বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে, রেখে গেছে ক্ষত চিহ্ন। রিমালের তা-বে দেশে মারা গেছেন অন্তত ১২ জন। বেড়িবাঁধ, ঘরবসতিসহ অনেক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গবাদিপশু হতাহত হয়েছে। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও খামার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জোয়ার-জলোচ্ছ্বাসের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন। বনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব এখনো জানা যায়নি।
বাঁধ ভেঙে উপকূলীয় অনেক স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। লবণাক্ত পানিতে এখনো ডুবে আছে বহু এলাকা। অসংখ্য মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘিœত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।
বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় থামানোর উপায় মানুষের এখন পর্যন্ত জানা নেই। তবে এর প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় আছে। বেড়িবাঁধ হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশ্ন হচ্ছে, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলায় উপকূলীয় বাঁধগুলো কতটা সক্ষম। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে জানা গেছে, অনেক বাঁধ অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কোনো স্থানে বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছে। নাগরিকরাও মেরামত কাজে হাত লাগিয়েছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।
বাঁধ সংস্কার বা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অনেক বাঁধ সংস্কার করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আর যেসব বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে তার কাজের মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এটা কাম্য নয়।
আমরা বলতে চাই, উপকূলীয় যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা দ্রুত টেকসইভাবে সংস্কার করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এজন্য গড়ে তুলতে হবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পুনর্বাসন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে সেটা আমাদের আশা। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষ সহায়তার হাত বাড়াবে বলে আমরা আশা করতে চাই।
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত পুনর্বাসন করুন
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে, রেখে গেছে ক্ষত চিহ্ন। রিমালের তা-বে দেশে মারা গেছেন অন্তত ১২ জন। বেড়িবাঁধ, ঘরবসতিসহ অনেক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গবাদিপশু হতাহত হয়েছে। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও খামার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জোয়ার-জলোচ্ছ্বাসের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন। বনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব এখনো জানা যায়নি।
বাঁধ ভেঙে উপকূলীয় অনেক স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। লবণাক্ত পানিতে এখনো ডুবে আছে বহু এলাকা। অসংখ্য মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘিœত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।
বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় থামানোর উপায় মানুষের এখন পর্যন্ত জানা নেই। তবে এর প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় আছে। বেড়িবাঁধ হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশ্ন হচ্ছে, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলায় উপকূলীয় বাঁধগুলো কতটা সক্ষম। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে জানা গেছে, অনেক বাঁধ অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কোনো স্থানে বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছে। নাগরিকরাও মেরামত কাজে হাত লাগিয়েছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।
বাঁধ সংস্কার বা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অনেক বাঁধ সংস্কার করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আর যেসব বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে তার কাজের মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এটা কাম্য নয়।
আমরা বলতে চাই, উপকূলীয় যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা দ্রুত টেকসইভাবে সংস্কার করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এজন্য গড়ে তুলতে হবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পুনর্বাসন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে সেটা আমাদের আশা। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষ সহায়তার হাত বাড়াবে বলে আমরা আশা করতে চাই।
বুধবার, ২৯ মে ২০২৪
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে, রেখে গেছে ক্ষত চিহ্ন। রিমালের তা-বে দেশে মারা গেছেন অন্তত ১২ জন। বেড়িবাঁধ, ঘরবসতিসহ অনেক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গবাদিপশু হতাহত হয়েছে। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও খামার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জোয়ার-জলোচ্ছ্বাসের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন। বনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব এখনো জানা যায়নি।
বাঁধ ভেঙে উপকূলীয় অনেক স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। লবণাক্ত পানিতে এখনো ডুবে আছে বহু এলাকা। অসংখ্য মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘিœত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।
বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় থামানোর উপায় মানুষের এখন পর্যন্ত জানা নেই। তবে এর প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় আছে। বেড়িবাঁধ হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশ্ন হচ্ছে, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলায় উপকূলীয় বাঁধগুলো কতটা সক্ষম। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে জানা গেছে, অনেক বাঁধ অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কোনো স্থানে বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছে। নাগরিকরাও মেরামত কাজে হাত লাগিয়েছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।
বাঁধ সংস্কার বা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অনেক বাঁধ সংস্কার করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আর যেসব বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে তার কাজের মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এটা কাম্য নয়।
আমরা বলতে চাই, উপকূলীয় যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা দ্রুত টেকসইভাবে সংস্কার করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এজন্য গড়ে তুলতে হবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পুনর্বাসন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে সেটা আমাদের আশা। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষ সহায়তার হাত বাড়াবে বলে আমরা আশা করতে চাই।
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত পুনর্বাসন করুন
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে, রেখে গেছে ক্ষত চিহ্ন। রিমালের তা-বে দেশে মারা গেছেন অন্তত ১২ জন। বেড়িবাঁধ, ঘরবসতিসহ অনেক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গবাদিপশু হতাহত হয়েছে। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও খামার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জোয়ার-জলোচ্ছ্বাসের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন। বনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব এখনো জানা যায়নি।
বাঁধ ভেঙে উপকূলীয় অনেক স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। লবণাক্ত পানিতে এখনো ডুবে আছে বহু এলাকা। অসংখ্য মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘিœত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।
বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় থামানোর উপায় মানুষের এখন পর্যন্ত জানা নেই। তবে এর প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় আছে। বেড়িবাঁধ হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশ্ন হচ্ছে, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলায় উপকূলীয় বাঁধগুলো কতটা সক্ষম। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে জানা গেছে, অনেক বাঁধ অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কোনো স্থানে বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছে। নাগরিকরাও মেরামত কাজে হাত লাগিয়েছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।
বাঁধ সংস্কার বা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অনেক বাঁধ সংস্কার করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আর যেসব বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে তার কাজের মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এটা কাম্য নয়।
আমরা বলতে চাই, উপকূলীয় যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা দ্রুত টেকসইভাবে সংস্কার করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এজন্য গড়ে তুলতে হবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পুনর্বাসন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে সেটা আমাদের আশা। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষ সহায়তার হাত বাড়াবে বলে আমরা আশা করতে চাই।