কোরিয়ার পোস্টে ব্রাজিলের আক্রমণ
ফিফা প্রীতি ম্যাচে স্বাগতিক দক্ষিণ কোরিয়াকে ৫-০ ব্যবধানে উড়িয়ে দেয় ব্রাজিল। শুক্রবার সিউল ওয়ার্ল্ডকাপ স্টেডিয়ামে রদ্রিগো ও এস্তেভাওয়ের জোড়া গোল ছাড়া অন্য গোলটি এসেছে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের কাছ থেকে।
১৩ মিনিটে ব্রুনো গিমারায়েসের নিখুঁত পাস থেকে এস্তেভাও ডান দিক দিয়ে বক্সে ঢুকে প্রথম ছোঁয়াতেই গোল করে কোরিয়ান জালে প্রথম আঘাত হানেন। এরপর বিরতির ঠিক আগে, ৪১ মিনিটে রদ্রিগো বাম প্রান্তে বল পেয়ে এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে জোরালো শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন।
প্রথমার্ধে দক্ষিণ কোরিয়া মাত্র একবার শট নিতে পারে, তাও ছিল না টার্গেটে। তাই দ্বিতীয়ার্ধে বেশ কিছু বদল আনেন কোচ। কিন্তু পরিবর্তন কার্যকর হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই অর্থাৎ ৪৬ মিনিটে, এস্তেভাও বায়ার্ন মিউনিখের কিম মিন-জের কাছ থেকে বল ছিনিয়ে নিয়ে একক প্রচেষ্টায় গোল করে ব্যবধান বাড়ান ৩-০ তে।
তিন মিনিট পর মাঝমাঠে আবারও কোরিয়ার রক্ষণ ভেঙে যায়, ভিনিসিয়াস জুনিয়রের পাস থেকে রদ্রিগো একা গোলরক্ষকের সামনে ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে জড়ান, স্কোরলাইন তখন ৪-০। ৬৫ মিনিটে কিম জিন-কিউ একটি দূরপাল্লার শটে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম অন-টার্গেট শট করেন।
কিন্তু ব্রাজিলের আক্রমণ থামেনি। ৬৬ মিনিটে দক্ষিণ কোরিয়ার কর্নার থেকে বল ফেরত পেয়ে ব্রাজিল শুরু করে বিধ্বংসী পাল্টা আক্রমণ। হাফওয়ে লাইনের কাছ থেকে বল পেয়ে ভিনিসিয়াস দারুণ গতিতে কয়েকজন ডিফেন্ডারকে টপকে গোলরক্ষক চো হিউন-উ এবং ডিফেন্ডার লি তে-সককে কাটিয়ে বল পাঠান ফাঁকা জালে। ব্রাজিল এগিয়ে যায় ৫-০ তে।
তবে এই ম্যাচে ব্যক্তিগত এক মাইলফলক ছুঁয়েছেন কোরিয়ান অধিনায়ক সন হিউং-মিন। এটি ছিল তার ক্যারিয়ারের ১৩৭তম ম্যাচ। যা তাকে দক্ষিণ কোরিয়ার খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বাধিক ম্যাচ খেলার রেকর্ডধারী করেছে। তিনি ছাড়িয়ে গেছেন সাবেক কোচ চা বুম-কুন ও বর্তমান কোচ হং মিয়ং বো-এর যুগ্ম রেকর্ড ১৩৬ ম্যাচকে।
কোরিয়ার পোস্টে ব্রাজিলের আক্রমণ
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
ফিফা প্রীতি ম্যাচে স্বাগতিক দক্ষিণ কোরিয়াকে ৫-০ ব্যবধানে উড়িয়ে দেয় ব্রাজিল। শুক্রবার সিউল ওয়ার্ল্ডকাপ স্টেডিয়ামে রদ্রিগো ও এস্তেভাওয়ের জোড়া গোল ছাড়া অন্য গোলটি এসেছে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের কাছ থেকে।
১৩ মিনিটে ব্রুনো গিমারায়েসের নিখুঁত পাস থেকে এস্তেভাও ডান দিক দিয়ে বক্সে ঢুকে প্রথম ছোঁয়াতেই গোল করে কোরিয়ান জালে প্রথম আঘাত হানেন। এরপর বিরতির ঠিক আগে, ৪১ মিনিটে রদ্রিগো বাম প্রান্তে বল পেয়ে এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে জোরালো শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন।
প্রথমার্ধে দক্ষিণ কোরিয়া মাত্র একবার শট নিতে পারে, তাও ছিল না টার্গেটে। তাই দ্বিতীয়ার্ধে বেশ কিছু বদল আনেন কোচ। কিন্তু পরিবর্তন কার্যকর হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই অর্থাৎ ৪৬ মিনিটে, এস্তেভাও বায়ার্ন মিউনিখের কিম মিন-জের কাছ থেকে বল ছিনিয়ে নিয়ে একক প্রচেষ্টায় গোল করে ব্যবধান বাড়ান ৩-০ তে।
তিন মিনিট পর মাঝমাঠে আবারও কোরিয়ার রক্ষণ ভেঙে যায়, ভিনিসিয়াস জুনিয়রের পাস থেকে রদ্রিগো একা গোলরক্ষকের সামনে ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে জড়ান, স্কোরলাইন তখন ৪-০। ৬৫ মিনিটে কিম জিন-কিউ একটি দূরপাল্লার শটে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম অন-টার্গেট শট করেন।
কিন্তু ব্রাজিলের আক্রমণ থামেনি। ৬৬ মিনিটে দক্ষিণ কোরিয়ার কর্নার থেকে বল ফেরত পেয়ে ব্রাজিল শুরু করে বিধ্বংসী পাল্টা আক্রমণ। হাফওয়ে লাইনের কাছ থেকে বল পেয়ে ভিনিসিয়াস দারুণ গতিতে কয়েকজন ডিফেন্ডারকে টপকে গোলরক্ষক চো হিউন-উ এবং ডিফেন্ডার লি তে-সককে কাটিয়ে বল পাঠান ফাঁকা জালে। ব্রাজিল এগিয়ে যায় ৫-০ তে।
তবে এই ম্যাচে ব্যক্তিগত এক মাইলফলক ছুঁয়েছেন কোরিয়ান অধিনায়ক সন হিউং-মিন। এটি ছিল তার ক্যারিয়ারের ১৩৭তম ম্যাচ। যা তাকে দক্ষিণ কোরিয়ার খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বাধিক ম্যাচ খেলার রেকর্ডধারী করেছে। তিনি ছাড়িয়ে গেছেন সাবেক কোচ চা বুম-কুন ও বর্তমান কোচ হং মিয়ং বো-এর যুগ্ম রেকর্ড ১৩৬ ম্যাচকে।