পাবনা জেলার অন্তর্গত সুজানগর উপজেলা নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের দীর্ঘদিন যাবৎ নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাট থেকে ধাওয়াপাড়া ফেরিঘাট পর্যন্ত ভাড়া বৃদ্ধি জনিত দুর্নীতি বেড়ে গিয়েছে। যেখানে স্পিডবোটের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ভাড়া ৮০ টাকা, নৌকার ভাড়া ৫০ টাকা, টোল ৫ টাকা বাবদ মোট ভাড়া ৫৫ টাকা হয় কিন্তু তারা নেয় ৭০ টাকা। এমনকি যদি আর নৌকা না ছাড়ার সিডিউল থাকে তখন অন্য নৌকায় যাওয়ার জন্য টিকিটের ৭০ টাকা দেওয়ার পরেও ১০/২০ টাকা আলাদাভাবে নৌকার মাঝিকে দিতে হয়। আবার স্পিডবোটের নির্ধারিত ভাড়া ৮৫ টাকা কিন্তু তারা সেখানে ১২০ টাকা নেয়। এমনকি মাঝে মাঝে ১৫০ টাকা পরিমাণও নিয়ে থাকে।
এছাড়াও যাত্রীদের ১০ মিনিটের কথা বলে ১ ঘণ্টার বেশি সময় পরে নৌকা ছাড়ে।
আবার ধাওয়াপাড়া থেকে নৌকা না ছেড়ে স্পিড বোটে আসতে বাধ্য করে তখন স্পিড বোটের ভাড়া নেয় ১৫০ টাকা। যেখানে নাজিরগঞ্জ থেকে ধাওয়াপাড়া যেতে সময় লাগে মাত্র দশ মিনিট। মাত্র দশ মিনিটের পথে অতিরিক্ত ভাড়ার বিষয়টি মোটেও কাম্য নয়। এছাড়াও বিষয়টি অনেক যাত্রীর জন্যই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে সাধারণ যাত্রীদের অতিরিক্ত টাকা প্রদানের হয়রানির শিকার অন্যদিকে নির্ধারিত সময়ে নৌকা না ছাড়ায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
পূর্বে এ ব্যাপারে সাধারণ জনগণ তাদের এ চরম দুর্ভোগের কথা জানালেও এখন পর্যন্ত এর স্থায়ী সমাধান মেলেনি। তাই এই জনদুর্ভোগ কমাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং কার্যকর পদক্ষেপ কামনা করছি।
ইসমা খাতুন।
বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
পাবনা জেলার অন্তর্গত সুজানগর উপজেলা নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের দীর্ঘদিন যাবৎ নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাট থেকে ধাওয়াপাড়া ফেরিঘাট পর্যন্ত ভাড়া বৃদ্ধি জনিত দুর্নীতি বেড়ে গিয়েছে। যেখানে স্পিডবোটের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ভাড়া ৮০ টাকা, নৌকার ভাড়া ৫০ টাকা, টোল ৫ টাকা বাবদ মোট ভাড়া ৫৫ টাকা হয় কিন্তু তারা নেয় ৭০ টাকা। এমনকি যদি আর নৌকা না ছাড়ার সিডিউল থাকে তখন অন্য নৌকায় যাওয়ার জন্য টিকিটের ৭০ টাকা দেওয়ার পরেও ১০/২০ টাকা আলাদাভাবে নৌকার মাঝিকে দিতে হয়। আবার স্পিডবোটের নির্ধারিত ভাড়া ৮৫ টাকা কিন্তু তারা সেখানে ১২০ টাকা নেয়। এমনকি মাঝে মাঝে ১৫০ টাকা পরিমাণও নিয়ে থাকে।
এছাড়াও যাত্রীদের ১০ মিনিটের কথা বলে ১ ঘণ্টার বেশি সময় পরে নৌকা ছাড়ে।
আবার ধাওয়াপাড়া থেকে নৌকা না ছেড়ে স্পিড বোটে আসতে বাধ্য করে তখন স্পিড বোটের ভাড়া নেয় ১৫০ টাকা। যেখানে নাজিরগঞ্জ থেকে ধাওয়াপাড়া যেতে সময় লাগে মাত্র দশ মিনিট। মাত্র দশ মিনিটের পথে অতিরিক্ত ভাড়ার বিষয়টি মোটেও কাম্য নয়। এছাড়াও বিষয়টি অনেক যাত্রীর জন্যই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে সাধারণ যাত্রীদের অতিরিক্ত টাকা প্রদানের হয়রানির শিকার অন্যদিকে নির্ধারিত সময়ে নৌকা না ছাড়ায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
পূর্বে এ ব্যাপারে সাধারণ জনগণ তাদের এ চরম দুর্ভোগের কথা জানালেও এখন পর্যন্ত এর স্থায়ী সমাধান মেলেনি। তাই এই জনদুর্ভোগ কমাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং কার্যকর পদক্ষেপ কামনা করছি।
ইসমা খাতুন।