ঢাকায় অক্সিজেনের বড় আধার মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বা বোটানিক্যাল গার্ডেন। যার উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষা গবেষণা ও উদ্ভিদ সংরক্ষণে কাজ করা। তবে এক যুগেরও আগে তা থেকে অনেকটা দূরে রয়েছে এ উদ্যানটি।
উদ্যানে প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা থেকে ১০০ টাকা ধার্য করার পর থেকে লোকজন বলতে শুরু করে দিয়েছে, বোটানিক্যাল গার্ডেনে দর্শনার্থীর সংখ্যা শতকরা ৯৫ ভাগ কমে যাবে। এত টাকা দিয়ে বোটানিক্যাল গার্ডেনে ঢোকার আকাক্সক্ষা আর থাকবে না। বরং ওখানে অশ্লীলতা আরও বহুগুণ বেড়ে যাবে।
সাধারণ মানুষ ১০০ টাকা দিয়ে বোটানিক্যাল গার্ডেনের ভেতরে আর যাবে না। ঢাকায় দিন দিন সবুজের পরিমাণ কমছে। আমরা সবুজ দেখতে পাই না। তার মধ্যে এত ফি বাড়ানো সর্বশ্রেণীর মানুষকে অক্সিজেন নেওয়ায় বাধাগ্রস্ত করা। তাই ১০০ টাকা ধার্য প্রত্যাহার করা প্রয়োজন। বরং বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রবেশমূল্য মাত্র দশ টাকা করা হোক। তাহলে দলে দলে লোকজন প্রবেশ করবে। আর ১০০ টাকা ধার্য থাকলে বোটানিক্যাল গার্ডেন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে সাধারণ মানুষ।
লিয়াকত হোসেন খোকন
বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪
ঢাকায় অক্সিজেনের বড় আধার মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বা বোটানিক্যাল গার্ডেন। যার উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষা গবেষণা ও উদ্ভিদ সংরক্ষণে কাজ করা। তবে এক যুগেরও আগে তা থেকে অনেকটা দূরে রয়েছে এ উদ্যানটি।
উদ্যানে প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা থেকে ১০০ টাকা ধার্য করার পর থেকে লোকজন বলতে শুরু করে দিয়েছে, বোটানিক্যাল গার্ডেনে দর্শনার্থীর সংখ্যা শতকরা ৯৫ ভাগ কমে যাবে। এত টাকা দিয়ে বোটানিক্যাল গার্ডেনে ঢোকার আকাক্সক্ষা আর থাকবে না। বরং ওখানে অশ্লীলতা আরও বহুগুণ বেড়ে যাবে।
সাধারণ মানুষ ১০০ টাকা দিয়ে বোটানিক্যাল গার্ডেনের ভেতরে আর যাবে না। ঢাকায় দিন দিন সবুজের পরিমাণ কমছে। আমরা সবুজ দেখতে পাই না। তার মধ্যে এত ফি বাড়ানো সর্বশ্রেণীর মানুষকে অক্সিজেন নেওয়ায় বাধাগ্রস্ত করা। তাই ১০০ টাকা ধার্য প্রত্যাহার করা প্রয়োজন। বরং বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রবেশমূল্য মাত্র দশ টাকা করা হোক। তাহলে দলে দলে লোকজন প্রবেশ করবে। আর ১০০ টাকা ধার্য থাকলে বোটানিক্যাল গার্ডেন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে সাধারণ মানুষ।
লিয়াকত হোসেন খোকন