অপেক্ষার প্রহর ফুরিয়েছে। স্কুল-কলেজ খুলেছে। প্রায় দেড় বছর ধরে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফেরার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল। অবশেষে দীর্ঘ ৫৪৩ দিন পর রোববার স্কুল-কলেজ খুলেছে। উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যেতে শুরু করেছে।
তবে বন্যাকবলিত অনেক এলাকার শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না। ঝরেপড়া ছেলেমেয়েদের হয়তো আর কখনই বিদ্যালয়ের আঙিনায় দেখা যাবে না। বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে এখনও সময় লাগবে। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলা হয়নি।
শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরেছে। সীমিত আকারে হলেও শ্রেণীকক্ষে প্রত্যক্ষ পাঠদান শুরু হয়েছে। এটা ভালো খবর। আমরা আশা করব, ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ পাঠদান কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে। সবস্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে। বিশেষ করে কিন্ডারগার্টেনগুলো খোলা নানান কারণেই জরুরি।
স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রমে ফিরতে হলে মহামারী করোনাকে প্রতিরোধ করতে হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধের কাজটি করতে হবে। এজন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে সবাইকে। স্কুল-কলেজ খোলা বা চালু রাখার ক্ষেত্রে সরকার ১৯ দফা যে নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো সংশ্লিষ্টদের কঠোরভাবে মানতে হবে। বিশেষ করে স্কুলে অভিভাবকরা যেন ভিড় না করেন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে অভিভাবকরা সচেতনতার পরিচয় দেবেন সেটাই কাম্য। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি তাদেরও মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো জরুরি স্বাস্থ্যবিধিগুলো নিশ্চিত করতে হবে।
করোনার সংক্রমণ আবারও বাড়লে শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বে। স্কুল-কলেজও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সরকার এ বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছে। কাজেই গোড়া থেকেই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। কোনও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের কারও করোনার উপসর্গ দেখা দিলে সহজে করোনার টেস্ট করানোর ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরুক।
সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
অপেক্ষার প্রহর ফুরিয়েছে। স্কুল-কলেজ খুলেছে। প্রায় দেড় বছর ধরে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফেরার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল। অবশেষে দীর্ঘ ৫৪৩ দিন পর রোববার স্কুল-কলেজ খুলেছে। উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যেতে শুরু করেছে।
তবে বন্যাকবলিত অনেক এলাকার শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না। ঝরেপড়া ছেলেমেয়েদের হয়তো আর কখনই বিদ্যালয়ের আঙিনায় দেখা যাবে না। বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে এখনও সময় লাগবে। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলা হয়নি।
শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরেছে। সীমিত আকারে হলেও শ্রেণীকক্ষে প্রত্যক্ষ পাঠদান শুরু হয়েছে। এটা ভালো খবর। আমরা আশা করব, ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ পাঠদান কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে। সবস্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে। বিশেষ করে কিন্ডারগার্টেনগুলো খোলা নানান কারণেই জরুরি।
স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রমে ফিরতে হলে মহামারী করোনাকে প্রতিরোধ করতে হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধের কাজটি করতে হবে। এজন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে সবাইকে। স্কুল-কলেজ খোলা বা চালু রাখার ক্ষেত্রে সরকার ১৯ দফা যে নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো সংশ্লিষ্টদের কঠোরভাবে মানতে হবে। বিশেষ করে স্কুলে অভিভাবকরা যেন ভিড় না করেন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে অভিভাবকরা সচেতনতার পরিচয় দেবেন সেটাই কাম্য। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি তাদেরও মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো জরুরি স্বাস্থ্যবিধিগুলো নিশ্চিত করতে হবে।
করোনার সংক্রমণ আবারও বাড়লে শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বে। স্কুল-কলেজও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সরকার এ বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছে। কাজেই গোড়া থেকেই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। কোনও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের কারও করোনার উপসর্গ দেখা দিলে সহজে করোনার টেস্ট করানোর ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরুক।