রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ১২ বছর বয়সী এক গৃহকর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় মো. তানভির আহসান এবং তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট নাহিদ জাহানের একদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রোববার (১৮ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু সাঈদের আদালত রিমান্ডের আদেশ দেন। আদালতের সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন (জিআর) শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু সাঈদের আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুইজনকে হাজির করে তাদের ৭দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। পরে আদালত রিমান্ড শুনানির জন্য রোববার দিন ধার্য করেন। গত ৫ জুলাই গৃহকর্মী সুইটির বাবা শহিদ মিয়া শাহবাগ থানায় তানভির আহসান ও তার স্ত্রী নাহিদ জাহানকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ৯ মাস আগে নির্যাতনের শিকার সুইটিকে কাজের জন্য নিয়ে আসেন ওই দম্পতি। পরে কাজ করতে পারে না বলে বিভিন্ন অজুহাতে তাকে মারধর করেন তারা। গত ১ জুলাই রাত ১০টার দিকে মশা মারার ইলেকট্রিক ব্যাট দিয়ে সুইটির শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়িয়ে দেয় তারা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১৮ জুলাই ২০২১
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ১২ বছর বয়সী এক গৃহকর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় মো. তানভির আহসান এবং তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট নাহিদ জাহানের একদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রোববার (১৮ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু সাঈদের আদালত রিমান্ডের আদেশ দেন। আদালতের সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন (জিআর) শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু সাঈদের আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুইজনকে হাজির করে তাদের ৭দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। পরে আদালত রিমান্ড শুনানির জন্য রোববার দিন ধার্য করেন। গত ৫ জুলাই গৃহকর্মী সুইটির বাবা শহিদ মিয়া শাহবাগ থানায় তানভির আহসান ও তার স্ত্রী নাহিদ জাহানকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ৯ মাস আগে নির্যাতনের শিকার সুইটিকে কাজের জন্য নিয়ে আসেন ওই দম্পতি। পরে কাজ করতে পারে না বলে বিভিন্ন অজুহাতে তাকে মারধর করেন তারা। গত ১ জুলাই রাত ১০টার দিকে মশা মারার ইলেকট্রিক ব্যাট দিয়ে সুইটির শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়িয়ে দেয় তারা।