কুড়িল বিশ্বরোডের ফ্লাইওভার উদ্বোধন হয়েছে ২০১৩ সালে। উদ্বোধনের কয়েক মাস পর থেকেই ৩.১ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারের বাতিগুলো নষ্ট হতে শুরু করে। নষ্ট হওয়া বাতিগুলো আর পরিবর্তন করা হয়নি। ফ্লাইওভারের কোন ল্যাম্পপোস্টে এখন আর রাতের বেলায় বাতি জ্বলে না। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ কথা।
ফ্লাইওভার বা যে কোন সড়ক ও সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি থাকা জরুরি। রাতের বেলায় বাতি না জ্বললে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকে। রাতের অন্ধকারে ছিনতাইয়ের মতো ঘটনাও ঘটে। এ নিয়ে অতীতেও অনেক অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু ফ্লাইওভারের চিত্র বদলায়নি। ৩০৬ কোটি টাকা খরচ করে কুড়িল বিশ্বরোডের ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়েছে। অথচ অল্প কিছু টাকা ব্যয় করে সেটার ল্যাম্পপোস্টগুলোর বাতিগুলো ঠিক করা হচ্ছে না। এতে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে যে ফ্লাইওভারটি দেখভালের কোন কর্তৃপক্ষ আছে কিনা।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বলছে, ফ্লাইওভারটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন এর সব দায়িত্ব তাদের, তারাই নতুন করে বাতি বসানোর কাজ করবে।
আমরা চাইব, দ্রুত ফ্লাইওভারের সব ল্যাম্পপোস্টে বাতি লাগানো হবে। সেগুলো নিয়মিত দেখভালও করতে হবে।
কাদের অবহেলায় ফ্লাইওভারটি এত বছর বাতিহীন অবস্থায় রয়েছে সেটা খুঁজে দেখতে হবে। এজন্য সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহি আদায় করা জরুরি।
বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১
কুড়িল বিশ্বরোডের ফ্লাইওভার উদ্বোধন হয়েছে ২০১৩ সালে। উদ্বোধনের কয়েক মাস পর থেকেই ৩.১ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারের বাতিগুলো নষ্ট হতে শুরু করে। নষ্ট হওয়া বাতিগুলো আর পরিবর্তন করা হয়নি। ফ্লাইওভারের কোন ল্যাম্পপোস্টে এখন আর রাতের বেলায় বাতি জ্বলে না। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ কথা।
ফ্লাইওভার বা যে কোন সড়ক ও সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি থাকা জরুরি। রাতের বেলায় বাতি না জ্বললে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকে। রাতের অন্ধকারে ছিনতাইয়ের মতো ঘটনাও ঘটে। এ নিয়ে অতীতেও অনেক অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু ফ্লাইওভারের চিত্র বদলায়নি। ৩০৬ কোটি টাকা খরচ করে কুড়িল বিশ্বরোডের ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়েছে। অথচ অল্প কিছু টাকা ব্যয় করে সেটার ল্যাম্পপোস্টগুলোর বাতিগুলো ঠিক করা হচ্ছে না। এতে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে যে ফ্লাইওভারটি দেখভালের কোন কর্তৃপক্ষ আছে কিনা।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বলছে, ফ্লাইওভারটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন এর সব দায়িত্ব তাদের, তারাই নতুন করে বাতি বসানোর কাজ করবে।
আমরা চাইব, দ্রুত ফ্লাইওভারের সব ল্যাম্পপোস্টে বাতি লাগানো হবে। সেগুলো নিয়মিত দেখভালও করতে হবে।
কাদের অবহেলায় ফ্লাইওভারটি এত বছর বাতিহীন অবস্থায় রয়েছে সেটা খুঁজে দেখতে হবে। এজন্য সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহি আদায় করা জরুরি।