alt

সম্পাদকীয়

নতুন বছররে শুভচ্ছো

: সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪

বাংলা বছররে নতুন শুরু হয়ছেে গত রোববার। একটি বছর অতক্রিম করে বাংলা সন র্বষপঞ্জীতে ১৪৩১-এ পা রখেছে।ে পাঠককে আমরা জানাই নতুন বছররে শুভচ্ছো। শুভ নবর্বষ।

ফসলি সন হসিবেে মোগল আমলে খাজনা আদায়রে একটি নতুন সন প্রর্বতন করার মধ্য দয়িে নবর্বষ শুরু হয়ছেলি। সম্রাট আকবর হজিরি সনরে সঙ্গে মলি রখেে বাংলার ফসলি সন প্রর্বতন করনে। হজিরি সনরে চান্দ্র মাস নর্ভির না করে তনিি সৌরবছর হসিাবে ওই ফসলি সন প্রর্বতন করছেলিনে।

বাংলার মানুষ পয়লা বশৈাখরে আয়োজন র্দীঘকাল ধরে পালন করছেে হালখাতা হসিবে।ে চত্রৈ সংক্রান্তরি পর পুরনো বছররে দনো-পাওনা চুকয়ি,ে জমদিাররে খাজনা শোধ দয়িে কছিুটা নর্ভিাবনায় গ্রামরে মানুষ বশৈাখরে মলোয় অংশ নয়িছে।ে এটা মূলত বাংলার কৃষনির্ভির গ্রামজীবনরে সঙ্গে সম্পৃক্ত ছলি। ভাষা আন্দোলনকে কন্দ্রে করে আমাদরে রাজনতৈকি চতেনায় নতুন মাত্রা সংযোজন হয়। ষাটরে দশকে নগর সংস্কৃততিওে নবর্বষরে সরব আয়োজন শুরু হয়। দশে স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা নবর্বষ আমাদরে জাতীয় উৎসব রূপে প্রতষ্ঠিা পায়। পয়লা বশৈাখ জাতীয় ছুটরি দনি হসিবেে ঘোষণা করা হয়ছে।ে

পয়লা বশৈাখ শুধু একটি সামাজকি-সাংস্কৃতকি উৎসবই নয়, বাঙালরি জীবনসুধাও বট।ে এ দশেরে র্ধমনরিপক্ষেতা ও অসাম্প্রদায়কি চতেনার ভত্তিওি পয়লা বশৈাখ। আমাদরে দশেরে রাজনতৈকি অঙ্গনে পয়লা বশৈাখ পালন উপলক্ষে সময় সময় নানা ধরনরে বর্তিক তোলা হয়ছে।ে পাকস্তিান আমলে বলা হতো, বাংলা নবর্বষ হন্দিুদরে উৎসব, মুসলমানদরে জন্য নাজায়জে।

স্বাধীন বাংলাদশেওে প্রতক্রিয়িাশীল মৌলবাদী গোষ্ঠী এখনও এই প্রচারণা চালায়। এমনকি র্বষবরণ অনুষ্ঠানে তারা হামলাও চালয়িছে।ে বাংলা ১৪০৮ সালে রমনায় বশৈাখরে অনুষ্ঠানে বোমা হামলা চালানো হয়ছে।ে প্রতক্রিয়িাশীলদরে হুমক,ি উগ্রবাদীদরে হামলায়ও ভীত হয়নি বাংলার মানুষ। তারা নঃিশঙ্ক চত্তিে নতুন বছরকে বরণ করছেে সবসময়।

বশ্বৈকি মহামারি নভলে করোনাভাইরাসরে কারণে বশৈাখরে উৎসব উদযাপন করা যায়নি একাধকিবার। এবার বশৈাখরে আনন্দকে কড়েে নতিে পারনেি কোনো র্দুযােগ। বাঙালি আবার উৎসব-অনুষ্ঠানে ফরিছে,ে বপিুল উদ্দীপনায় উদযাপন করছেে নবর্বষ।

এবার নবর্বষরে আগে রোজার ঈদ উদযাপতি হয়ছে।ে একটানা ছুটতিে মহানগরী ঢাকাসহ বড় বড় শহর-নগর ছলি অনকেটাই ফাঁকা। তবে তাতে নবর্বষরে উৎসব-আয়োজন ফকিে হয়ে যায়ন।ি বরং ঈদ আর নবর্বষরে লম্বা ছুটতিে উৎসব-অনুষ্ঠান হয়ছেে আরও রঙনি।

সবাইকে নবর্বষরে শুভচ্ছো।

এসএসসি পরীক্ষার ফল : বাস্তবতা মেনে, ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে চলতে হবে

বন্যা : কেন নেই টেকসই সমাধান?

জলাবদ্ধ নগরজীবন

ভূমিধসের হুমকি ও প্রস্তুতি

এশিয়া কাপে বাংলাদেশ নারী দল : অভিনন্দন

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট : দ্রুত সমাধান প্রয়োজন

উপজেলা স্বাস্থ্যসেবায় সংকট

বজ্রপাত মোকাবিলায় চাই বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা ও কার্যকর বাস্তবায়ন

মাদক নিয়ন্ত্রণে প্রতিশ্রুতি অনেক, ফলাফল প্রশ্নবিদ্ধ

আর্সেনিক দূষণ : জনস্বাস্থ্যের নীরব সংকট

ধর্মীয় অবমাননার অজুহাতে ‘মব জাস্টিস’ : সমাধান কোথায়?

সরকারি গাছ কাটা কঠোরভাবে বন্ধ করুন

এসএসসি পরীক্ষায় অনুপস্থিতি : বাল্যবিয়ে রোধে ব্যবস্থা নিন

জলাবদ্ধতা : প্রশ্নবিদ্ধ নগর ব্যবস্থাপনা

ভিজিএফ চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ আমলে নিন

সার বিতরণে অনিয়ম : কৃষকের দুর্ভোগের অবসান হোক

ভারতে বিমান দুর্ঘটনা

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : যুদ্ধ নয়, শান্তিই টেকসই সমাধান

বাড়ছে করোনার সংক্রমণ : মানতে হবে স্বাস্থ্যবিধি

ডেঙ্গু মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে

ঈদুল আজহা : ত্যাগ, ভালোবাসা ও সম্প্রীতির উৎসব

ঈদযাত্রায় বাড়তি ভাড়া : ব্যবস্থাপনার ফাঁকফোকর ও নজরদারির সীমাবদ্ধতা

নির্বাচন নিয়ে বাদানুবাদ শুভ লক্ষণ নয়

অপরাধের উদ্বেগজনক প্রবণতা ও আইনশৃঙ্খলার বাস্তবতা

রেলের জমি দখলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

বাসে ডাকাতি ও নারী নির্যাতন : সড়কে জনসাধারণের আতঙ্ক

স্মার্টকার্ড জটিলতায় টিসিবির পণ্য সরবরাহ ব্যাহত, ব্যবস্থা নিন

মামলার ন্যায্যতা ও আইনের শাসন: কিসের পরিবর্তন ঘটেছে?

প্যারাবন ধ্বংস ও দখলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

বজ্রপাতে প্রাণহানি ঠেকাতে চাই প্রস্তুতি ও সচেতনতা

নারীর ডাকে ‘মৈত্রী যাত্রা’

খাদ্যে ভেজাল : আইন আছে, প্রয়োগ কোথায়?

চুয়াত্তর পেরিয়ে পঁচাত্তরে সংবাদ: প্রতিজ্ঞায় অবিচল পথচলা

দখলে অস্তিত্ব সংকটে বন

এই যুদ্ধবিরতি হোক স্থায়ী শান্তির সূচনা

তাপপ্রবাহে চাই সতর্কতা, সচেতনতা ও সুরক্ষা পরিকল্পনা

tab

সম্পাদকীয়

নতুন বছররে শুভচ্ছো

সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪

বাংলা বছররে নতুন শুরু হয়ছেে গত রোববার। একটি বছর অতক্রিম করে বাংলা সন র্বষপঞ্জীতে ১৪৩১-এ পা রখেছে।ে পাঠককে আমরা জানাই নতুন বছররে শুভচ্ছো। শুভ নবর্বষ।

