শমিত সোমের গোলে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প প্রায় লিখেই ফেলেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু শেষ বাঁশির ঠিক আগে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল! অথচ হংকং কোচ অ্যাশলে ওয়েস্টউডও ভেবে নিয়েছিলেন, ম্যাচটি ড্র হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ওয়েস্টউড বলেন, আবেগের উত্থান-পতন সবাই অনুভব করেছেন, ‘এই ম্যাচটি প্রত্যেকের জন্য রোলারকোস্টার রাইডের মতো ছিল- বাংলাদেশের খেলোয়াড়, বেঞ্চ, স্টাফদের জন্য যেমন, তেমনি আমাদের জন্যও। তবে ৩-১ গোলে এগিয়ে থাকার সময় খুবই স্বস্তিতে ছিলাম। মনে হচ্ছিল, আমরা ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে রেখেছি।’
এক পর্যায়ে ড্র-কেই সম্ভাব্য ফল মনে হচ্ছিল তার কাছে, ‘যখন বাংলাদেশ স্কোরলাইন ৩-২ করে ঘুরে দাঁড়ায়, তখনই বোঝা গিয়েছিল যে, ম্যাচে আরও মোড় আসবে। আমি ভেবেছিলাম, হয়তো ম্যাচটি ড্র হবে। তবে মনে হচ্ছে, আমাদের খেলোয়াড়দের মানসিকতা আমার মতোই- কখনও হাল ছাড়ে না এবং শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করে।’
বাংলাদেশের হজম করা চারটি গোলেই কোনো না কোনো ভুল ছিল, যার মধ্যে দুটি ছিল একেবারে অভাবনীয়। সেসব বিশ্লেষণ করার পরিবর্তে নিজেদের ভুলের উদাহরণ টেনে হংকং কোচ বলেন, ‘বেশিরভাগ গোলই কোনো না কোনো ভুলের কারণে হয়। আমাদের হজম করা গোলগুলো দেখুন- দ্বিতীয়টি ছিল আমাদের গোলরক্ষকের ভুল, আর প্রথমটিতে (গোলরক্ষক ও ডিফেন্ডারের মধ্যে) ছিল সমন্বয়ের অভাব। ১০টির মধ্যে নয়টি গোলই হয় ভুলের কারণে।’
‘এটা খুবই বিরল যে, কেউ (আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি দিয়েগো) ম্যারাডোনার মতো ইংল্যান্ডের পাঁচজনের মধ্য দিয়ে ড্রিবল করে গিয়ে গোল করছেন! তাই আমি বাংলাদেশের সমালোচনা করবো না। আমি শুধু আমাদের দলের ভুলগুলো ঠিক করার ওপর মনোযোগ দিচ্ছি,’ যোগ করেন তিনি।
বাছাইয়ের ‘সি’ গ্রুপে তিন ম্যাচ খেলা বাংলাদেশের পয়েন্ট মাত্র এক। তারা শুধু ভারতের মাটিতে গিয়ে ড্র করতে পেরেছে। তলানিতে থাকায় তাদের এশিয়ান কাপের মূল পর্বে খেলার স্বপ্ন ইতোমধ্যে বেশ ফিকে হয়ে গেছে। সমান ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে হংকং।
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
শমিত সোমের গোলে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প প্রায় লিখেই ফেলেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু শেষ বাঁশির ঠিক আগে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল! অথচ হংকং কোচ অ্যাশলে ওয়েস্টউডও ভেবে নিয়েছিলেন, ম্যাচটি ড্র হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ওয়েস্টউড বলেন, আবেগের উত্থান-পতন সবাই অনুভব করেছেন, ‘এই ম্যাচটি প্রত্যেকের জন্য রোলারকোস্টার রাইডের মতো ছিল- বাংলাদেশের খেলোয়াড়, বেঞ্চ, স্টাফদের জন্য যেমন, তেমনি আমাদের জন্যও। তবে ৩-১ গোলে এগিয়ে থাকার সময় খুবই স্বস্তিতে ছিলাম। মনে হচ্ছিল, আমরা ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে রেখেছি।’
এক পর্যায়ে ড্র-কেই সম্ভাব্য ফল মনে হচ্ছিল তার কাছে, ‘যখন বাংলাদেশ স্কোরলাইন ৩-২ করে ঘুরে দাঁড়ায়, তখনই বোঝা গিয়েছিল যে, ম্যাচে আরও মোড় আসবে। আমি ভেবেছিলাম, হয়তো ম্যাচটি ড্র হবে। তবে মনে হচ্ছে, আমাদের খেলোয়াড়দের মানসিকতা আমার মতোই- কখনও হাল ছাড়ে না এবং শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করে।’
বাংলাদেশের হজম করা চারটি গোলেই কোনো না কোনো ভুল ছিল, যার মধ্যে দুটি ছিল একেবারে অভাবনীয়। সেসব বিশ্লেষণ করার পরিবর্তে নিজেদের ভুলের উদাহরণ টেনে হংকং কোচ বলেন, ‘বেশিরভাগ গোলই কোনো না কোনো ভুলের কারণে হয়। আমাদের হজম করা গোলগুলো দেখুন- দ্বিতীয়টি ছিল আমাদের গোলরক্ষকের ভুল, আর প্রথমটিতে (গোলরক্ষক ও ডিফেন্ডারের মধ্যে) ছিল সমন্বয়ের অভাব। ১০টির মধ্যে নয়টি গোলই হয় ভুলের কারণে।’
‘এটা খুবই বিরল যে, কেউ (আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি দিয়েগো) ম্যারাডোনার মতো ইংল্যান্ডের পাঁচজনের মধ্য দিয়ে ড্রিবল করে গিয়ে গোল করছেন! তাই আমি বাংলাদেশের সমালোচনা করবো না। আমি শুধু আমাদের দলের ভুলগুলো ঠিক করার ওপর মনোযোগ দিচ্ছি,’ যোগ করেন তিনি।
বাছাইয়ের ‘সি’ গ্রুপে তিন ম্যাচ খেলা বাংলাদেশের পয়েন্ট মাত্র এক। তারা শুধু ভারতের মাটিতে গিয়ে ড্র করতে পেরেছে। তলানিতে থাকায় তাদের এশিয়ান কাপের মূল পর্বে খেলার স্বপ্ন ইতোমধ্যে বেশ ফিকে হয়ে গেছে। সমান ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে হংকং।