ওপেনার যশ্বসী জয়সওয়ালের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের প্রথম দিন শেষে ২ উইকেটে ৩১৮ রান করেছে ভারত। জয়সওয়াল ১৭৩ রানে অপরাজিত আছেন। দিল্লিতে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। লোকেশ রাহুলকে নিয়ে ৫৮ রানের সূচনা করেন জয়সওয়াল। স্পিনার জোমেল ওয়ারিকানের শিকার হওয়ার আগে ৩৮ রান করে ফিরেন প্রথম টেস্টে সেঞ্চুরি করা রাহুল। এরপর উইন্ডিজ বোলারদের হতাশায় ডুবিয়েছেন জয়সওয়াল ও তিন নম্বরে ব্যাট হাতে নামা সাই সুদর্শন। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ১৯৩ রান যোগ করেন তারা। এসময় ক্যারিয়ারের ২৬তম টেস্টে সপ্তম সেঞ্চুরির স্বাদ নেন জয়সওয়াল।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এটি জয়সওয়ালের ষোড়শ শতক। সঙ্গে তার নামের পাশে আছে ১৬টি ফিফটি।
২৩ বছর ২৮৬ দিন বয়সে ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে চার গ্রেট ব্যাটসম্যানের পাশে বসেন জয়সওয়াল। ২৪ বছর বয়সের আগে তার সমান ৭টি করে টেস্ট সেঞ্চুরি করেছিলেন পাকিস্তানের জাভেদ মিয়াদাদ, দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রায়েম স্মিথ, ইংল্যান্ডের অ্যালিস্টার কুক ও নিউজিল্যান্ডের কেন উইলিয়ামসন।
এই বয়সে তাদের চেয়ে বেশি সেঞ্চুরি করতে পেরেছিলেন কেবল তিন জনÑ অস্ট্রেলিয়ার স্যার ডন ব্র্যাডম্যান (১২), ভারতের সাচিন টেন্ডুলকার (১১) ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের গ্যারি সোবার্স (৯)।
দিনের তৃতীয় সেশনে জয়সওয়াল-সুদর্শনের জমে যাওয়া জুটি ভাঙেন ওয়ারিকান। ১২টি চারে ১৬৫ বলে ৮৭ রান করে এলবিডব্লিউ হন সুদর্শন। দলীয় ২৫১ রানে সদর্শন ফেরার পর ভারতের রানের চাকা সচল রাখেন জয়সওয়াল ও অধিনায়ক শুবমান গিল। দিন শেষে ৬৭ রানে অবিচ্ছিন্ন থাকেন তারা। এতে ভারতের রান ৩শ’ ছাড়িয়ে যায়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: ভারত ১ম ইনিংস ৯০ ওভারে ৩১৮/২ (জয়সওয়াল ১৭৩, রাহুল ৩৮, সুদর্শন ৮৭, গিল ২০; ওয়ারিক্যান ২/৬০)।
রোহিত-কোহলির ওপর বোর্ডের ‘শর্ত’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এক দিনের সিরিজের পর আর কত দিন ভারতের জার্সিতে রোহিত শর্মা ও ভিরাট কোহলি খেলবেন, তার নিশ্চয়তা নেই। ২০২৭ সালের এক দিনের বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন দেখছেন দুই ক্রিকেটার। তবে এর জন্য ভারতীয় বোর্ডের ‘শর্ত’ মানতে হবে রোহিত ও কোহলিকে।
বোর্ড চাইছে ঘরোয়া ক্রিকেটে মন দিক রোহিত ও কোহলি। অস্ট্রেলিয়ার পর ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এক দিনের সিরিজ রয়েছে ভারতের। তার পর নিউজিল্যান্ড সিরিজ। সেই দুই সিরিজের মাঝে এক মাসের বেশি সময় সময় চলবে ঘরোয়া ক্রিকেট। সেখানেই খেলতে হবে রোহিত ও কোহলিকে।
ভারতের প্রধান নির্বাচক অজিত আগরকর স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ফিট থাকলেও খেলার সুযোগ থাকলে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা ক্রিকেটারদের ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে হবে। রোহিত, কোহলিকেও সেটাই করতে হবে। সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে বোর্ডের এক কর্তা বলেন, ‘আগামী ৬ ডিসেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শেষ এক দিনের ম্যাচ। নিউজিল্যান্ড সিরিজ শুরু ১১ জানুয়ারি। মাঝে পাঁচ সপ্তাহ ফাঁকা।
