গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে সারা দেশের ন্যায় পুড়ছে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা। সূর্যের প্রখর তাপ আর প্রচন্ড গরমে চরম দুর্ভোগে পড়েছে জনজীবন। নাকাল হয়ে পড়েছেন খেটে খাওয়া দিন মজুর, কৃষক, শ্রমিক। এ অবস্থায় বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। খুব প্রয়োজন না হলে বাইরে না বেরোনোর পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা।
প্রচন্ড রোদে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ব্যস্ততম সড়কগুলোতে লোক চলাচল কমে গেছে। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে কেউ বাড়ি থেকে বের হচ্ছে না। কোথাও গরমের তীব্রতা থেকে রক্ষা পেতে অনেককে দেখা গেছে রাস্তার পাশে গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতে। আর কর্মজীবী মানুষেরও যেন কষ্টের শেষ নেই।
উপজলোয় বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রোদের প্রখরতায় রাস্তায় ছিলনা তেমন কোনো মানুষজন। যানবাহন চলাচল করতে কম দেখা গেছে। পথচারীরা মাঝে মধ্যে টিউবলের পানি মুখে ও মাথায় দিয়ে গরম থেকে কিছুটা রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করছে।
রিক্সা চালক ভুট্টো মিয়া বলেন, গরমের কারনে রিক্সা চালাতে বেশ কষ্ট হচ্ছে। রোদে চোখে যেন তাকানো যায়না। গা দিয়ে ঝর ঝর করে ঘাম ঝরছে। কষ্ট হলেও রিক্সা তো চালাতেই হবে। রিক্সা না চালালে ছেলে-মেয়ে নিয়া খামু কি?
অন্যদিকে তীব্র গরমের কারনে ডায়রিয়া, জ্বর, ঠান্ডা, গলাব্যথা, কাশিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেড়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধরাই বেশি। খুব প্রয়োজন না হলে বাইরে না বেরোনোর পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা।
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে সারা দেশের ন্যায় পুড়ছে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা। সূর্যের প্রখর তাপ আর প্রচন্ড গরমে চরম দুর্ভোগে পড়েছে জনজীবন। নাকাল হয়ে পড়েছেন খেটে খাওয়া দিন মজুর, কৃষক, শ্রমিক। এ অবস্থায় বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। খুব প্রয়োজন না হলে বাইরে না বেরোনোর পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা।
প্রচন্ড রোদে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ব্যস্ততম সড়কগুলোতে লোক চলাচল কমে গেছে। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে কেউ বাড়ি থেকে বের হচ্ছে না। কোথাও গরমের তীব্রতা থেকে রক্ষা পেতে অনেককে দেখা গেছে রাস্তার পাশে গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতে। আর কর্মজীবী মানুষেরও যেন কষ্টের শেষ নেই।
উপজলোয় বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রোদের প্রখরতায় রাস্তায় ছিলনা তেমন কোনো মানুষজন। যানবাহন চলাচল করতে কম দেখা গেছে। পথচারীরা মাঝে মধ্যে টিউবলের পানি মুখে ও মাথায় দিয়ে গরম থেকে কিছুটা রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করছে।
রিক্সা চালক ভুট্টো মিয়া বলেন, গরমের কারনে রিক্সা চালাতে বেশ কষ্ট হচ্ছে। রোদে চোখে যেন তাকানো যায়না। গা দিয়ে ঝর ঝর করে ঘাম ঝরছে। কষ্ট হলেও রিক্সা তো চালাতেই হবে। রিক্সা না চালালে ছেলে-মেয়ে নিয়া খামু কি?
অন্যদিকে তীব্র গরমের কারনে ডায়রিয়া, জ্বর, ঠান্ডা, গলাব্যথা, কাশিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেড়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধরাই বেশি। খুব প্রয়োজন না হলে বাইরে না বেরোনোর পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা।