নাজমুল হোসেন শান্ত
চার মাস আগে বাংলাদেশ টেস্ট দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দেয়া নাজমুল হোসেন শান্ত রাজি হয়েছেন দায়িত্ব চালিয়ে যেতে।
বিসিবি শনিবার, (০১ নভেম্বর ২০২৫) এক বিবৃতিতে জানায়, আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ২০২৫-২০২৭ চক্রে বাংলাদেশের অধিনায়ক থাকবেন ২৭ বছর বয়সী ব্যাটার শান্তই।
১১ নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিলেট টেস্ট দিয়ে শুরু। মার্চ-এপ্রিলে দেশের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ, জুলাই-আগস্টে জিম্বাবুয়ে সফর, আগস্টে অস্ট্রেলিয়া সফর, অক্টোবর-নভেম্বরে দেশের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ও নভেম্বর-ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। সব মিলিয়ে আগামী বছর ১০ টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে সেই সময়ের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বে টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেক হয় শান্ত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেই টেস্টে সেঞ্চুরি উপহার দেন তিনি, দারুণ জয়ের দেখা পায় দল।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিন সংস্করণেই তাকে নিয়মিত অধিনায়ক ঘোষণা করা হয়। পরে বাজে ফর্মের কারণে টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব হারানোর পাশাপাশি দলেও জায়গা হারান। গত জুনে শ্রীলঙ্কা সফরে তাকে ওয়ানডের নেতৃত্ব থেকেও সরিয়ে দেয়া হয় বিতর্কিত প্রক্রিয়ায়।
শ্রীলঙ্কাতেই টেস্ট সিরিজ শেষে গত ২৮ জুন টেস্ট দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দেয়া ঘোষণা দেন শান্ত। আনুষ্ঠানিক কারণটি তিনি না বললেও মোটামুটি প্রতিষ্ঠিতই ছিল, ওয়ানডে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেয়ার প্রক্রিয়ার প্রতিবাদেই তার এ সিদ্ধান্ত।
এরপর লম্বা সময় বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচ ছিল না বলে অধিনায়কত্ব নিয়ে মাথা ঘামাতে হয়নি বিসিবিকে। এখন সামনেই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ। অধিনায়ক তাই চূড়ান্ত করতেই হতো।
বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, এই সিদ্ধান্ত শান্তর নেতৃত্বগুণ ও বাংলাদেশের লাল বলের ক্রিকেট নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি বিসিবির আস্থার প্রতিফলন, ‘শান্ত টেস্ট ক্রিকেটে স্থির মনোভাব, প্রতিশ্রুতি ও গভীর বোঝাপড়া দেখিয়েছে। তার নেতৃত্বে আমরা দলের মধ্যে উন্নতি ও আত্মবিশ্বাস লক্ষ্য করেছি। এই বোর্ড বিশ্বাস করে, নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন চক্রে আমাদের জন্য ইতিবাচক হবে।’
নিজের অনুভূতি জানিয়ে শান্ত বলেন, ‘বাংলাদেশ টেস্ট দলের নেতৃত্ব ধরে রাখার সুযোগ পেয়ে আমি সত্যিই সম্মানিত বোধ করছি। আমার অধিনায়কত্বে যে আস্থা ও বিশ্বাস বোর্ড দেখিয়েছে, সেজন্য আমি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। টেস্ট ক্রিকেটে নিজের দেশকে নেতৃত্ব দেয়া আমার জীবনের সবচেয়ে বড় গর্ব। আমার ওপর যে দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে, তা যথাসাধ্যভাবে পালনের চেষ্টা করবো।’
তিনি যোগ করেন, ‘এমন একটি দলকে নেতৃত্ব দেয়া আনন্দের, যাদের মধ্যে এত প্রতিভা ও সম্ভাবনা আছে। আমি বিশ্বাস করি, সামনে আমাদের জন্য একটি দারুণ ও ইতিবাচক মৌসুম অপেক্ষা করছে। আমরা কয়েকদিন পর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের জন্য মুখিয়ে আছি, যা বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের জন্য ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ সূচির সূচনা করবে।’
‘এত প্রতিভা ও সম্ভাবনা আছে যে দলের, সেই দলকে নেতৃত্ব দিতে পারা সত্যিকারের আনন্দের এবং আমি বিশ্বাস করি, রোমাঞ্চকর ও ইতিবাচক একটি মৌসুম আমাদের অপেক্ষায়। এই মাসের আয়ারল্যান্ড সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি আমরা, যেটি দিয়ে টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ ক্রিকেটের ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ সময় শুরু হচ্ছে।’
শান্তর নেতৃত্বে ১৪ টেস্টে বাংলাদেশের জয় ৪টি, হার ৯টি, ড্র ১টি। এরমধ্যে সবচেয়ে বড় অর্জন, গত বছর পাকিস্তান সফরে তাদের হোয়াইটওয়াশ করা।
