সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার ধানগড়া-সিরাজগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের চারটি বেইলি ব্রিজ এখন কার্যত অকেজো হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। পুরোনো দুর্বল কাঠামোর কারণে ব্রিজগুলো ভারী যানবাহনের চাপ বহন করতে পারে কিনা সেই প্রশ্ন উঠেছে। এসব সড়কে চলাচলকারী যাত্রীরা আতঙ্ক নিয়ে প্রতিদিন চলতে বাধ্য হন।
ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হলে এ সড়কই হয়ে ওঠে বিকল্প ব্যস্ততম রুট। একই সঙ্গে রায়গঞ্জ উপজেলা ও জেলা সদরের সংযোগের এটিই একমাত্র কার্যকর পথ। অথচ সংশ্লিষ্ট চারটি বেইলি ব্রিজের অবস্থা দীর্ঘদিন ধরে নাজুক। লোহার কাঠামো ক্ষয়ে গেছে, সেতুর পাটাতন নড়বড়ে, ভারী ট্রাক উঠলেই পুরো ব্রিজ কেঁপে ওঠে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, শুধু ব্রিজ নয়, পুরো রাস্তার অবস্থাই নাজুক। বিকল্প পথ না থাকায় বাধ্য হয়েই প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এই সড়ক ব্যবহার করতে হয়। এই ভোগান্তির কোনো শেষ নেই। এ অবস্থায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষের নীরবতা কিংবা দীর্ঘসূত্রতা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এমন ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ রুটে নড়বড়ে বেইলি ব্রিজ রেখে মানুষকে ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দেওয়া এক ধরনের অবহেলা। আরও আগেই স্থায়ী সেতুর পরিকল্পনা ও নির্মাণকাজ শুরু করা প্রয়োজন ছিল। এখন আর সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। অতিদ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করতে হবে। অন্তত জরুরিভিত্তিতে সংস্কার করতে হবে। নইলে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে তার দায় কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারবে না।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার ধানগড়া-সিরাজগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের চারটি বেইলি ব্রিজ এখন কার্যত অকেজো হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। পুরোনো দুর্বল কাঠামোর কারণে ব্রিজগুলো ভারী যানবাহনের চাপ বহন করতে পারে কিনা সেই প্রশ্ন উঠেছে। এসব সড়কে চলাচলকারী যাত্রীরা আতঙ্ক নিয়ে প্রতিদিন চলতে বাধ্য হন।
ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হলে এ সড়কই হয়ে ওঠে বিকল্প ব্যস্ততম রুট। একই সঙ্গে রায়গঞ্জ উপজেলা ও জেলা সদরের সংযোগের এটিই একমাত্র কার্যকর পথ। অথচ সংশ্লিষ্ট চারটি বেইলি ব্রিজের অবস্থা দীর্ঘদিন ধরে নাজুক। লোহার কাঠামো ক্ষয়ে গেছে, সেতুর পাটাতন নড়বড়ে, ভারী ট্রাক উঠলেই পুরো ব্রিজ কেঁপে ওঠে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, শুধু ব্রিজ নয়, পুরো রাস্তার অবস্থাই নাজুক। বিকল্প পথ না থাকায় বাধ্য হয়েই প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এই সড়ক ব্যবহার করতে হয়। এই ভোগান্তির কোনো শেষ নেই। এ অবস্থায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষের নীরবতা কিংবা দীর্ঘসূত্রতা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এমন ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ রুটে নড়বড়ে বেইলি ব্রিজ রেখে মানুষকে ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দেওয়া এক ধরনের অবহেলা। আরও আগেই স্থায়ী সেতুর পরিকল্পনা ও নির্মাণকাজ শুরু করা প্রয়োজন ছিল। এখন আর সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। অতিদ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করতে হবে। অন্তত জরুরিভিত্তিতে সংস্কার করতে হবে। নইলে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে তার দায় কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারবে না।