বিজয়ের একটি বাউন্ডারি শট
ওপেনার এনামুল হক বিজয়ের হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংসে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে খুলনা বিভাগ। শুক্রবার পঞ্চম রাউন্ডের ম্যাচে খুলনা ৮ উইকেটে হারায় বরিশাল বিভাগকে। এই নিয়ে টানা চার ম্যাচ হারল বরিশাল। ব্যাট হাতে ৪৭ বলে অপরাজিত ৭২ রান করেন বিজয়।
সিলেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় খুলনা। ব্যাট হাতে নেমে ২ উইকেটে ১শ’ রান করে বরিশাল। ১৫তম ওভারে দলীয় ১০৬ রানে তৃতীয় উইকেট পতনের পর খেই হারায় তারা। নিয়মিত উইকেট পতনে বড় স্কোর পায়নি তারা। ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৭ রান তুলে বরিশাল।
খুলনার শেখ পারভেজ জীবন ও জিয়াউর রহমান ২টি করে উইকেট নেন। জবাবে ৫ ওভারে ৪৩ রানের সূচনা করেন ইমরানুজ্জামান ও বিজয়। ২১ বলে ৩০ রান করে আউট হন ৩টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকানো ইমরানুজ্জামান।
দ্বিতীয় উইকেটে ৬৭ রানের জুটিতে খুলনার জয়ের পথ সহজ করেন বিজয় ও আফিফ হোসেন। ২৪ বলে ২১ রান করে ফিরেন আফিফ।
এরপর তৃতীয় উইকেটে ২৮ রানের অবিচ্ছিন্ন খুলনাকে জয়ের বন্দরে নেন বিজয় ও অধিনায়ক মোহাম্মদ মিথুন। ৬টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৪৭ বলে অনবদ্য ৭২ রান করে ম্যাচ সেরা হন বিজয়। ৮ রানে অপরাজিত ছিলেন মিথুন।
তিন জয়ের পর হারল চট্টগ্রাম
নাসির হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে টানা তিন ম্যাচ জয়ের পর হারল চট্টগ্রাম বিভাগ।
আজ পঞ্চম রাউন্ডের ম্যাচে রংপুর বিভাগ ৫ উইকেটে হারিয়েছে চট্টগ্রামকে। বল হাতে ১ উইকেট শিকারের পর ব্যাটিংয়ে ৩২ বলে ৪৩ রান করেন নাসির।
সিলেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৪৪ রানে ৪ উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। উপরের সারির চার ব্যাটার- মাহমুদুল হাসান জয় ১১, মোমিনুল হক ১২, শাহাদাত হোসেন ৪ ও সৈকত আলি ১৫ রানে আউট হন।
পঞ্চম উইকেটে ৪৮ রানের জুটিতে চট্টগ্রামকে লড়াইয়ে ফেরান উইকেটরক্ষক ইরফান শুক্কুর ও অধিনায়ক ইয়াসির আলি। ২৮ বলে ২২ রান করে ইয়াসির ফিরলেও ইনিংসের শেষ পর্যন্ত খেলে চট্টগ্রামকে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রানের পুঁজি এনে দেন শুক্কুর।
৭টি বাউন্ডারি ও ৩টি ওভার বাউন্ডারিতে ৪৬ বলে অপরাজিত ৬৪ রান করেন শুক্কুর। রংপুরের আব্দুল গাফফার সাকলাইন ৩টি ও মুশফিক হাসান ২টি উইকেট নেন।
১৩৯ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে তৃতীয় ওভারে প্রথম উইকেট পতনের পর দলকে ৭৮ রান এনে দেন ওপেনার জাহিদ জাভেদ ও নাসির। ৪ রানের ব্যবধানে সাজঘরে ফিরেন জাহিদ ও নাসির। ৫টি চার ও ১টি ছক্কায় ৩২ বলে জাহিদ ৩৯ এবং ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় ৩২ বলে ৪৩ রান করেন নাসির।
জাহিদ ও নাসিরের পর আব্দুল্লাহ আল মামুন ৪ রানে আউট হলেও ১৪ বলে ২৬ রানের ঝড়ো ইনিংসে রংপুরের জয় নিশ্চিত করেন অধিনায়ক আকবর আলি। ম্যাচ সেরা হন নাসির।
বিজয়ের একটি বাউন্ডারি শট