তার নেতৃত্বের সেই অধ্যায় থমকে যাওয়ার মুখে থাকলেও শেষ পর্যন্ত সেই ধারা চলবে আপাতত। যেটির পরবর্তী ধাপ আগামী ১১ নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিলেট টেস্ট দিয়ে।
মার্চ-এপ্রিলে দেশের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ, জুলাই-আগস্টে জিম্বাবুয়ে সফর, আগস্টে অস্ট্রেলিয়া সফর, অক্টোবর-নভেম্বরে দেশের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ও নভেম্বর-ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। সব মিলিয়ে আগামী বছর ১০ টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ।
আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রস্তুতি
শুরু ৮ নভেম্বর
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের জন্য আগামী ৮ নভেম্বর থেকে প্রস্তুতি শুরু করবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। তাইজুল ইসলাম ছাড়া টেস্ট দলের অন্য খেলোয়াড়রা চলমান জাতীয় ক্রিকেট লীগের (এনসিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলছেন।
আয়ারল্যান্ড সিরিজের আগে কিছুদিন সময় পাবেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজে খেলা টেস্ট ক্রিকেটাররা।
এ বছর এখন পর্যন্ত চারটি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে গত জুনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজ খেলেছিল টাইগাররা।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই ম্যাচের সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করলেও শ্রীলঙ্কার কাছে ১-০ ব্যবধানে সিরিজ হারে বাংলাদেশ।
আগামী ১১ নভেম্বর থেকে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরু করবে বাংলাদেশ। ১৯ নভেম্বর থেকে মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট খেলতে নামবে দু’দল।
আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে খেলতে নামলে প্রথম বাংলাদেশি খেলোয়াড় হিসেবে শততম টেস্ট খেলার নজির গড়বেন মুশফিকুর রহিম। এখন পর্যন্ত দেশের হয়ে ৯৮টি টেস্ট খেলেছেন তিনি।
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজনের ইঙ্গিত দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
নাজমুল হোসেন শান্ত
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫
চার মাস আগে বাংলাদেশ টেস্ট দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দেয়া নাজমুল হোসেন শান্ত রাজি হয়েছেন দায়িত্ব চালিয়ে যেতে।
বিসিবি শনিবার, (০১ নভেম্বর ২০২৫) এক বিবৃতিতে জানায়, আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ২০২৫-২০২৭ চক্রে বাংলাদেশের অধিনায়ক থাকবেন ২৭ বছর বয়সী ব্যাটার শান্তই।
১১ নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিলেট টেস্ট দিয়ে শুরু। মার্চ-এপ্রিলে দেশের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ, জুলাই-আগস্টে জিম্বাবুয়ে সফর, আগস্টে অস্ট্রেলিয়া সফর, অক্টোবর-নভেম্বরে দেশের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ও নভেম্বর-ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। সব মিলিয়ে আগামী বছর ১০ টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে সেই সময়ের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বে টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেক হয় শান্ত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেই টেস্টে সেঞ্চুরি উপহার দেন তিনি, দারুণ জয়ের দেখা পায় দল।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিন সংস্করণেই তাকে নিয়মিত অধিনায়ক ঘোষণা করা হয়। পরে বাজে ফর্মের কারণে টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব হারানোর পাশাপাশি দলেও জায়গা হারান। গত জুনে শ্রীলঙ্কা সফরে তাকে ওয়ানডের নেতৃত্ব থেকেও সরিয়ে দেয়া হয় বিতর্কিত প্রক্রিয়ায়।
শ্রীলঙ্কাতেই টেস্ট সিরিজ শেষে গত ২৮ জুন টেস্ট দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দেয়া ঘোষণা দেন শান্ত। আনুষ্ঠানিক কারণটি তিনি না বললেও মোটামুটি প্রতিষ্ঠিতই ছিল, ওয়ানডে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেয়ার প্রক্রিয়ার প্রতিবাদেই তার এ সিদ্ধান্ত।
এরপর লম্বা সময় বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচ ছিল না বলে অধিনায়কত্ব নিয়ে মাথা ঘামাতে হয়নি বিসিবিকে। এখন সামনেই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ। অধিনায়ক তাই চূড়ান্ত করতেই হতো।
বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, এই সিদ্ধান্ত শান্তর নেতৃত্বগুণ ও বাংলাদেশের লাল বলের ক্রিকেট নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি বিসিবির আস্থার প্রতিফলন, ‘শান্ত টেস্ট ক্রিকেটে স্থির মনোভাব, প্রতিশ্রুতি ও গভীর বোঝাপড়া দেখিয়েছে। তার নেতৃত্বে আমরা দলের মধ্যে উন্নতি ও আত্মবিশ্বাস লক্ষ্য করেছি। এই বোর্ড বিশ্বাস করে, নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন চক্রে আমাদের জন্য ইতিবাচক হবে।’
নিজের অনুভূতি জানিয়ে শান্ত বলেন, ‘বাংলাদেশ টেস্ট দলের নেতৃত্ব ধরে রাখার সুযোগ পেয়ে আমি সত্যিই সম্মানিত বোধ করছি। আমার অধিনায়কত্বে যে আস্থা ও বিশ্বাস বোর্ড দেখিয়েছে, সেজন্য আমি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। টেস্ট ক্রিকেটে নিজের দেশকে নেতৃত্ব দেয়া আমার জীবনের সবচেয়ে বড় গর্ব। আমার ওপর যে দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে, তা যথাসাধ্যভাবে পালনের চেষ্টা করবো।’
তিনি যোগ করেন, ‘এমন একটি দলকে নেতৃত্ব দেয়া আনন্দের, যাদের মধ্যে এত প্রতিভা ও সম্ভাবনা আছে। আমি বিশ্বাস করি, সামনে আমাদের জন্য একটি দারুণ ও ইতিবাচক মৌসুম অপেক্ষা করছে। আমরা কয়েকদিন পর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের জন্য মুখিয়ে আছি, যা বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের জন্য ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ সূচির সূচনা করবে।’
‘এত প্রতিভা ও সম্ভাবনা আছে যে দলের, সেই দলকে নেতৃত্ব দিতে পারা সত্যিকারের আনন্দের এবং আমি বিশ্বাস করি, রোমাঞ্চকর ও ইতিবাচক একটি মৌসুম আমাদের অপেক্ষায়। এই মাসের আয়ারল্যান্ড সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি আমরা, যেটি দিয়ে টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ ক্রিকেটের ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ সময় শুরু হচ্ছে।’
শান্তর নেতৃত্বে ১৪ টেস্টে বাংলাদেশের জয় ৪টি, হার ৯টি, ড্র ১টি। এরমধ্যে সবচেয়ে বড় অর্জন, গত বছর পাকিস্তান সফরে তাদের হোয়াইটওয়াশ করা।
তার নেতৃত্বের সেই অধ্যায় থমকে যাওয়ার মুখে থাকলেও শেষ পর্যন্ত সেই ধারা চলবে আপাতত। যেটির পরবর্তী ধাপ আগামী ১১ নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিলেট টেস্ট দিয়ে।
মার্চ-এপ্রিলে দেশের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ, জুলাই-আগস্টে জিম্বাবুয়ে সফর, আগস্টে অস্ট্রেলিয়া সফর, অক্টোবর-নভেম্বরে দেশের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ও নভেম্বর-ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। সব মিলিয়ে আগামী বছর ১০ টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ।
আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রস্তুতি
শুরু ৮ নভেম্বর
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের জন্য আগামী ৮ নভেম্বর থেকে প্রস্তুতি শুরু করবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। তাইজুল ইসলাম ছাড়া টেস্ট দলের অন্য খেলোয়াড়রা চলমান জাতীয় ক্রিকেট লীগের (এনসিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলছেন।
আয়ারল্যান্ড সিরিজের আগে কিছুদিন সময় পাবেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজে খেলা টেস্ট ক্রিকেটাররা।
এ বছর এখন পর্যন্ত চারটি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে গত জুনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজ খেলেছিল টাইগাররা।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই ম্যাচের সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করলেও শ্রীলঙ্কার কাছে ১-০ ব্যবধানে সিরিজ হারে বাংলাদেশ।
আগামী ১১ নভেম্বর থেকে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরু করবে বাংলাদেশ। ১৯ নভেম্বর থেকে মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট খেলতে নামবে দু’দল।
আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে খেলতে নামলে প্রথম বাংলাদেশি খেলোয়াড় হিসেবে শততম টেস্ট খেলার নজির গড়বেন মুশফিকুর রহিম। এখন পর্যন্ত দেশের হয়ে ৯৮টি টেস্ট খেলেছেন তিনি।
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজনের ইঙ্গিত দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।