ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিসিবির নতুন পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভায় আলোচনার বড় একটি অংশ ছিল বিপিএল নিয়ে। পূর্ব নির্ধারিত সময়ে আগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারিতেই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের এই আসর আয়োজন করতে চায় বিসিবি। সামনে সময় যদিও খুবই কম, তবু চ্যালেঞ্জটি নিতে চায় এই বোর্ড।
আইসিসি’র ভবিষ্যৎ সফরসূচি অনুযায়ী, ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে জাতীয় দলের কোনো খেলা নেই। ফেব্রুয়ারিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির জন্যই এই সময়টাতে বিপিএল আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আগের বোর্ড।
বিসিবি নির্বাচনের পর নতুন পরিচালনা পর্ষদে আছেন আগের বোর্ডের স্রেফ চার পরিচালক।
নতুন বোর্ডে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল প্রধানের দায়িত্ব নিজের কাছেই রেখেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম। নতুন সদস্য সচিবের দায়িত্ব পেয়েছেন ইফতেখার রহমান।
ডিসেম্বরে টুর্নামেন্ট শুরু করতে চাইলে সময় আছে স্রেফ আর মাস দুয়েক। অথচ এখনও কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিই চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়নি।
গতবার তাড়াহুড়ো করে বিপিএল আয়োজন করতে গিয়ে ভজকট পাকিয়ে ফেলেছিল বিসিবি। বিতর্ক আর অভিযোগের শেষ ছিল না, যেসবের রেশ চলছে এখনও।
নতুন বোর্ডের প্রথম সভা শেষে ইফতেখার বলেন, গত আসরের পুনরাবৃত্তি এবার হবে না।
‘আগের আসরগুলোতে আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল ফ্র্যাঞ্চাইজি বাছাই করা। এবার আমরা সবার আগে দেখব যে, দলগুলো আর্থিকভাবে কতো শক্তিশালী। আমরা কোনোদিন বরিশাল বা কুমিল্লা কিংবা রংপুরের সমস্যা শুনিনি, কারণ তাদের উপযুক্ত ব্যবস্থাপনা ছিল এবং আর্থিকভাবে পোক্ত ছিল।’
‘আমি গ্যারান্টি দিতে পারি যে, বোর্ড সদস্যদের নিয়ে আমরা যখন ফ্র্যাঞ্চাইজি নির্বাচন করবো, তাদেরকে শক্তিশালী থাকতে হবে আর্থিকভাবে ও ব্যবস্থাপনায়।’
বিতর্ক এড়াতে ও গোছানো আয়োজন করতে এবার স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান আইএমজিকে দায়িত্ব দিয়েছে বিসিবি। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করেছে বিসিবি। আশা করা যাচ্ছে, এবার আয়োজনে কোনো ঘাটতি থাকবে না।
‘গত বোর্ডও ব্যাপারটি নিয়ে খুব সতর্ক ছিল। এবারের বোর্ডও সতর্ক আছে। এজন্যই আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমানসম্পন্ন ও সবচেয়ে ভালো ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলোর একটিকে আমরা অনবোর্ড করছি।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
বিসিবির নতুন পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভায় আলোচনার বড় একটি অংশ ছিল বিপিএল নিয়ে। পূর্ব নির্ধারিত সময়ে আগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারিতেই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের এই আসর আয়োজন করতে চায় বিসিবি। সামনে সময় যদিও খুবই কম, তবু চ্যালেঞ্জটি নিতে চায় এই বোর্ড।
আইসিসি’র ভবিষ্যৎ সফরসূচি অনুযায়ী, ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে জাতীয় দলের কোনো খেলা নেই। ফেব্রুয়ারিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির জন্যই এই সময়টাতে বিপিএল আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আগের বোর্ড।
বিসিবি নির্বাচনের পর নতুন পরিচালনা পর্ষদে আছেন আগের বোর্ডের স্রেফ চার পরিচালক।
নতুন বোর্ডে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল প্রধানের দায়িত্ব নিজের কাছেই রেখেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম। নতুন সদস্য সচিবের দায়িত্ব পেয়েছেন ইফতেখার রহমান।
ডিসেম্বরে টুর্নামেন্ট শুরু করতে চাইলে সময় আছে স্রেফ আর মাস দুয়েক। অথচ এখনও কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিই চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়নি।
গতবার তাড়াহুড়ো করে বিপিএল আয়োজন করতে গিয়ে ভজকট পাকিয়ে ফেলেছিল বিসিবি। বিতর্ক আর অভিযোগের শেষ ছিল না, যেসবের রেশ চলছে এখনও।
নতুন বোর্ডের প্রথম সভা শেষে ইফতেখার বলেন, গত আসরের পুনরাবৃত্তি এবার হবে না।
‘আগের আসরগুলোতে আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল ফ্র্যাঞ্চাইজি বাছাই করা। এবার আমরা সবার আগে দেখব যে, দলগুলো আর্থিকভাবে কতো শক্তিশালী। আমরা কোনোদিন বরিশাল বা কুমিল্লা কিংবা রংপুরের সমস্যা শুনিনি, কারণ তাদের উপযুক্ত ব্যবস্থাপনা ছিল এবং আর্থিকভাবে পোক্ত ছিল।’
‘আমি গ্যারান্টি দিতে পারি যে, বোর্ড সদস্যদের নিয়ে আমরা যখন ফ্র্যাঞ্চাইজি নির্বাচন করবো, তাদেরকে শক্তিশালী থাকতে হবে আর্থিকভাবে ও ব্যবস্থাপনায়।’
বিতর্ক এড়াতে ও গোছানো আয়োজন করতে এবার স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান আইএমজিকে দায়িত্ব দিয়েছে বিসিবি। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করেছে বিসিবি। আশা করা যাচ্ছে, এবার আয়োজনে কোনো ঘাটতি থাকবে না।
‘গত বোর্ডও ব্যাপারটি নিয়ে খুব সতর্ক ছিল। এবারের বোর্ডও সতর্ক আছে। এজন্যই আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমানসম্পন্ন ও সবচেয়ে ভালো ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলোর একটিকে আমরা অনবোর্ড করছি।’