বোর্ড থেকে ছুটি পেয়েই আপাতত জাতীয় দল থেকে দূরে আছেন অভিজ্ঞ পেসার তাসকিন আহমেদ। তবে দূরে থাকলেও তার সঙ্গে দূরত্ব নেই শন টেইটের। পেস আক্রমণের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যের সঙ্গে নিয়মিতই কথা বলে যাচ্ছেন বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ।
চলমান সিরিজে না খেলেও এ বছর এখনও পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সফলতম পেসার তাসকিন। ১৩ ম্যাচ খেলে নিয়েছেন তিনি ২৪ উইকেট। সব ঠিকঠাক থাকলে সামনের বিশ্বকাপেও তাকে দেখা যাবে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচের আগে দলের পেস বোলিং কোচ টেইট জানান, তাসকিনের ওপর নজর রাখছেন তিনি।
‘তাসকিনের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ হয় আমার। টি-টেন টুর্নামেন্টে ওর বোলিং দেখেছি। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুব ভালো। অনেকদিন ধরে চিনি ওকে। আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এক ক্রিকেটার। অভিজ্ঞ ক্রিকেটার ও ভালো এক নেতা। ওর সঙ্গে কথা বলতে আমার ভালো লাগে। নিয়মিতই যোগাযোগ হয়।’ সে এই দলের মধ্যে একজন নেতা হয়ে উঠেছে। শুধু ফাস্ট বোলারদের নয়, সবাই ওকে নেতার দৃষ্টিতেই দেখে। ওর সঙ্গে কাজ করতে উপভোগ করি আমি। ওর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা অনেক বছর আগে। এখন বাংলাদেশ দলের গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। ওর মতো একজনকে স্কোয়াডে পাওয়া দারুণ।’
পেস বোলিংয়ে এত বেশি বিকল্প থাকা দলের জন্য দারুণ বলে মনে করেন বোলিং কোচ।।
‘ক্রিকেটার বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে যখন অনেক বিকল্প থাকে, সব সময়ই তা ভালো। এটা আমি আগেও বলেছি, বাংলাদেশের ক্রিকেটে সম্ভাবত এই প্রথম এতগুলো উঁচু মানের ফাস্ট বোলার থেকে বেছে নেয়া সুযোগ আছে এবং দারুণ ইতিবাচক তা। প্রতিটি ফাস্ট বোলারই জানে, আরেকজন আশপাশেই আসে। সামগ্রিক মানটাও তাতে বাড়ে এবং আশা করি, পারফরম্যান্সও উঁচুতে তুলে নেবে।’
‘আমাদের যদি স্রেফ দুজন ফাস্ট বোলার থেকে বেছে নিতে হতো, ব্যাপারটি ভিন্ন হতো। কিন্তু আমাদের অনেক বিকল্প আছে। এখানে তাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক।’
এই সিরিজের পর চলতি ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেট ব্যস্ত থাকবে বিপিএলে। বিশ্বকাপের আগে লম্বা টুর্নামেন্টে পেসারদের চোট-শঙ্কাও থাকবে কিছু। তবে পেস বোলিং কোচ দেখছেন ইতিবাচক দিকটিই।
‘চোট নিয়ে আমি শঙ্কিত নই। এটা তো আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। বিপিএলের ভালো ব্যাপার হলো, ক্রিকেটাররা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ক্রিকেট খেলবে। বিশ্বকাপের যা খুব ভালো ব্যাপার। চোট তো যে কোনো সময় যে কারও হতে পারে।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫
বোর্ড থেকে ছুটি পেয়েই আপাতত জাতীয় দল থেকে দূরে আছেন অভিজ্ঞ পেসার তাসকিন আহমেদ। তবে দূরে থাকলেও তার সঙ্গে দূরত্ব নেই শন টেইটের। পেস আক্রমণের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যের সঙ্গে নিয়মিতই কথা বলে যাচ্ছেন বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ।
চলমান সিরিজে না খেলেও এ বছর এখনও পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সফলতম পেসার তাসকিন। ১৩ ম্যাচ খেলে নিয়েছেন তিনি ২৪ উইকেট। সব ঠিকঠাক থাকলে সামনের বিশ্বকাপেও তাকে দেখা যাবে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচের আগে দলের পেস বোলিং কোচ টেইট জানান, তাসকিনের ওপর নজর রাখছেন তিনি।
‘তাসকিনের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ হয় আমার। টি-টেন টুর্নামেন্টে ওর বোলিং দেখেছি। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুব ভালো। অনেকদিন ধরে চিনি ওকে। আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এক ক্রিকেটার। অভিজ্ঞ ক্রিকেটার ও ভালো এক নেতা। ওর সঙ্গে কথা বলতে আমার ভালো লাগে। নিয়মিতই যোগাযোগ হয়।’ সে এই দলের মধ্যে একজন নেতা হয়ে উঠেছে। শুধু ফাস্ট বোলারদের নয়, সবাই ওকে নেতার দৃষ্টিতেই দেখে। ওর সঙ্গে কাজ করতে উপভোগ করি আমি। ওর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা অনেক বছর আগে। এখন বাংলাদেশ দলের গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। ওর মতো একজনকে স্কোয়াডে পাওয়া দারুণ।’
পেস বোলিংয়ে এত বেশি বিকল্প থাকা দলের জন্য দারুণ বলে মনে করেন বোলিং কোচ।।
‘ক্রিকেটার বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে যখন অনেক বিকল্প থাকে, সব সময়ই তা ভালো। এটা আমি আগেও বলেছি, বাংলাদেশের ক্রিকেটে সম্ভাবত এই প্রথম এতগুলো উঁচু মানের ফাস্ট বোলার থেকে বেছে নেয়া সুযোগ আছে এবং দারুণ ইতিবাচক তা। প্রতিটি ফাস্ট বোলারই জানে, আরেকজন আশপাশেই আসে। সামগ্রিক মানটাও তাতে বাড়ে এবং আশা করি, পারফরম্যান্সও উঁচুতে তুলে নেবে।’
‘আমাদের যদি স্রেফ দুজন ফাস্ট বোলার থেকে বেছে নিতে হতো, ব্যাপারটি ভিন্ন হতো। কিন্তু আমাদের অনেক বিকল্প আছে। এখানে তাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক।’
এই সিরিজের পর চলতি ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেট ব্যস্ত থাকবে বিপিএলে। বিশ্বকাপের আগে লম্বা টুর্নামেন্টে পেসারদের চোট-শঙ্কাও থাকবে কিছু। তবে পেস বোলিং কোচ দেখছেন ইতিবাচক দিকটিই।
‘চোট নিয়ে আমি শঙ্কিত নই। এটা তো আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। বিপিএলের ভালো ব্যাপার হলো, ক্রিকেটাররা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ক্রিকেট খেলবে। বিশ্বকাপের যা খুব ভালো ব্যাপার। চোট তো যে কোনো সময় যে কারও হতে পারে।’