বাংলাদেশের সঙ্গে অংশ নিচ্ছে মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, তুর্কমেনিস্তান, আফগানিস্তান
ভলিবলে সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা
সেন্ট্রাল ভলিবল অ্যাসোসিয়েশনের (কাভা) আরেকটি টুর্নামেন্ট ঢাকায় শুরু হচ্ছে আগামীকাল। তবে এই টুর্নামেন্টকে ঘিরে মূলত দুটি লক্ষ্য বাংলাদেশের। প্রথমটি লম্বা সময় আন্তর্জাতিক ম্যাচ না খেলার সুবাদে আন্তর্জাতিক র্যাংকিং পুনরুদ্ধার করা। দ্বিতীয়টি ছয় দেশ নিয়ে হতে যাওয়া এই প্রতিযোগিতায় ফাইনালে খেলা। শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক বাংলাদেশসহ মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, তুর্কমেনিস্তান ও আফগানিস্তান অংশ নিচ্ছে।
২০১৬ সালে সর্বশেষ কাভা কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর ২০২২ সালেও সেরা হয়েছিল বাংলাদেশ, তবে ওই আসর ছিল অনূর্ধ্ব-২৩ দল নিয়ে। বৈশ্বিক ভলিবলের বর্তমান র্যাংকিংয়ে রয়েছে ১০১টি দেশ। কিন্তু ২০২৩ সালের পর কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ না নেয়ায় বাংলাদেশ নেই এই তালিকায়। গত সংবাদ সম্মেলনে ভলিবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিমল ঘোষ ঘুরে ফিরে বললেন, র্যাংকিংয়ে ফেরার লক্ষ্য।
পাকিস্তান এসএ গেমসের (দক্ষিণ এশিয়ান গেমস) প্রস্তুতি উপলক্ষে ফেডারেশন জাপান থেকে রায়ান মাসাজেদিকে কোচ করে এনেছে। মাত্র এক মাসের প্রস্তুতিতে কাভা কাপ নিয়ে কি লক্ষ্য? কোচের উত্তর, ‘আমরা এক মাস আগে প্রস্তুতি শুরু করেছি। দলে সিনিয়র খেলোয়াড় আছে, অনেকে আবার জুনিয়র, যাদের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ১০ ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আছে। অবশ্য এগুলোকে আমি অজুহাত হিসেবে দেখাচ্ছি না। শিরোপা জেতা কঠিন, তবে আমরা চেষ্টা করবো ট্রফি জেতার।’ তিনি যোগ করেন, ‘কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারবে না যে, তারাই শিরোপা জিতবে। এখানে তুর্কমেনিস্তান ভালো দল। আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য ফাইনাল খেলা। তবে আমরা ম্যাচ বাই ম্যাচ পরিকল্পনা করে এগুবো।’
বাংলাদেশ জাতীয় ভলিবল দলের অধিনায়ক হরষিত বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা মাঝে খেলার মধ্যে ছিলাম না। গত দুই দিন আফগানিস্তানের বিপক্ষে দু’টি ম্যাচ খেলেছি। দু’টি ম্যাচই জিতেছি এতে আমাদের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। এই টুর্নামেন্ট উপলক্ষ্যে আমাদের মাস খানেকের বেশি প্রস্তুতি রয়েছে ফলে ফাইনাল খেলতে চাই।’
কোচ রায়ান মাসাজেদি সংবাদ সম্মেলনে কোচ বলেন, ‘আমি খেলোয়াড়দের টুর্নামেন্টের জন্য প্রস্তুত করেছি। ম্যাচ অনুশীলনের ঘাটতি ছিল কিছুটা আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলায় সেটা খানিকটা পূরণ হয়েছে। ফাইনাল খেলার ব্যাপারে আমি আশাবাদী।’
উদ্বোধনী দিনে বাংলাদেশ মুখোমুখি হবে মালদ্বীপ। আগামী ২৩ অক্টোবর নেপাল, ২৪ অক্টোবর শ্রীলঙ্কা, ২৬ অক্টোবর তুর্কমেনিস্তান ও ২৭ অক্টোবর আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলবে স্বাগতিকরা।
