ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জাতীয় লীগ টি-টোয়েন্টির প্রথম সেঞ্চুরি করেছেন সাদমান ইসলাম। শনিবার,(০৪ অক্টোবর ২০২৫) ঢাকা মেট্রোর হয়ে খেলেন ১১ চার ও ৪ ছক্কায় ৬১ বলে ১০১ রানের ইনিংস।
মাহফিজুল ইসলাম রবিনের সঙ্গে তার উদ্বোধনী জুটিতে রান আসে ১৭৭। জাতীয় লীগ টি-টোয়েন্টিতে যে কোনো জুটিতেই যা সর্বোচ্চ। এই দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের পর সম্মিলিত বোলিংয়ে বরিশাল বিভাগকে ৯৬ রানে উড়িয়ে দেয় ঢাকা মেট্রো।
সিলেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিং পাওয়া ঢাকা মেট্রো পাওয়ার প্লেতে ৫৫ রান তোলে। একাদশ ওভারে শতরান পেরিয়ে যায় তারা।
ছক্কা মেরে সাদমান ফিফটি করেন ৩৬ বলে। মাহফিজুল পঞ্চাশে পৌঁছান ৩০ বলে। সাদমান সেঞ্চুরি করেন ৫৯ বলে। আউট হয়ে যান তিনি শেষ ওভারে।
শেষ দিকে দুই ওভারে চারটি উইকেট নেন ইফতেখার। ঢাকা মেট্রো থামে ২০ ওভারে ১৯৭ রান তুলে।
সেই রানকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেনি বরিশাল। ওপেনার আজমির আহমেদ ফেরেন ২৬ রানে। আর কোনো ব্যাটসম্যান ছুঁতে পারেননি ২০ রানও। গড়ে ওঠেনি কোনো জুটি। ধুঁকতে ধুঁকতে কোনোরকমে একশ’ ছাড়ায় তারা। শেষ পর্যন্ত ১০১ রানে অল আউট হয় ইনিংসের ১৩ বল বাকি থাকতে।
এ নিয়ে আসরের ছয় ম্যাচে জয় অধরা রইলো বরিশালের। সাত পয়েন্ট নিয়ে ঢাকা মেট্রো আছে তিন নম্বরে।
রাজশাহীর জয়
তিন বলে তিন উইকেট, তবু হ্যাটট্রিক নয়। বোলার আবু হাশিম মাঝের একটি ডেলিভারি যে করে ফেললেন ওয়াইড! হ্যাটট্রিক না হলেও ওই তিনটিসহ দুর্দান্ত বোলিংয়ে চার উইকেট নিয়ে রাজশাহীকে প্রবলভাবে চেপে ধরেছিলেন এই বাঁহাতি স্পিনার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জিততে পারেনি তার দল রংপুর।
রংপুরকে ১৪৪ রানে আটকে রেখে রাজশাহী ম্যাচ জিতে নেয় ৬ উইকেটে।
২৯ রানে ৫ উইকেট হারায় রাজশাহী। হাশিমের বোলিং ফিগার তখন ৩-০-৩-৪! সেই বিপর্যয় থেকে রাজশাহীকে টেনে তোলেন সাব্বির রহমান ও শাকির হোসেন শুভ্র। ষষ্ঠ উইকেটে ৭৪ রানের জুটি গড়েন দুজন। ৩৫ বলে ৩৫ রান করে সাব্বির যখন আউট হন, জয়ের জন্য তখনও ২৬ বলে ৪১ রান লাগে দলের।
