পাবনার সুজানগর উপজেলায় এক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) সন্ধ্যায় সুজানগর পৌর এলাকার কালীর মোড়ে উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহীনুজ্জামানের সমর্থকদের সঙ্গে আরেক চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওহাবের সমর্থকদের প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়।
পরে আব্দুল ওহাবের সমর্থকের বাড়িতে হামলার সময় পুলিশ বাধা দিলে শাহীনের সমর্থকদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বেঁধে যায়।
শাহীনুজ্জামান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক; তিনি আনারস প্রতীক নিয়ে উপজেলা নির্বাচনে মাঠে রয়েছেন। আর আব্দুল ওহাব উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। নির্বাচনে তার প্রতীক মোটরসাইকেল।
সংঘর্ষের সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশের চালানো গুলিতে অন্তত দুইজন গুলিবিদ্ধসহ দশজন আহত হয়েছেন।
গুলিবিদ্ধরা হলেন- সুজানগর উপজেলার ভায়না গ্রামের বাদশা প্রামাণিক ও মতিন শেখ। তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনার বর্ণনায় পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, “সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহীনুজ্জামানের সমর্থকদের সঙ্গে মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওহাবের সমর্থকদের কথা কাটাকাটি হয়।
“এর জেরে সন্ধ্যায় শাহীনুজ্জামানের সমর্থকরা আব্দুল ওহাবের সমর্থক দেভায়না ইউপি চেয়ারম্যান আমিন উদ্দিনের বাড়িতে হামলার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শাহীন সমর্থকদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ বেঁধে যায়।”
তিনি বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এক পর্যায়ে পুলিশ গুলি ছুঁড়লে ভায়না গ্রামের বাদশা প্রামাণিক ও মতিন শেখ গুলিবিদ্ধ হয়। আহত হয় আরও কয়েকজন। গুলিবিদ্ধদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।”
চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওহাবের সমর্থকদের ওপর হামলার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শাহীনুজ্জামান শাহীন বলেন, “আমার এক সমর্থককে মারধর করে ভায়না ইউপি চেয়ারম্যান আমিন উদ্দিন। এ নিয়ে আমার লোকজন জড়ো হলে আমিন চেয়ারম্যানের লোকজনের সঙ্গে পুলিশের ঝামেলা হয়।”
এ ঘটনায় তার সমর্থক কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
শাহীনুজ্জামানের অভিযোগ অস্বীকার করে চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওহাব বলেন, “প্রতিদ্বন্দ্বী শাহিনুজ্জামান শাহীনের লোকজন পুরো উপজেলায় আমার লোকজনের ওপর হামলা চালাচ্ছে। বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিচ্ছে। আজকের ঘটনা তারই অংশ।
“তারা পুলিশকেও মানছে না। তারা সন্ত্রাসী কায়দায় নির্বাচনে বিজয়ী হতে চায়।”
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে, এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
পাবনার সুজানগর উপজেলায় এক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) সন্ধ্যায় সুজানগর পৌর এলাকার কালীর মোড়ে উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহীনুজ্জামানের সমর্থকদের সঙ্গে আরেক চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওহাবের সমর্থকদের প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়।
পরে আব্দুল ওহাবের সমর্থকের বাড়িতে হামলার সময় পুলিশ বাধা দিলে শাহীনের সমর্থকদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বেঁধে যায়।
শাহীনুজ্জামান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক; তিনি আনারস প্রতীক নিয়ে উপজেলা নির্বাচনে মাঠে রয়েছেন। আর আব্দুল ওহাব উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। নির্বাচনে তার প্রতীক মোটরসাইকেল।
সংঘর্ষের সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশের চালানো গুলিতে অন্তত দুইজন গুলিবিদ্ধসহ দশজন আহত হয়েছেন।
গুলিবিদ্ধরা হলেন- সুজানগর উপজেলার ভায়না গ্রামের বাদশা প্রামাণিক ও মতিন শেখ। তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনার বর্ণনায় পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, “সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহীনুজ্জামানের সমর্থকদের সঙ্গে মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওহাবের সমর্থকদের কথা কাটাকাটি হয়।
“এর জেরে সন্ধ্যায় শাহীনুজ্জামানের সমর্থকরা আব্দুল ওহাবের সমর্থক দেভায়না ইউপি চেয়ারম্যান আমিন উদ্দিনের বাড়িতে হামলার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শাহীন সমর্থকদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ বেঁধে যায়।”
তিনি বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এক পর্যায়ে পুলিশ গুলি ছুঁড়লে ভায়না গ্রামের বাদশা প্রামাণিক ও মতিন শেখ গুলিবিদ্ধ হয়। আহত হয় আরও কয়েকজন। গুলিবিদ্ধদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।”
চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওহাবের সমর্থকদের ওপর হামলার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শাহীনুজ্জামান শাহীন বলেন, “আমার এক সমর্থককে মারধর করে ভায়না ইউপি চেয়ারম্যান আমিন উদ্দিন। এ নিয়ে আমার লোকজন জড়ো হলে আমিন চেয়ারম্যানের লোকজনের সঙ্গে পুলিশের ঝামেলা হয়।”
এ ঘটনায় তার সমর্থক কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
শাহীনুজ্জামানের অভিযোগ অস্বীকার করে চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল ওহাব বলেন, “প্রতিদ্বন্দ্বী শাহিনুজ্জামান শাহীনের লোকজন পুরো উপজেলায় আমার লোকজনের ওপর হামলা চালাচ্ছে। বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিচ্ছে। আজকের ঘটনা তারই অংশ।
“তারা পুলিশকেও মানছে না। তারা সন্ত্রাসী কায়দায় নির্বাচনে বিজয়ী হতে চায়।”
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে, এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।