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
ওপেনার এনামুল হক বিজয়ের হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংসে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে খুলনা বিভাগ। শুক্রবার পঞ্চম রাউন্ডের ম্যাচে খুলনা ৮ উইকেটে হারায় বরিশাল বিভাগকে। এই নিয়ে টানা চার ম্যাচ হারল বরিশাল। ব্যাট হাতে ৪৭ বলে অপরাজিত ৭২ রান করেন বিজয়।
সিলেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় খুলনা। ব্যাট হাতে নেমে ২ উইকেটে ১শ’ রান করে বরিশাল। ১৫তম ওভারে দলীয় ১০৬ রানে তৃতীয় উইকেট পতনের পর খেই হারায় তারা। নিয়মিত উইকেট পতনে বড় স্কোর পায়নি তারা। ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৭ রান তুলে বরিশাল।
খুলনার শেখ পারভেজ জীবন ও জিয়াউর রহমান ২টি করে উইকেট নেন। জবাবে ৫ ওভারে ৪৩ রানের সূচনা করেন ইমরানুজ্জামান ও বিজয়। ২১ বলে ৩০ রান করে আউট হন ৩টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকানো ইমরানুজ্জামান।
দ্বিতীয় উইকেটে ৬৭ রানের জুটিতে খুলনার জয়ের পথ সহজ করেন বিজয় ও আফিফ হোসেন। ২৪ বলে ২১ রান করে ফিরেন আফিফ।
এরপর তৃতীয় উইকেটে ২৮ রানের অবিচ্ছিন্ন খুলনাকে জয়ের বন্দরে নেন বিজয় ও অধিনায়ক মোহাম্মদ মিথুন। ৬টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৪৭ বলে অনবদ্য ৭২ রান করে ম্যাচ সেরা হন বিজয়। ৮ রানে অপরাজিত ছিলেন মিথুন।
তিন জয়ের পর হারল চট্টগ্রাম
নাসির হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে টানা তিন ম্যাচ জয়ের পর হারল চট্টগ্রাম বিভাগ।
আজ পঞ্চম রাউন্ডের ম্যাচে রংপুর বিভাগ ৫ উইকেটে হারিয়েছে চট্টগ্রামকে। বল হাতে ১ উইকেট শিকারের পর ব্যাটিংয়ে ৩২ বলে ৪৩ রান করেন নাসির।
সিলেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৪৪ রানে ৪ উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। উপরের সারির চার ব্যাটার- মাহমুদুল হাসান জয় ১১, মোমিনুল হক ১২, শাহাদাত হোসেন ৪ ও সৈকত আলি ১৫ রানে আউট হন।
পঞ্চম উইকেটে ৪৮ রানের জুটিতে চট্টগ্রামকে লড়াইয়ে ফেরান উইকেটরক্ষক ইরফান শুক্কুর ও অধিনায়ক ইয়াসির আলি। ২৮ বলে ২২ রান করে ইয়াসির ফিরলেও ইনিংসের শেষ পর্যন্ত খেলে চট্টগ্রামকে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রানের পুঁজি এনে দেন শুক্কুর।
৭টি বাউন্ডারি ও ৩টি ওভার বাউন্ডারিতে ৪৬ বলে অপরাজিত ৬৪ রান করেন শুক্কুর। রংপুরের আব্দুল গাফফার সাকলাইন ৩টি ও মুশফিক হাসান ২টি উইকেট নেন।
১৩৯ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে তৃতীয় ওভারে প্রথম উইকেট পতনের পর দলকে ৭৮ রান এনে দেন ওপেনার জাহিদ জাভেদ ও নাসির। ৪ রানের ব্যবধানে সাজঘরে ফিরেন জাহিদ ও নাসির। ৫টি চার ও ১টি ছক্কায় ৩২ বলে জাহিদ ৩৯ এবং ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় ৩২ বলে ৪৩ রান করেন নাসির।
জাহিদ ও নাসিরের পর আব্দুল্লাহ আল মামুন ৪ রানে আউট হলেও ১৪ বলে ২৬ রানের ঝড়ো ইনিংসে রংপুরের জয় নিশ্চিত করেন অধিনায়ক আকবর আলি। ম্যাচ সেরা হন নাসির।