সেই চ্যালেঞ্জ সহজ করে তোলেন নিহাদ উজ জামান। দুটি করে ছক্কা ও চারে ১৪ বরে ২৭ রান করেন তিনি। একপ্রান্ত থেকে দলকে টেনে জয়ের ঠিকানায় নিয়ে গিয়ে তিন ছক্কায় ৪২ বলে ৫২ রানে অপরাজিত থাকে শাকির।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় লীগ টি-টোয়েন্টির প্রথম সেঞ্চুরি করেছেন সাদমান ইসলাম। শনিবার,(০৪ অক্টোবর ২০২৫) ঢাকা মেট্রোর হয়ে খেলেন ১১ চার ও ৪ ছক্কায় ৬১ বলে ১০১ রানের ইনিংস।
মাহফিজুল ইসলাম রবিনের সঙ্গে তার উদ্বোধনী জুটিতে রান আসে ১৭৭। জাতীয় লীগ টি-টোয়েন্টিতে যে কোনো জুটিতেই যা সর্বোচ্চ। এই দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের পর সম্মিলিত বোলিংয়ে বরিশাল বিভাগকে ৯৬ রানে উড়িয়ে দেয় ঢাকা মেট্রো।
সিলেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিং পাওয়া ঢাকা মেট্রো পাওয়ার প্লেতে ৫৫ রান তোলে। একাদশ ওভারে শতরান পেরিয়ে যায় তারা।
ছক্কা মেরে সাদমান ফিফটি করেন ৩৬ বলে। মাহফিজুল পঞ্চাশে পৌঁছান ৩০ বলে। সাদমান সেঞ্চুরি করেন ৫৯ বলে। আউট হয়ে যান তিনি শেষ ওভারে।
শেষ দিকে দুই ওভারে চারটি উইকেট নেন ইফতেখার। ঢাকা মেট্রো থামে ২০ ওভারে ১৯৭ রান তুলে।
সেই রানকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেনি বরিশাল। ওপেনার আজমির আহমেদ ফেরেন ২৬ রানে। আর কোনো ব্যাটসম্যান ছুঁতে পারেননি ২০ রানও। গড়ে ওঠেনি কোনো জুটি। ধুঁকতে ধুঁকতে কোনোরকমে একশ’ ছাড়ায় তারা। শেষ পর্যন্ত ১০১ রানে অল আউট হয় ইনিংসের ১৩ বল বাকি থাকতে।
এ নিয়ে আসরের ছয় ম্যাচে জয় অধরা রইলো বরিশালের। সাত পয়েন্ট নিয়ে ঢাকা মেট্রো আছে তিন নম্বরে।
রাজশাহীর জয়
তিন বলে তিন উইকেট, তবু হ্যাটট্রিক নয়। বোলার আবু হাশিম মাঝের একটি ডেলিভারি যে করে ফেললেন ওয়াইড! হ্যাটট্রিক না হলেও ওই তিনটিসহ দুর্দান্ত বোলিংয়ে চার উইকেট নিয়ে রাজশাহীকে প্রবলভাবে চেপে ধরেছিলেন এই বাঁহাতি স্পিনার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জিততে পারেনি তার দল রংপুর।
রংপুরকে ১৪৪ রানে আটকে রেখে রাজশাহী ম্যাচ জিতে নেয় ৬ উইকেটে।
২৯ রানে ৫ উইকেট হারায় রাজশাহী। হাশিমের বোলিং ফিগার তখন ৩-০-৩-৪! সেই বিপর্যয় থেকে রাজশাহীকে টেনে তোলেন সাব্বির রহমান ও শাকির হোসেন শুভ্র। ষষ্ঠ উইকেটে ৭৪ রানের জুটি গড়েন দুজন। ৩৫ বলে ৩৫ রান করে সাব্বির যখন আউট হন, জয়ের জন্য তখনও ২৬ বলে ৪১ রান লাগে দলের।
সেই চ্যালেঞ্জ সহজ করে তোলেন নিহাদ উজ জামান। দুটি করে ছক্কা ও চারে ১৪ বরে ২৭ রান করেন তিনি। একপ্রান্ত থেকে দলকে টেনে জয়ের ঠিকানায় নিয়ে গিয়ে তিন ছক্কায় ৪২ বলে ৫২ রানে অপরাজিত থাকে শাকির।