alt

মতামত » সম্পাদকীয়

জয়ন্তীপুর ঘাটে সেতু নির্মাণে বিলম্ব কাম্য নয়

: বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫

করতোয়া নদীর ওপর জয়ন্তীপুর ঘাটে সেতু নির্মাণ শুরুর প্রায় দেড় বছর পেরিয়ে গেলেও সেতুর মূল কাঠামো ও সংযোগ সড়কের অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়। নির্ধারিত সময়ে সেুতর কাজ শেষ হবে কিনা সেটা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে। সেতুটি নির্মাণ হলে রংপুরের পীরগঞ্জ ও দিনাজপুরের তিন উপজেলার মানুষ উপকৃত হবে।

সংবাদ-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, ২০১৫ সালে প্রকল্প অনুমোদন হলেও নানান জটিলতায় ২০১৯ সালে কাজ শুরু হয়। তারপর ঠিকাদারের মৃত্যুতে ২০২৩ সালে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। নতুন দরপত্র আহ্বান করে ২০২৪ সালে নতুন ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যেই কাজ শেষ করার কথা। কিন্তু বাস্তবে সেতুর মাত্র ৬০-৭০ শতাংশ কাজ হয়েছে। সংযোগ সড়কের কাজ একেবারেই শুরু হয়নি। বাকি সময়ে সেতুর কাজ হবে কিনা সেটা একটা প্রশ্ন।

স্থানীয়দের অভিযোগ, কাজে সঠিক তদারকি নেই, নির্মাণে গতি নেই। শুষ্ক মৌসুমে কাজ শেষ না হলে মানুষকে আরও অনেক দিন যাতায়াতের কষ্ট করতে হবে। সেতুটি যথাসময়ে নির্মাণ হলে পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থাকে বদলে দিতে পারে। রংপুরে পৌঁছাতে সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দাদের সময় কম লাগবে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বাড়াবে। চিকিৎসা ও শিক্ষায় মানুষের প্রবেশাধিকারে সহায়তা করবে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে অবহেলার সুযোগ নেই।

আমরা বলতে চাই, সেতু নির্মাণের কাজ ত্বরান্বিত করতে হবে। প্রকল্প তদারকিতে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। আর কোনো অজুহাতে যেন সেতুর কাজ বিঘ্নিত না হয় সেটা কঠোরভাবে নিশ্চিত করতে হবে।

শিক্ষকদের আন্দোলন, সরকারের কঠোরতা এবং শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ

ছবি

সম্পাদক পরিষদের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

রায়গঞ্জের ক্ষতিগ্রস্ত বেইলি ব্রিজ দ্রুত সংস্কার করুন

সওজের জমি দখল : ব্যবস্থা নিন

পার্বত্য চুক্তি: পাহাড়ে শান্তি কি ফিরল?

রাজধানী কি অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুত?

সেতু নির্মাণের কাজ কবে শেষ হবে

খুলনায় আদালতের সামনে হত্যাকাণ্ড

মীরসরাইয়ে বন রক্ষায় ব্যবস্থা নিন

পুরান ঢাকায় রাসায়নিক ঝুঁকি

মহেশপুরে অনুমোদনহীন করাত কল

বিদ্যালয়ের মাঠ দখলমুক্ত করুন

থমকে আছে সেতু নির্মাণের কাজ

হাকালুকি হাওরে মাছ লুট: প্রশাসন কী করছে

রাঙ্গাবালীর সংরক্ষিত বন ধ্বংসের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

টিসিবির পণ্য নিয়ে অনিয়ম-দুর্নীতি কাম্য নয়

কক্সবাজারে পাহাড়ের মাটি কাটা বন্ধ করুন

দারিদ্র্যের নতুন ঢেউ

তাজরীনের ১৩ বছরের ক্ষত ভুক্তভোগীর ন্যায়বিচার কোথায়?

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিন

চরাঞ্চলের বিদ্যালয়ে নিয়মিত পাঠদান নিশ্চিত করুন

অসহিষ্ণুতার সংস্কৃতি থামাতে হবে

কাঠ পাচার বন্ধে ব্যবস্থা নিন

ফিরে এল তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা

বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে জিও ব্যাগ ব্যবহারে অনিয়মের অভিযোগ

দুই দফা ভূমিকম্প: এখনই প্রস্তুতির সময়

অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি

গভীর রাতে সাংবাদিককে তুলে নেয়ার প্রকৃত কারণ উদঘাটন করতে হবে

সাময়িকী কবিতা

ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র ভাড়া দেওয়ার অভিযোগ

স্কুল ফিডিং কর্মসূচিতে অনিয়ম কাম্য নয়

ছবি

শীতজনিত রোগ প্রতিরোধে চাই সচেতনতা

গাজনার বিলে জলাবদ্ধতা দূর করতে ব্যবস্থা নিন

বাল্যবিয়ে: সংকট এখনো গভীর

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সব প্রশ্নের কি মীমাংসা হলো?

কুষ্টিয়ায় গাছ কাটার ‘গোপন টেন্ডার’ নিয়ে বিতর্কের অবসান হোক

tab

মতামত » সম্পাদকীয়

জয়ন্তীপুর ঘাটে সেতু নির্মাণে বিলম্ব কাম্য নয়

বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫

করতোয়া নদীর ওপর জয়ন্তীপুর ঘাটে সেতু নির্মাণ শুরুর প্রায় দেড় বছর পেরিয়ে গেলেও সেতুর মূল কাঠামো ও সংযোগ সড়কের অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়। নির্ধারিত সময়ে সেুতর কাজ শেষ হবে কিনা সেটা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে। সেতুটি নির্মাণ হলে রংপুরের পীরগঞ্জ ও দিনাজপুরের তিন উপজেলার মানুষ উপকৃত হবে।

সংবাদ-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, ২০১৫ সালে প্রকল্প অনুমোদন হলেও নানান জটিলতায় ২০১৯ সালে কাজ শুরু হয়। তারপর ঠিকাদারের মৃত্যুতে ২০২৩ সালে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। নতুন দরপত্র আহ্বান করে ২০২৪ সালে নতুন ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যেই কাজ শেষ করার কথা। কিন্তু বাস্তবে সেতুর মাত্র ৬০-৭০ শতাংশ কাজ হয়েছে। সংযোগ সড়কের কাজ একেবারেই শুরু হয়নি। বাকি সময়ে সেতুর কাজ হবে কিনা সেটা একটা প্রশ্ন।

স্থানীয়দের অভিযোগ, কাজে সঠিক তদারকি নেই, নির্মাণে গতি নেই। শুষ্ক মৌসুমে কাজ শেষ না হলে মানুষকে আরও অনেক দিন যাতায়াতের কষ্ট করতে হবে। সেতুটি যথাসময়ে নির্মাণ হলে পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থাকে বদলে দিতে পারে। রংপুরে পৌঁছাতে সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দাদের সময় কম লাগবে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বাড়াবে। চিকিৎসা ও শিক্ষায় মানুষের প্রবেশাধিকারে সহায়তা করবে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে অবহেলার সুযোগ নেই।

আমরা বলতে চাই, সেতু নির্মাণের কাজ ত্বরান্বিত করতে হবে। প্রকল্প তদারকিতে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। আর কোনো অজুহাতে যেন সেতুর কাজ বিঘ্নিত না হয় সেটা কঠোরভাবে নিশ্চিত করতে হবে।

back to top