সরকারি চাকরির বয়স ৩৫ করা নিয়ে পক্ষে ও বিপক্ষে রয়েছে নানা মত। তবে সরকারি চাকরির বয়স হিসেবে ৩৫ হলে যেমন উপকার হবে তেমনি কিছুটা অপকারিতাও আছে। যদি ৩৫ করা হয় তাহলে চাকরি প্রার্থীরা চাকরির প্রস্তুতির সময় পাবে ঠিকই কিন্তু অপরপক্ষে অবসর সময় ৬৫ করা হলে চাকরির সার্কুলার প্রকাশের সংখ্যাটা কমে আসবে। যখন চাকরির বয়স ৩০ বছর সীমাবদ্ধ ছিল তখন চাকরি প্রার্থীরা সরকারি চাকরি না পেলেও অন্য কিছুর দিকে ছুটে জীবিকার কথা ভাবতো। পরবর্তী ৩-৪ বছরে কিছু না কিছুর ব্যবস্থা করে হলেও জীবন চালাতো। যদি ৩৫ করা হয় একজন চাকরি প্রার্থী সে যদি সরকারি চাকরি নাও পায় তাহলে পরবর্তী ৩-৪ বছর তাকে সংগ্রাম করতে হবে। ফলে বয়স দাঁড়াবে ৪০ এর কাছাকাছি। ফলে বেকারের সংখ্যাটা আরো বাড়বে এবং সমাজে আরো বেশি পারিবারিক সমস্যা, বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। তাই সেশনজট কমানো, কারিগরি বা কর্মমুখী শিক্ষার সমন্বয়, চাকরির বয়স ৩১ বা ৩২ রাখাটা হতে পারে ভালো সিদ্ধান্ত।
মো. রিমেল
শিক্ষার্থী
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সরকারি চাকরির বয়স ৩৫ করা নিয়ে পক্ষে ও বিপক্ষে রয়েছে নানা মত। তবে সরকারি চাকরির বয়স হিসেবে ৩৫ হলে যেমন উপকার হবে তেমনি কিছুটা অপকারিতাও আছে। যদি ৩৫ করা হয় তাহলে চাকরি প্রার্থীরা চাকরির প্রস্তুতির সময় পাবে ঠিকই কিন্তু অপরপক্ষে অবসর সময় ৬৫ করা হলে চাকরির সার্কুলার প্রকাশের সংখ্যাটা কমে আসবে। যখন চাকরির বয়স ৩০ বছর সীমাবদ্ধ ছিল তখন চাকরি প্রার্থীরা সরকারি চাকরি না পেলেও অন্য কিছুর দিকে ছুটে জীবিকার কথা ভাবতো। পরবর্তী ৩-৪ বছরে কিছু না কিছুর ব্যবস্থা করে হলেও জীবন চালাতো। যদি ৩৫ করা হয় একজন চাকরি প্রার্থী সে যদি সরকারি চাকরি নাও পায় তাহলে পরবর্তী ৩-৪ বছর তাকে সংগ্রাম করতে হবে। ফলে বয়স দাঁড়াবে ৪০ এর কাছাকাছি। ফলে বেকারের সংখ্যাটা আরো বাড়বে এবং সমাজে আরো বেশি পারিবারিক সমস্যা, বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। তাই সেশনজট কমানো, কারিগরি বা কর্মমুখী শিক্ষার সমন্বয়, চাকরির বয়স ৩১ বা ৩২ রাখাটা হতে পারে ভালো সিদ্ধান্ত।
মো. রিমেল
শিক্ষার্থী
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়