“মুক্ত করো কণ্ঠ তব, যুক্ত করো ছন্দ, উচ্চস্বরে ছড়াও প্রাণে মনের যত আনন্দ” - এই স্লোগানে গত ৩রা ও ৪ঠা নভেম্বর ২০২১ ইং তারিখে ডিপিএস এসটিএস স্কুল, ঢাকা - এ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘বাংলা কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা ২০২১’।
মনোমুগ্ধকর এই আয়োজনটিতে স্কুলটির প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি থেকে শুরু করে ৪র্থ শ্রেণির প্রায় ২ শতাধিক শিক্ষার্থী বাছাই পর্বে অংশগ্রহণ করেছে।
ভার্চুয়াল এই প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে আবৃত্তি পরিবেশন করে বিচারক ও শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছে প্রায় ৮০ জন শিক্ষার্থী।
স্কুলটি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ইংরেজী মাধ্যমের এই স্কুলটি বাংলা ভাষা ও বাংলা সংস্কৃতি চর্চাকে তাদের কার্যক্রমের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে রেখেছে।
‘বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা যেন বিশ্বসংস্কৃতির দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে নিজেদের সমৃদ্ধ ভাষাকে সকলের সামনে তুলে ধরতে পারে সে লক্ষ্যে শিক্ষা জীবনের প্রথম পর্যায় থেকেই শিক্ষার্থীদের নিজ ভাষা ও সংস্কৃতির ধারক ও বাহক হিসেবে প্রস্তুত করে তোলা হয় স্কুলটিতে,’ বলছে ঢাকার ডিপিএস এসটিএস স্কুল কর্তৃপক্ষ।
এ অভিপ্রায় থেকে শিক্ষা কার্যক্রমের মধ্য দিয়েই শিক্ষকবৃন্দ বাংলা ভাষার উচ্চারণ, শব্দচয়ন ও সৃজনশীল উপস্থাপন এর দিকে জোর দিয়ে বাংলা গল্প বলা, গল্প লেখা, কবিতা আবৃত্তি, লোক সঙ্গীত, নজরুল সঙ্গীত, রবীন্দ্র সঙ্গীত ইত্যাদি সকল বিষয়ে শিক্ষার্থীদের পারদর্শী করে তোলার প্রয়াস চালায় বলে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
তারই ধারাবাহিকতায় উক্ত বিষয় গুলোর উপর প্রতিযোগিতার আয়োজন করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা যাচাই করা হয়।
বাংলা কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের উচ্চারণ, উপস্থাপন, সাজ-সজ্জা আর মুখাভিনয় স্কুলটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও শিক্ষকদের একটি সুস্থ সংস্কৃতি মনা প্রজন্ম তৈরি করার প্রচেষ্টায় আশাবাদী করে তোলে।
শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর ২০২১
“মুক্ত করো কণ্ঠ তব, যুক্ত করো ছন্দ, উচ্চস্বরে ছড়াও প্রাণে মনের যত আনন্দ” - এই স্লোগানে গত ৩রা ও ৪ঠা নভেম্বর ২০২১ ইং তারিখে ডিপিএস এসটিএস স্কুল, ঢাকা - এ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘বাংলা কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা ২০২১’।
মনোমুগ্ধকর এই আয়োজনটিতে স্কুলটির প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি থেকে শুরু করে ৪র্থ শ্রেণির প্রায় ২ শতাধিক শিক্ষার্থী বাছাই পর্বে অংশগ্রহণ করেছে।
ভার্চুয়াল এই প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে আবৃত্তি পরিবেশন করে বিচারক ও শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছে প্রায় ৮০ জন শিক্ষার্থী।
স্কুলটি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ইংরেজী মাধ্যমের এই স্কুলটি বাংলা ভাষা ও বাংলা সংস্কৃতি চর্চাকে তাদের কার্যক্রমের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে রেখেছে।
‘বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা যেন বিশ্বসংস্কৃতির দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে নিজেদের সমৃদ্ধ ভাষাকে সকলের সামনে তুলে ধরতে পারে সে লক্ষ্যে শিক্ষা জীবনের প্রথম পর্যায় থেকেই শিক্ষার্থীদের নিজ ভাষা ও সংস্কৃতির ধারক ও বাহক হিসেবে প্রস্তুত করে তোলা হয় স্কুলটিতে,’ বলছে ঢাকার ডিপিএস এসটিএস স্কুল কর্তৃপক্ষ।
এ অভিপ্রায় থেকে শিক্ষা কার্যক্রমের মধ্য দিয়েই শিক্ষকবৃন্দ বাংলা ভাষার উচ্চারণ, শব্দচয়ন ও সৃজনশীল উপস্থাপন এর দিকে জোর দিয়ে বাংলা গল্প বলা, গল্প লেখা, কবিতা আবৃত্তি, লোক সঙ্গীত, নজরুল সঙ্গীত, রবীন্দ্র সঙ্গীত ইত্যাদি সকল বিষয়ে শিক্ষার্থীদের পারদর্শী করে তোলার প্রয়াস চালায় বলে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
তারই ধারাবাহিকতায় উক্ত বিষয় গুলোর উপর প্রতিযোগিতার আয়োজন করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা যাচাই করা হয়।
বাংলা কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের উচ্চারণ, উপস্থাপন, সাজ-সজ্জা আর মুখাভিনয় স্কুলটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও শিক্ষকদের একটি সুস্থ সংস্কৃতি মনা প্রজন্ম তৈরি করার প্রচেষ্টায় আশাবাদী করে তোলে।