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশ নিচ্ছে মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, তুর্কমেনিস্তান, আফগানিস্তান
ভলিবলে সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
সেন্ট্রাল ভলিবল অ্যাসোসিয়েশনের (কাভা) আরেকটি টুর্নামেন্ট ঢাকায় শুরু হচ্ছে আগামীকাল। তবে এই টুর্নামেন্টকে ঘিরে মূলত দুটি লক্ষ্য বাংলাদেশের। প্রথমটি লম্বা সময় আন্তর্জাতিক ম্যাচ না খেলার সুবাদে আন্তর্জাতিক র্যাংকিং পুনরুদ্ধার করা। দ্বিতীয়টি ছয় দেশ নিয়ে হতে যাওয়া এই প্রতিযোগিতায় ফাইনালে খেলা। শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক বাংলাদেশসহ মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, তুর্কমেনিস্তান ও আফগানিস্তান অংশ নিচ্ছে।
২০১৬ সালে সর্বশেষ কাভা কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর ২০২২ সালেও সেরা হয়েছিল বাংলাদেশ, তবে ওই আসর ছিল অনূর্ধ্ব-২৩ দল নিয়ে। বৈশ্বিক ভলিবলের বর্তমান র্যাংকিংয়ে রয়েছে ১০১টি দেশ। কিন্তু ২০২৩ সালের পর কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ না নেয়ায় বাংলাদেশ নেই এই তালিকায়। গত সংবাদ সম্মেলনে ভলিবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিমল ঘোষ ঘুরে ফিরে বললেন, র্যাংকিংয়ে ফেরার লক্ষ্য।
পাকিস্তান এসএ গেমসের (দক্ষিণ এশিয়ান গেমস) প্রস্তুতি উপলক্ষে ফেডারেশন জাপান থেকে রায়ান মাসাজেদিকে কোচ করে এনেছে। মাত্র এক মাসের প্রস্তুতিতে কাভা কাপ নিয়ে কি লক্ষ্য? কোচের উত্তর, ‘আমরা এক মাস আগে প্রস্তুতি শুরু করেছি। দলে সিনিয়র খেলোয়াড় আছে, অনেকে আবার জুনিয়র, যাদের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ১০ ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আছে। অবশ্য এগুলোকে আমি অজুহাত হিসেবে দেখাচ্ছি না। শিরোপা জেতা কঠিন, তবে আমরা চেষ্টা করবো ট্রফি জেতার।’ তিনি যোগ করেন, ‘কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারবে না যে, তারাই শিরোপা জিতবে। এখানে তুর্কমেনিস্তান ভালো দল। আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য ফাইনাল খেলা। তবে আমরা ম্যাচ বাই ম্যাচ পরিকল্পনা করে এগুবো।’
বাংলাদেশ জাতীয় ভলিবল দলের অধিনায়ক হরষিত বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা মাঝে খেলার মধ্যে ছিলাম না। গত দুই দিন আফগানিস্তানের বিপক্ষে দু’টি ম্যাচ খেলেছি। দু’টি ম্যাচই জিতেছি এতে আমাদের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। এই টুর্নামেন্ট উপলক্ষ্যে আমাদের মাস খানেকের বেশি প্রস্তুতি রয়েছে ফলে ফাইনাল খেলতে চাই।’
কোচ রায়ান মাসাজেদি সংবাদ সম্মেলনে কোচ বলেন, ‘আমি খেলোয়াড়দের টুর্নামেন্টের জন্য প্রস্তুত করেছি। ম্যাচ অনুশীলনের ঘাটতি ছিল কিছুটা আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলায় সেটা খানিকটা পূরণ হয়েছে। ফাইনাল খেলার ব্যাপারে আমি আশাবাদী।’
উদ্বোধনী দিনে বাংলাদেশ মুখোমুখি হবে মালদ্বীপ। আগামী ২৩ অক্টোবর নেপাল, ২৪ অক্টোবর শ্রীলঙ্কা, ২৬ অক্টোবর তুর্কমেনিস্তান ও ২৭ অক্টোবর আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলবে স্বাগতিকরা।