ফরাসী লিগ-১
বিশ্বকাপের সেরা দুই তারকা লিওনেল মেসি এবং কিলিয়ান এমবাপ্পেকে নিয়েও নিজেদের মাঠে আবার হেরেছে প্যারিস সেন্ট জার্মেই। চলতি বছর একের পর এক ব্যর্থতার সাথে নতুন যুক্ত হয়েছে রেনের কাছে নিজ মাঠ পার্ক ডেস প্রিন্সেসে পরাজয়। রবিবার রেনের কাছে পিএসজি হেরেছে ২-০ গোলে।
ব্যক্তিগন নৈপুন্য এবং ম্যাচের কৌশল উভয় দিক দিয়েই ক্রিস্টোপ গ্যালতিয়েরর দলকে পেছনে ফেলে ব্রুনো জেনেসিওর রেনে। তাদের হয়ে উভয় অর্ধে একটি করে গোল করেন কার্ল টোকো একাম্বি এবং আর্নদ কালিমুয়েন্দো।
রেনের কোচ কৌশল নিয়েছিলেন একজন বেশী ডিফেন্ডার খেলিয়ে এমবাপ্পে এবং মেসির আক্রমনগুলো রুখে দিতে। বিশেষ করে এমবাপ্পে লম্বা পাস থেকে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারেন। তাই একজন অতিরিক্ত ডিফেন্ডার রাখেন যাতে তিনি বা মেসি ফাকা জায়গা না পেয়ে যান।
পিএসজি প্রথমার্ধে রেনের উপর ক্রমাগত চাপ সৃষ্টি করে খেলেও শেষ সময়ে গোল খেয়ে বসে। বেঞ্জামিন বুরিজেওর পাস থেকে গোল করেন কার্ল টোকো একাম্বি। নিজেরা আক্রমনে উঠে গিয়ে রক্ষণের কথা ভুলে যায় পিএসজি। আর সে সুযোগই কাজে লাগায় রেনে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আবারো কাউন্টার অ্যাটাকে গোল করে ব্যবধান দ্বিগুন করে রেনে। ৪৮ মিনিটে গোল করেন কালিমুয়েন্দো।
দুই গোলে পিছিয়ে যাওয়ার পর হতদ্যোম হয়ে যায় পিএসজি। তারা মিডফিল্ডে নিয়ন্ত্রন হারায়। যে কারণে আক্রমনভাগে সেভাবে বলে যোগান দিতে আর পারেনি। দুইএকবার তারা সুযোগ পেলেও রেনের গোলরক্ষক ম্যান্ডান্ডাকে পরাস্ত করা সম্ভব হয়নি।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বায়ার্নের কাছে হেরে বিদায় নেয়ায় পিএসজির মনোবল যে ভেঙ্গে গেছে এটাই তার প্রমাণ। তাছাড়া মৌসুম শেষে দলে যে বড় পরিবর্তন আসবে তারও আগাম আভাস ছিল এ ম্যাচের পারফরমেন্স। মনে হচেছ তারকা খেলোয়াড় বেশী হওয়ায় খেলোয়াড়দের ইগো সমস্যা ভোগাচ্ছে পিএসজিকে। তাই হয়তো মেসি ছেড়ে দিয়ে ও নেইমারকে বিক্রি করে দল পুন:গঠনই করবে পিএসজি। এমনকি পিএসজির সমর্থকরা নিজ দলের তারকাদের দুয়ো ধ্বনিও দিয়েছেন।
ফরাসী লিগ-১
সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩
বিশ্বকাপের সেরা দুই তারকা লিওনেল মেসি এবং কিলিয়ান এমবাপ্পেকে নিয়েও নিজেদের মাঠে আবার হেরেছে প্যারিস সেন্ট জার্মেই। চলতি বছর একের পর এক ব্যর্থতার সাথে নতুন যুক্ত হয়েছে রেনের কাছে নিজ মাঠ পার্ক ডেস প্রিন্সেসে পরাজয়। রবিবার রেনের কাছে পিএসজি হেরেছে ২-০ গোলে।
ব্যক্তিগন নৈপুন্য এবং ম্যাচের কৌশল উভয় দিক দিয়েই ক্রিস্টোপ গ্যালতিয়েরর দলকে পেছনে ফেলে ব্রুনো জেনেসিওর রেনে। তাদের হয়ে উভয় অর্ধে একটি করে গোল করেন কার্ল টোকো একাম্বি এবং আর্নদ কালিমুয়েন্দো।
রেনের কোচ কৌশল নিয়েছিলেন একজন বেশী ডিফেন্ডার খেলিয়ে এমবাপ্পে এবং মেসির আক্রমনগুলো রুখে দিতে। বিশেষ করে এমবাপ্পে লম্বা পাস থেকে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারেন। তাই একজন অতিরিক্ত ডিফেন্ডার রাখেন যাতে তিনি বা মেসি ফাকা জায়গা না পেয়ে যান।
পিএসজি প্রথমার্ধে রেনের উপর ক্রমাগত চাপ সৃষ্টি করে খেলেও শেষ সময়ে গোল খেয়ে বসে। বেঞ্জামিন বুরিজেওর পাস থেকে গোল করেন কার্ল টোকো একাম্বি। নিজেরা আক্রমনে উঠে গিয়ে রক্ষণের কথা ভুলে যায় পিএসজি। আর সে সুযোগই কাজে লাগায় রেনে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আবারো কাউন্টার অ্যাটাকে গোল করে ব্যবধান দ্বিগুন করে রেনে। ৪৮ মিনিটে গোল করেন কালিমুয়েন্দো।
দুই গোলে পিছিয়ে যাওয়ার পর হতদ্যোম হয়ে যায় পিএসজি। তারা মিডফিল্ডে নিয়ন্ত্রন হারায়। যে কারণে আক্রমনভাগে সেভাবে বলে যোগান দিতে আর পারেনি। দুইএকবার তারা সুযোগ পেলেও রেনের গোলরক্ষক ম্যান্ডান্ডাকে পরাস্ত করা সম্ভব হয়নি।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বায়ার্নের কাছে হেরে বিদায় নেয়ায় পিএসজির মনোবল যে ভেঙ্গে গেছে এটাই তার প্রমাণ। তাছাড়া মৌসুম শেষে দলে যে বড় পরিবর্তন আসবে তারও আগাম আভাস ছিল এ ম্যাচের পারফরমেন্স। মনে হচেছ তারকা খেলোয়াড় বেশী হওয়ায় খেলোয়াড়দের ইগো সমস্যা ভোগাচ্ছে পিএসজিকে। তাই হয়তো মেসি ছেড়ে দিয়ে ও নেইমারকে বিক্রি করে দল পুন:গঠনই করবে পিএসজি। এমনকি পিএসজির সমর্থকরা নিজ দলের তারকাদের দুয়ো ধ্বনিও দিয়েছেন।