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
ওপেনার যশ্বসী জয়সওয়ালের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের প্রথম দিন শেষে ২ উইকেটে ৩১৮ রান করেছে ভারত। জয়সওয়াল ১৭৩ রানে অপরাজিত আছেন। দিল্লিতে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। লোকেশ রাহুলকে নিয়ে ৫৮ রানের সূচনা করেন জয়সওয়াল। স্পিনার জোমেল ওয়ারিকানের শিকার হওয়ার আগে ৩৮ রান করে ফিরেন প্রথম টেস্টে সেঞ্চুরি করা রাহুল। এরপর উইন্ডিজ বোলারদের হতাশায় ডুবিয়েছেন জয়সওয়াল ও তিন নম্বরে ব্যাট হাতে নামা সাই সুদর্শন। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ১৯৩ রান যোগ করেন তারা। এসময় ক্যারিয়ারের ২৬তম টেস্টে সপ্তম সেঞ্চুরির স্বাদ নেন জয়সওয়াল।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এটি জয়সওয়ালের ষোড়শ শতক। সঙ্গে তার নামের পাশে আছে ১৬টি ফিফটি।
২৩ বছর ২৮৬ দিন বয়সে ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে চার গ্রেট ব্যাটসম্যানের পাশে বসেন জয়সওয়াল। ২৪ বছর বয়সের আগে তার সমান ৭টি করে টেস্ট সেঞ্চুরি করেছিলেন পাকিস্তানের জাভেদ মিয়াদাদ, দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রায়েম স্মিথ, ইংল্যান্ডের অ্যালিস্টার কুক ও নিউজিল্যান্ডের কেন উইলিয়ামসন।
এই বয়সে তাদের চেয়ে বেশি সেঞ্চুরি করতে পেরেছিলেন কেবল তিন জনÑ অস্ট্রেলিয়ার স্যার ডন ব্র্যাডম্যান (১২), ভারতের সাচিন টেন্ডুলকার (১১) ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের গ্যারি সোবার্স (৯)।
দিনের তৃতীয় সেশনে জয়সওয়াল-সুদর্শনের জমে যাওয়া জুটি ভাঙেন ওয়ারিকান। ১২টি চারে ১৬৫ বলে ৮৭ রান করে এলবিডব্লিউ হন সুদর্শন। দলীয় ২৫১ রানে সদর্শন ফেরার পর ভারতের রানের চাকা সচল রাখেন জয়সওয়াল ও অধিনায়ক শুবমান গিল। দিন শেষে ৬৭ রানে অবিচ্ছিন্ন থাকেন তারা। এতে ভারতের রান ৩শ’ ছাড়িয়ে যায়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: ভারত ১ম ইনিংস ৯০ ওভারে ৩১৮/২ (জয়সওয়াল ১৭৩, রাহুল ৩৮, সুদর্শন ৮৭, গিল ২০; ওয়ারিক্যান ২/৬০)।
রোহিত-কোহলির ওপর বোর্ডের ‘শর্ত’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এক দিনের সিরিজের পর আর কত দিন ভারতের জার্সিতে রোহিত শর্মা ও ভিরাট কোহলি খেলবেন, তার নিশ্চয়তা নেই। ২০২৭ সালের এক দিনের বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন দেখছেন দুই ক্রিকেটার। তবে এর জন্য ভারতীয় বোর্ডের ‘শর্ত’ মানতে হবে রোহিত ও কোহলিকে।
বোর্ড চাইছে ঘরোয়া ক্রিকেটে মন দিক রোহিত ও কোহলি। অস্ট্রেলিয়ার পর ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এক দিনের সিরিজ রয়েছে ভারতের। তার পর নিউজিল্যান্ড সিরিজ। সেই দুই সিরিজের মাঝে এক মাসের বেশি সময় সময় চলবে ঘরোয়া ক্রিকেট। সেখানেই খেলতে হবে রোহিত ও কোহলিকে।
ভারতের প্রধান নির্বাচক অজিত আগরকর স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ফিট থাকলেও খেলার সুযোগ থাকলে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা ক্রিকেটারদের ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে হবে। রোহিত, কোহলিকেও সেটাই করতে হবে। সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে বোর্ডের এক কর্তা বলেন, ‘আগামী ৬ ডিসেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শেষ এক দিনের ম্যাচ। নিউজিল্যান্ড সিরিজ শুরু ১১ জানুয়ারি। মাঝে পাঁচ সপ্তাহ ফাঁকা।