নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের চিন্তাশক্তি ও বিভিন্ন দক্ষতাকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। বর্তমানে ইংরেজি বইগুলোতে শিক্ষার্থীদের ভাবনার বিকাশ ঘটাবে ঠিকই কিন্তু শিক্ষার্থীরা কতটা তার প্রতিফলন ঘটাতে পারবে, সেটা ভেবে দেখার সময় এসেছে।
নবম শ্রেণীর ইংরেজি বই এর প্রথম অধ্যায় অপনিয়ন অ্যান্ড ম্যাটার। এই অধ্যায় এ শিক্ষার্থীদের নিজের মতামত প্রকাশ করার সুযোগ আছে। তবে শিক্ষার্থীরা তাদের মতামত যথযথভাবে প্রকাশ বা লেখতে পারছে না। কারণ অনেক শিক্ষার্থী আছে ইংরেজিতে মতামত প্রকাশ করবে তো দূরের কথা তারা ইংরেজি বলতে বা বুঝতেই পারে না।
মূলত বিগত শ্রেণীগুলোতে ইংরেজি কঠিন লাগা, ইংরেজিভীতি, ইংরেজি না বুঝতে পারা এসব কারণে বর্তমানের কারিকুলামে ইংরেজি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের একটি অংশ ভালো করতে পারছে না। পাঠ্যবইগুলোতে যেসব ছক দেয়া হয়েছে ইংরেজি ভালোভাবে আয়ত্ত না করতে পারার কারণে বাড়ির টিউটর এবং গাইড বই থেকে তারা পূরণ করে নিচ্ছে।
শিক্ষার্থীদের থেকে বাড়িতে রাখা টিউটরদের বেশি পরিশ্রম করতে হচ্ছে। একক কাজগুলো যথাযথভাবে করতে পারছে না। শব্দভা-ার কম জানার কারণে নিজের ভাবনা প্রতিফলন ঘটাতে পারছে না। অনেক শিক্ষক আছে মূল পড়া না পড়িয়ে শুধু ছকগুলো বাড়ি থেকে পূরণ করে নিয়ে আসার কথা বলে।
ফলে নতুন কারিকুলামের ইংরেজি শিক্ষার যে প্রধান উদ্দেশ্য তা ব্যাহত হচ্ছে। তাই ইংরেজি শিক্ষায় শুধু কারিকুলাম পরিবর্তন করলেই হবে না শিক্ষার্থীরা আয়ত্ত করছে কিনা, প্রতিষ্ঠানগুলো নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করছে কিনা সেই বিষয়গুলো দেখাশোনা করতে হবে।
মো. রিমেল
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪
নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের চিন্তাশক্তি ও বিভিন্ন দক্ষতাকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। বর্তমানে ইংরেজি বইগুলোতে শিক্ষার্থীদের ভাবনার বিকাশ ঘটাবে ঠিকই কিন্তু শিক্ষার্থীরা কতটা তার প্রতিফলন ঘটাতে পারবে, সেটা ভেবে দেখার সময় এসেছে।
নবম শ্রেণীর ইংরেজি বই এর প্রথম অধ্যায় অপনিয়ন অ্যান্ড ম্যাটার। এই অধ্যায় এ শিক্ষার্থীদের নিজের মতামত প্রকাশ করার সুযোগ আছে। তবে শিক্ষার্থীরা তাদের মতামত যথযথভাবে প্রকাশ বা লেখতে পারছে না। কারণ অনেক শিক্ষার্থী আছে ইংরেজিতে মতামত প্রকাশ করবে তো দূরের কথা তারা ইংরেজি বলতে বা বুঝতেই পারে না।
মূলত বিগত শ্রেণীগুলোতে ইংরেজি কঠিন লাগা, ইংরেজিভীতি, ইংরেজি না বুঝতে পারা এসব কারণে বর্তমানের কারিকুলামে ইংরেজি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের একটি অংশ ভালো করতে পারছে না। পাঠ্যবইগুলোতে যেসব ছক দেয়া হয়েছে ইংরেজি ভালোভাবে আয়ত্ত না করতে পারার কারণে বাড়ির টিউটর এবং গাইড বই থেকে তারা পূরণ করে নিচ্ছে।
শিক্ষার্থীদের থেকে বাড়িতে রাখা টিউটরদের বেশি পরিশ্রম করতে হচ্ছে। একক কাজগুলো যথাযথভাবে করতে পারছে না। শব্দভা-ার কম জানার কারণে নিজের ভাবনা প্রতিফলন ঘটাতে পারছে না। অনেক শিক্ষক আছে মূল পড়া না পড়িয়ে শুধু ছকগুলো বাড়ি থেকে পূরণ করে নিয়ে আসার কথা বলে।
ফলে নতুন কারিকুলামের ইংরেজি শিক্ষার যে প্রধান উদ্দেশ্য তা ব্যাহত হচ্ছে। তাই ইংরেজি শিক্ষায় শুধু কারিকুলাম পরিবর্তন করলেই হবে না শিক্ষার্থীরা আয়ত্ত করছে কিনা, প্রতিষ্ঠানগুলো নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করছে কিনা সেই বিষয়গুলো দেখাশোনা করতে হবে।
মো. রিমেল