ফসলি সন হসিবেে মোগল আমলে খাজনা আদায়রে একটি নতুন সন প্রর্বতন করার মধ্য দয়িে নবর্বষ শুরু হয়ছেলি। সম্রাট আকবর হজিরি সনরে সঙ্গে মলি রখেে বাংলার ফসলি সন প্রর্বতন করনে। হজিরি সনরে চান্দ্র মাস নর্ভির না করে তনিি সৌরবছর হসিাবে ওই ফসলি সন প্রর্বতন করছেলিনে।

বাংলার মানুষ পয়লা বশৈাখরে আয়োজন র্দীঘকাল ধরে পালন করছেে হালখাতা হসিবে।ে চত্রৈ সংক্রান্তরি পর পুরনো বছররে দনো-পাওনা চুকয়ি,ে জমদিাররে খাজনা শোধ দয়িে কছিুটা নর্ভিাবনায় গ্রামরে মানুষ বশৈাখরে মলোয় অংশ নয়িছে।ে এটা মূলত বাংলার কৃষনির্ভির গ্রামজীবনরে সঙ্গে সম্পৃক্ত ছলি। ভাষা আন্দোলনকে কন্দ্রে করে আমাদরে রাজনতৈকি চতেনায় নতুন মাত্রা সংযোজন হয়। ষাটরে দশকে নগর সংস্কৃততিওে নবর্বষরে সরব আয়োজন শুরু হয়। দশে স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা নবর্বষ আমাদরে জাতীয় উৎসব রূপে প্রতষ্ঠিা পায়। পয়লা বশৈাখ জাতীয় ছুটরি দনি হসিবেে ঘোষণা করা হয়ছে।ে

পয়লা বশৈাখ শুধু একটি সামাজকি-সাংস্কৃতকি উৎসবই নয়, বাঙালরি জীবনসুধাও বট।ে এ দশেরে র্ধমনরিপক্ষেতা ও অসাম্প্রদায়কি চতেনার ভত্তিওি পয়লা বশৈাখ। আমাদরে দশেরে রাজনতৈকি অঙ্গনে পয়লা বশৈাখ পালন উপলক্ষে সময় সময় নানা ধরনরে বর্তিক তোলা হয়ছে।ে পাকস্তিান আমলে বলা হতো, বাংলা নবর্বষ হন্দিুদরে উৎসব, মুসলমানদরে জন্য নাজায়জে।

স্বাধীন বাংলাদশেওে প্রতক্রিয়িাশীল মৌলবাদী গোষ্ঠী এখনও এই প্রচারণা চালায়। এমনকি র্বষবরণ অনুষ্ঠানে তারা হামলাও চালয়িছে।ে বাংলা ১৪০৮ সালে রমনায় বশৈাখরে অনুষ্ঠানে বোমা হামলা চালানো হয়ছে।ে প্রতক্রিয়িাশীলদরে হুমক,ি উগ্রবাদীদরে হামলায়ও ভীত হয়নি বাংলার মানুষ। তারা নঃিশঙ্ক চত্তিে নতুন বছরকে বরণ করছেে সবসময়।

বশ্বৈকি মহামারি নভলে করোনাভাইরাসরে কারণে বশৈাখরে উৎসব উদযাপন করা যায়নি একাধকিবার। এবার বশৈাখরে আনন্দকে কড়েে নতিে পারনেি কোনো র্দুযােগ। বাঙালি আবার উৎসব-অনুষ্ঠানে ফরিছে,ে বপিুল উদ্দীপনায় উদযাপন করছেে নবর্বষ।

এবার নবর্বষরে আগে রোজার ঈদ উদযাপতি হয়ছে।ে একটানা ছুটতিে মহানগরী ঢাকাসহ বড় বড় শহর-নগর ছলি অনকেটাই ফাঁকা। তবে তাতে নবর্বষরে উৎসব-আয়োজন ফকিে হয়ে যায়ন।ি বরং ঈদ আর নবর্বষরে লম্বা ছুটতিে উৎসব-অনুষ্ঠান হয়ছেে আরও রঙনি।

সবাইকে নবর্বষরে শুভচ্ছো।

back to top