সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ অস্ত্র আসে বলে বিভিন্ন সময় খবর প্রকাশিত হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিভিন্ন সময় অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করেছে, অবৈধ অস্ত্র বেচাকেনার অভিযোগে অনেককে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ভারত থেকে অস্ত্র আনার অভিযোগে গত ১ সেপ্টেম্বর কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত মাসে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রি ও বহনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৯০ জনকে। এ নিয়ে আজ সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
অবৈধ অস্ত্র বেচাকেনার সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশেরই কিছু মানুষ যুক্ত। কোন কোন রাজনৈতিক দলের এক শ্রেণীর নেতাকর্মী অস্ত্র বেচাকেনা করে বলে অভিযোগ রয়েছে। কয়েকদিন আগে রাজধানী থেকে অস্ত্র ব্যবসার অভিযোগে একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। জানা গেছে, সেই চক্রের মূল হোতা ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনের স্থানীয় নেতা।
বিজিবিও বিভিন্ন সময় স্থলসীমান্ত দিয়ে আসা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে। এসব অস্ত্রের মধ্যে পিস্তল, রিভলভার, এয়ারগান, পাইপগান প্রভৃতি রয়েছে। যে পরিমাণ অস্ত্র চোরাচালান হয় তার কমই উদ্ধার করা সম্ভব হয় বলে অনেকে মনে করেন।
নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হয়। শুধু সন্ত্রাসীরাই যে এসব অস্ত্র ব্যবহার করে তা নয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের এক শ্রেণীর নেতাকর্মী রাজনীতি ও ভোটের মাঠের দখলের জন্য অস্ত্র ব্যবহার করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
প্রশ্ন হচ্ছে, সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধ অস্ত্র আসছে কীভাবে আর এর বেচাকেনা বা ব্যবহার করছে কে বা কারা। শুধু অস্ত্রের এক-দুটি চালান জব্দ করা বা এর গুটিকয়েক ব্যবহারকারীকে আটক করাই যথেষ্ট নয়। অবৈধ অস্ত্রের উৎস ও এর চোরাচালানের হোতাদের আটক করে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়া জরুরি। ভারত থেকে যেন অবৈধ অস্ত্র বাংলাদেশে আসতে না পারে সেজন্য সীমান্তে কঠোর নজরদারি চালাতে হবে। দেশের ভেতরে এসব অস্ত্রের বেচাকেনা ও ব্যবহার বন্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও তৎপর হতে হবে।
বুধবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ অস্ত্র আসে বলে বিভিন্ন সময় খবর প্রকাশিত হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিভিন্ন সময় অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করেছে, অবৈধ অস্ত্র বেচাকেনার অভিযোগে অনেককে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ভারত থেকে অস্ত্র আনার অভিযোগে গত ১ সেপ্টেম্বর কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত মাসে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রি ও বহনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৯০ জনকে। এ নিয়ে আজ সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
অবৈধ অস্ত্র বেচাকেনার সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশেরই কিছু মানুষ যুক্ত। কোন কোন রাজনৈতিক দলের এক শ্রেণীর নেতাকর্মী অস্ত্র বেচাকেনা করে বলে অভিযোগ রয়েছে। কয়েকদিন আগে রাজধানী থেকে অস্ত্র ব্যবসার অভিযোগে একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। জানা গেছে, সেই চক্রের মূল হোতা ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনের স্থানীয় নেতা।
বিজিবিও বিভিন্ন সময় স্থলসীমান্ত দিয়ে আসা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে। এসব অস্ত্রের মধ্যে পিস্তল, রিভলভার, এয়ারগান, পাইপগান প্রভৃতি রয়েছে। যে পরিমাণ অস্ত্র চোরাচালান হয় তার কমই উদ্ধার করা সম্ভব হয় বলে অনেকে মনে করেন।
নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হয়। শুধু সন্ত্রাসীরাই যে এসব অস্ত্র ব্যবহার করে তা নয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের এক শ্রেণীর নেতাকর্মী রাজনীতি ও ভোটের মাঠের দখলের জন্য অস্ত্র ব্যবহার করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
প্রশ্ন হচ্ছে, সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধ অস্ত্র আসছে কীভাবে আর এর বেচাকেনা বা ব্যবহার করছে কে বা কারা। শুধু অস্ত্রের এক-দুটি চালান জব্দ করা বা এর গুটিকয়েক ব্যবহারকারীকে আটক করাই যথেষ্ট নয়। অবৈধ অস্ত্রের উৎস ও এর চোরাচালানের হোতাদের আটক করে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়া জরুরি। ভারত থেকে যেন অবৈধ অস্ত্র বাংলাদেশে আসতে না পারে সেজন্য সীমান্তে কঠোর নজরদারি চালাতে হবে। দেশের ভেতরে এসব অস্ত্রের বেচাকেনা ও ব্যবহার বন্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও তৎপর হতে হবে।