায়, প্যাডে লাগার আগে বল ছুঁয়ে যায় শান্তর ব্যাট। তখন আউট না হলেও শেষ রক্ষা হয়নি। আসিথার পরের ওভারেই মিড অফে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসের হাতে ধরা পড়েন শান্ত। জুটির সমাপ্তি ২৬৪ রানে। অটুট থাকে জুটির আগের রেকর্ড।
২৬৬ রানের জুটির সেই রেকর্ডেও আছে মুশফিকের নাম। সেখানে তার সঙ্গী ছিলেন মোমিনুল হক। ২০১৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুরে ওই জুটি গড়েছিলেন তারা। সেবার বাংলাদেশের রেকর্ড অপরাজিত ২১৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন মুশফিক, মোমিনুলের ব্যাট থেকে এসেছিল ১৬১।
চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের জুটির ডাবল সেঞ্চুরি আছে আর একটিই। সেটিও ছিল মুশফিক ও মোমিনুল জুটির। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই এবং মিরপুরেই ২২২ রানের জুটি গড়েছিলেন তারা ২০২০ সালে। সেখানেও অপরাজিত ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন মুশফিক (২০৩*), মোমিনুল করেছিলেন ১৩২।
চতুর্থ উইকেট জুটির বিশ্বরেকর্ড অবশ্য বাংলাদেশের রেকর্ডের চেয়ে অনেক অনেক বেশি। গত অক্টোবরে পাকিস্তানের বিপক্ষে মুলতানে ৪৫৪ রানের জুটিতে রেকর্ডটি গড়েন জো রুট ও হ্যারি ব্রুক।
স্কোর কার্ড
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস
(আগের দিন ২৯২/৩)
শান্ত ক ম্যাথিউস ব ফার্নান্ডো ১৪৮
মুশফিক এরবিডব্লউ ফার্নান্ডো ১৬৩
লিটন ক মেন্ডিস ব রত্নায়েক ৯০
জাকের আলী বোল্ড রত্নায়েক ৮
নাঈম ক মেন্ডিস ব রত্নায়েক ১১
তাইজুল বোল্ড রত্নায়েক ৬
হাসান মাহমুদ অপরাজিত ০
অতিরিক্ত ১৫
মোট (১৫১ ওভারে) ৪৮৪/৯
উইকেট পতন: ৩/৪৫ (মোমিনুল), ৪/৩০৯ (শান্ত), ৫/৪৫৮ (মুশফিক), ৬/৪৫৮ (লিটন), ৭/৪৭৪ (জাকের), ৮/৪৮৩ (তাইজুল), ৯/৪৮৪ (নাঈম)।
বোলিং: অসিথা ফার্নান্ডো ২৮-৫-৮০-৩, মিলান রত্নায়েক ২২.৪-৬-৩৮-৩, থারিন্ডু রত্নায়েক ৪৯.২-৩-১৯৬-৩, প্রভাত জয়সুরিয়া ৪৮-২-১৫৪-০, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ৩-০-৭-০।
টস: বাংলাদেশ।