বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনকে ‘প্রহসনের নির্বাচন’ আখ্যায়িত করে ঢাকা ও আশেপাশের ৪৮টি ক্লাব তিন দফা দাবি তুলেছে। ক্লাবগুলো সতর্ক করেছেন, এই দাবিগুলো পূরণ না হলে আসন্ন ঘরোয়া ক্রিকেট লিগে তারা অংশ নেবেন না।
শনিবার বিকেলে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ক্লাবগুলোর প্রতিনিধি তাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। লেখা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিসিবির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ বাড়িয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করা, অ্যাডহক কমিটির মাধ্যমে নতুন নির্বাচন কার্যক্রম নিশ্চিত করা এবং বর্তমান তফসিল বাতিল করে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজন করা।
ক্লাবগুলো অভিযোগ করেছেন যে জেলা ও বিভাগীয় কাউন্সিলর তালিকায় সরকারি হস্তক্ষেপ হচ্ছে, প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমাদানকারীদের বেশির ভাগই নির্বাচন থেকে সরে যাচ্ছেন এবং ভোটাধিকার রদ করা হচ্ছে। এছাড়া, নির্বাচনের সময় সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদের কাউন্সিলরশিপ গ্রহণে অনিয়ম এবং নির্বাচনী হস্তক্ষেপের অভিযোগও তুলেছেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিবির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক রফিকুল ইসলাম বাবু, মাসুদ উজ্জামান এবং অন্যান্য ক্লাব সংগঠক। মাসুদ উজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা যে প্রস্তাবগুলো দিয়েছি, তা ক্রিকেটের ভবিষ্যতের জন্য ইতিবাচক। এগুলো মানা না হলে লিগ বর্জনের পথ নিতে হবে।”
এর আগে, তামিম ইকবালসহ মোট ১৬ জন প্রার্থী সরকারপক্ষের হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে নির্বাচনের আগেই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছিলেন। শুক্রবার মধ্যরাতে লেজেন্ডস অব রূপগঞ্জের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমানও নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
ফারুক আহমেদ ও অন্যান্য ক্লাব প্রতিনিধি জানিয়েছেন, যদিও মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আনুষ্ঠানিক সময় শেষ হয়েছে, তবে তারা নির্বাচনে অংশ নেবেন না এবং নতুন বোর্ড গঠনে যোগ দেবেন না।
---
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনকে ‘প্রহসনের নির্বাচন’ আখ্যায়িত করে ঢাকা ও আশেপাশের ৪৮টি ক্লাব তিন দফা দাবি তুলেছে। ক্লাবগুলো সতর্ক করেছেন, এই দাবিগুলো পূরণ না হলে আসন্ন ঘরোয়া ক্রিকেট লিগে তারা অংশ নেবেন না।
শনিবার বিকেলে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ক্লাবগুলোর প্রতিনিধি তাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। লেখা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিসিবির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ বাড়িয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করা, অ্যাডহক কমিটির মাধ্যমে নতুন নির্বাচন কার্যক্রম নিশ্চিত করা এবং বর্তমান তফসিল বাতিল করে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজন করা।
ক্লাবগুলো অভিযোগ করেছেন যে জেলা ও বিভাগীয় কাউন্সিলর তালিকায় সরকারি হস্তক্ষেপ হচ্ছে, প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমাদানকারীদের বেশির ভাগই নির্বাচন থেকে সরে যাচ্ছেন এবং ভোটাধিকার রদ করা হচ্ছে। এছাড়া, নির্বাচনের সময় সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদের কাউন্সিলরশিপ গ্রহণে অনিয়ম এবং নির্বাচনী হস্তক্ষেপের অভিযোগও তুলেছেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিবির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক রফিকুল ইসলাম বাবু, মাসুদ উজ্জামান এবং অন্যান্য ক্লাব সংগঠক। মাসুদ উজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা যে প্রস্তাবগুলো দিয়েছি, তা ক্রিকেটের ভবিষ্যতের জন্য ইতিবাচক। এগুলো মানা না হলে লিগ বর্জনের পথ নিতে হবে।”
এর আগে, তামিম ইকবালসহ মোট ১৬ জন প্রার্থী সরকারপক্ষের হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে নির্বাচনের আগেই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছিলেন। শুক্রবার মধ্যরাতে লেজেন্ডস অব রূপগঞ্জের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমানও নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
ফারুক আহমেদ ও অন্যান্য ক্লাব প্রতিনিধি জানিয়েছেন, যদিও মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আনুষ্ঠানিক সময় শেষ হয়েছে, তবে তারা নির্বাচনে অংশ নেবেন না এবং নতুন বোর্ড গঠনে যোগ দেবেন না।
---