ডেঙ্গু পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হয়ে উঠছে। ক্রমেই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। গত আগস্টের চেয়ে চলতি সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ও আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেয়েছে দ্বিগুণ। প্রতিদিনই শত শত মানুষ ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।
বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলছেন, চলতি বছর আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে ডেঙ্গু। বহু মানুষের মৃত্যুর শঙ্কাও রয়েছে। জানা গেছে, বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গত বছর। আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৭০৫ জনের। এ বছরের চলতি মাসের ২২ দিনে এডিস মশাবাহিত এই রোগে ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৪ হাজার ৩৪ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ১৩১ জনের।
রাজধানীর বাসিন্দারা এখন মশার ভয়ে কাঁপছে। মশা আতঙ্কে দিন কাটছে সবার। পড়ার টেবিলে বসতে পারছেনা শিক্ষার্থীরা। রান্না ঘরে যেতে পারছেনা গৃহিণীরা। দিনে-রাতে, ঘরে বাইরে অফিসে সব জায়গায় মশার উপদ্রব।
ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখনই কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া না হলে অব্যাহতভাবে প্রাণহানি ঘটতে থাকবে। পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হবে। ডেঙ্গু সামাল দিতে গিয়ে সমগ্র স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম হবে।
এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার একমাত্র উপায় এডিস মশার বংশ বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করা। মশা নিধন করা না গেলে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সাজ্জাদুর রহমান
সাংবাদিক
উত্তরা, ঢাকা।
বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪
ডেঙ্গু পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হয়ে উঠছে। ক্রমেই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। গত আগস্টের চেয়ে চলতি সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ও আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেয়েছে দ্বিগুণ। প্রতিদিনই শত শত মানুষ ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।
বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলছেন, চলতি বছর আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে ডেঙ্গু। বহু মানুষের মৃত্যুর শঙ্কাও রয়েছে। জানা গেছে, বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গত বছর। আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৭০৫ জনের। এ বছরের চলতি মাসের ২২ দিনে এডিস মশাবাহিত এই রোগে ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৪ হাজার ৩৪ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ১৩১ জনের।
রাজধানীর বাসিন্দারা এখন মশার ভয়ে কাঁপছে। মশা আতঙ্কে দিন কাটছে সবার। পড়ার টেবিলে বসতে পারছেনা শিক্ষার্থীরা। রান্না ঘরে যেতে পারছেনা গৃহিণীরা। দিনে-রাতে, ঘরে বাইরে অফিসে সব জায়গায় মশার উপদ্রব।
ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখনই কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া না হলে অব্যাহতভাবে প্রাণহানি ঘটতে থাকবে। পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হবে। ডেঙ্গু সামাল দিতে গিয়ে সমগ্র স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম হবে।
এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার একমাত্র উপায় এডিস মশার বংশ বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করা। মশা নিধন করা না গেলে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সাজ্জাদুর রহমান
সাংবাদিক
উত্তরা, ঢাকা।