‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি’র উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শীর্ষক’ জাতীয় সম্মেলনে ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ধর্মীয় মূল্যবোধ ও নৈতিকতা বিকাশে উদার ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সার্বজনীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী হাসিনা একটি উদার, ধর্মনিরপেক্ষ এবং গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ দেশের উন্নয়ন যেমন আজকের বিশ্বের বিস্ময়-রোলমডেল, ঠিক তেমনি এদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিও বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৭জুন) মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম-৫ম পর্যায় প্রকল্পের ভার্জুয়াল জাতীয় সম্মেলনের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম-৫ম পর্যায়’ শীর্ষক প্রকল্পটি ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট বাস্তবায়ন করছে। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদকালে অসাম্প্রদায়িক চেতনার নিদর্শনস্বরূপ প্রকল্পটি গ্রহণ করে।
তিনি আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রের সুষম উন্নয়নমূলক প্রকল্পটির ১ম পর্যায় স্বল্প পরিসরে শুরু হলেও দুই দশকের দীর্ঘ পরিক্রমায় উত্তরোত্তর উপযোগিতা বৃদ্ধি ও সফল বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় বর্তমানে প্রকল্পের ৫ম পর্যায় চলমান রয়েছে। যা আগামী জুনে এ প্রকল্পের মেয়াদ সমাপ্ত হচ্ছে। প্রকল্পটির ৬ষ্ঠ পর্যায় অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। জাতীয় সম্মেলন হতে প্রাপ্ত মতামত সুপারিশ, প্রকল্পটির আগামী দিনের বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) রঞ্জিত কুমার দাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় সম্মেলন । অনুষ্ঠান শুরুর আগে মঙ্গল প্রদীব প্রজ্জোলন ও উলুধ্বনি দিয়ে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান। এর পর জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে এ প্রকল্পের নানা তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
স্বাগত বক্তব্যে রঞ্জিত কুমার দাস বলেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মদার্যাপূর্ণ এ প্রকল্পটি সারাদেশের ৬ হাজার ৪ শত ৫০টি মন্দির অবকাঠামো ব্যবহার করে ৫ হাজার ৮০০টি প্রাক-প্রাথমিক, ৪০০টি গীতা শিক্ষা ও ২৫০টি বয়স্ক স্তরের শিক্ষাকেন্দ্র পরিচালনা করছে এবং প্রতিবছর ১ লক্ষ ৯২ হাজার ২৫০ জন শিক্ষার্থীকে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসমৃদ্ধ উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদান করছে, যা হিন্দু জনগোষ্ঠীর মাঝে আশাব্যঞ্জক সাড়া জাগিয়েছে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
জাতীয় এ সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ‘খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য ও হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নারায়ন চন্দ্র চন্দ, দিনাজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মনোরঞ্জন শীল গোপাল, ধর্ম বিষয়ক সচিব মো: নূরুল ইসলাম পিএইচডি, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত পাল, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব ডা.দিলীপ কুমার ঘোষ, ট্রাস্টি শ্যামল সরকার, ট্রাস্টি ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত প্রমূখ ।
এছাড়া শারিরীকভাবে ও অন-লাইনে উপস্থিত হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সম্মানিত ট্রাস্টিবৃন্দ, প্রকল্পের স্টিয়ারিং ও বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যবৃন্দ, সচিব, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট, মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীগণ, অতিথিবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দসহ ৬৪ জেলা ও বিভিন্ন উপজেলার মোট ৪৭২জন অন-লাইনে উপস্থিত ছিলেন।
হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট সূত্রে জানা গেছে, আইন অনুযায়ী প্রকল্পটি ‘হিন্দুধর্মীয় প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্র বা অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও উহাদের উন্নয়নে সহযোগিতা প্রদান’ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী ৪-৬ বছর বয়সী শিশুদেরকে প্রাক-প্রাথমিক স্তরে ধর্মীয়জ্ঞান, অক্ষরজ্ঞানসহ আধুনিক শিক্ষা ও নৈতিকতা শিক্ষাপ্রদান এবং ‘ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা’র উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য অনুযায়ী ১০-৩০ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের গীতা শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। জাতীয় শিশুনীতি-২০১১ অনুযায়ী মন্দির অঙ্গনে শিশুদেরকে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। শিশুর প্রারম্ভিক যতœ ও বিকাশের সমন্বিত নীতি-২০১৩ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতদ্ভিন্ন প্রকল্পটি নিরক্ষরতা দূরীকরণ, দারিদ্র বিমোচন, কর্মসংস্থানের সুযোগ, নারীর ক্ষমতায়ন ও সম্প্রীতি স্থাপনের মাধ্যমে সরকারের রূপকল্প-২০২১ ও টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট-২০৩০ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করছে।
এ প্রকল্প সমাজে নারীর ক্ষমতায়ন বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। প্রকল্পের আওতায় স্থাপিত ৬৪৫০ টি শিক্ষাকেন্দ্রের ৮৪ ভাগ শিক্ষক নারী। এ সকল নারী পরিবারের পাশাপাশি মন্দিরভিত্তিক শিক্ষাকেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও অগ্রণী ভুমিকা পালন করছে এবং সমাজে নিজেকেও সমৃদ্ধ হিসেবে গড়ে তুলছে বলে হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট সূত্র জানায়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১
‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি’র উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শীর্ষক’ জাতীয় সম্মেলনে ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ধর্মীয় মূল্যবোধ ও নৈতিকতা বিকাশে উদার ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সার্বজনীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী হাসিনা একটি উদার, ধর্মনিরপেক্ষ এবং গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ দেশের উন্নয়ন যেমন আজকের বিশ্বের বিস্ময়-রোলমডেল, ঠিক তেমনি এদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিও বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৭জুন) মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম-৫ম পর্যায় প্রকল্পের ভার্জুয়াল জাতীয় সম্মেলনের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম-৫ম পর্যায়’ শীর্ষক প্রকল্পটি ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট বাস্তবায়ন করছে। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদকালে অসাম্প্রদায়িক চেতনার নিদর্শনস্বরূপ প্রকল্পটি গ্রহণ করে।
তিনি আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রের সুষম উন্নয়নমূলক প্রকল্পটির ১ম পর্যায় স্বল্প পরিসরে শুরু হলেও দুই দশকের দীর্ঘ পরিক্রমায় উত্তরোত্তর উপযোগিতা বৃদ্ধি ও সফল বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় বর্তমানে প্রকল্পের ৫ম পর্যায় চলমান রয়েছে। যা আগামী জুনে এ প্রকল্পের মেয়াদ সমাপ্ত হচ্ছে। প্রকল্পটির ৬ষ্ঠ পর্যায় অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। জাতীয় সম্মেলন হতে প্রাপ্ত মতামত সুপারিশ, প্রকল্পটির আগামী দিনের বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) রঞ্জিত কুমার দাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় সম্মেলন । অনুষ্ঠান শুরুর আগে মঙ্গল প্রদীব প্রজ্জোলন ও উলুধ্বনি দিয়ে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান। এর পর জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে এ প্রকল্পের নানা তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
স্বাগত বক্তব্যে রঞ্জিত কুমার দাস বলেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মদার্যাপূর্ণ এ প্রকল্পটি সারাদেশের ৬ হাজার ৪ শত ৫০টি মন্দির অবকাঠামো ব্যবহার করে ৫ হাজার ৮০০টি প্রাক-প্রাথমিক, ৪০০টি গীতা শিক্ষা ও ২৫০টি বয়স্ক স্তরের শিক্ষাকেন্দ্র পরিচালনা করছে এবং প্রতিবছর ১ লক্ষ ৯২ হাজার ২৫০ জন শিক্ষার্থীকে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসমৃদ্ধ উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদান করছে, যা হিন্দু জনগোষ্ঠীর মাঝে আশাব্যঞ্জক সাড়া জাগিয়েছে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
জাতীয় এ সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ‘খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য ও হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নারায়ন চন্দ্র চন্দ, দিনাজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মনোরঞ্জন শীল গোপাল, ধর্ম বিষয়ক সচিব মো: নূরুল ইসলাম পিএইচডি, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত পাল, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব ডা.দিলীপ কুমার ঘোষ, ট্রাস্টি শ্যামল সরকার, ট্রাস্টি ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত প্রমূখ ।
এছাড়া শারিরীকভাবে ও অন-লাইনে উপস্থিত হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সম্মানিত ট্রাস্টিবৃন্দ, প্রকল্পের স্টিয়ারিং ও বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যবৃন্দ, সচিব, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট, মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীগণ, অতিথিবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দসহ ৬৪ জেলা ও বিভিন্ন উপজেলার মোট ৪৭২জন অন-লাইনে উপস্থিত ছিলেন।
হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট সূত্রে জানা গেছে, আইন অনুযায়ী প্রকল্পটি ‘হিন্দুধর্মীয় প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্র বা অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও উহাদের উন্নয়নে সহযোগিতা প্রদান’ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী ৪-৬ বছর বয়সী শিশুদেরকে প্রাক-প্রাথমিক স্তরে ধর্মীয়জ্ঞান, অক্ষরজ্ঞানসহ আধুনিক শিক্ষা ও নৈতিকতা শিক্ষাপ্রদান এবং ‘ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা’র উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য অনুযায়ী ১০-৩০ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের গীতা শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। জাতীয় শিশুনীতি-২০১১ অনুযায়ী মন্দির অঙ্গনে শিশুদেরকে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। শিশুর প্রারম্ভিক যতœ ও বিকাশের সমন্বিত নীতি-২০১৩ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এতদ্ভিন্ন প্রকল্পটি নিরক্ষরতা দূরীকরণ, দারিদ্র বিমোচন, কর্মসংস্থানের সুযোগ, নারীর ক্ষমতায়ন ও সম্প্রীতি স্থাপনের মাধ্যমে সরকারের রূপকল্প-২০২১ ও টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট-২০৩০ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করছে।
এ প্রকল্প সমাজে নারীর ক্ষমতায়ন বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। প্রকল্পের আওতায় স্থাপিত ৬৪৫০ টি শিক্ষাকেন্দ্রের ৮৪ ভাগ শিক্ষক নারী। এ সকল নারী পরিবারের পাশাপাশি মন্দিরভিত্তিক শিক্ষাকেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও অগ্রণী ভুমিকা পালন করছে এবং সমাজে নিজেকেও সমৃদ্ধ হিসেবে গড়ে তুলছে বলে হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট সূত্র জানায়।