বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পানছড়ি উপজেলাতে সশস্ত্র গ্রুপের বন্দুকধারীদের গুলিতে তিনজন নিহত হয়েছে। নিহতরা হলেন-সিজন চাকমা, শাসন ত্রিপুরা ও জয়েন চাকমা। ইউপিডিএফের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিহতরা সবাই ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের কর্মী।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) ভোররাতে পানছড়ি উপজেলার লতিবান ইউনিয়নের শুকনাছড়ির শান্তি রঞ্জন পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
ইউপিডিএফের জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা এক বিবৃতিতে দাবি করেন, একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী ইউপিডিএফ কর্মীদের ওপর হামলা চালায়, এতে ঘটনাস্থলেই তিন কর্মী নিহত হয়। তিন ইউপিডিএফ কর্মীর হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বৃহস্পতিবার খাগড়াছড়ি জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট(ইউপিডিএফ)।
বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে ঠ্যাঙাড়ে নব্যমুখোশ সন্ত্রাসীদের এখনও হাসিনা সরকারের নিয়োজিত সেনা কর্মকর্তারা মদদ দিয়ে যাচ্ছেন। সেনাবাহিনীর মদদে সন্ত্রাসীরা আরও বেপরোয়া হয়ে ইউপিডিএফ নেতা-কর্মী হত্যায় মেতে উঠেছে। এর আগে গত বছর এই সন্ত্রাসীরা পানছড়ির পুজগাঙে বিপুল চাকমাসহ চার জনকে হত্যা করলেও তাদের বিরুদ্ধে সরকার-প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
বিবৃতিতে ইউপিডিএফ নেতা অবিলম্বে পানছড়িতে তিন ইউপিডিএফ কর্মীকে হত্যার সঙ্গে জড়িত নব্যমুখোশ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, হাসিনার আমলে নিয়োজিত ও মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত সেনা কর্মকর্তাদের প্রত্যাহারের দাবি জানান। অংগ্য মারমা খাগড়াছড়ি জেলায় ঘোষিত বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি সফল করতে জেলার সব যানবাহন মালিক-শ্রমিকসহ সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)’র প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের প্রধান নিরন চাকমা স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
পানছড়ি থানার ওসি মোহাম্মদ জসীম বলেন, “আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হত্যাকা-ের খবর পেয়েছি। সেখানে এখনও উত্তেজনা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থল দুর্গম হওয়ায় এখনও লাশ উদ্ধার সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনাস্থলের দিকে রওয়ানা হয়েছি। লাশটি উদ্ধার করতে পারলে খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তে জন্য পাঠানো হবে।
বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ
বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পানছড়ি উপজেলাতে সশস্ত্র গ্রুপের বন্দুকধারীদের গুলিতে তিনজন নিহত হয়েছে। নিহতরা হলেন-সিজন চাকমা, শাসন ত্রিপুরা ও জয়েন চাকমা। ইউপিডিএফের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিহতরা সবাই ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের কর্মী।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) ভোররাতে পানছড়ি উপজেলার লতিবান ইউনিয়নের শুকনাছড়ির শান্তি রঞ্জন পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
ইউপিডিএফের জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা এক বিবৃতিতে দাবি করেন, একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী ইউপিডিএফ কর্মীদের ওপর হামলা চালায়, এতে ঘটনাস্থলেই তিন কর্মী নিহত হয়। তিন ইউপিডিএফ কর্মীর হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বৃহস্পতিবার খাগড়াছড়ি জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট(ইউপিডিএফ)।
বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে ঠ্যাঙাড়ে নব্যমুখোশ সন্ত্রাসীদের এখনও হাসিনা সরকারের নিয়োজিত সেনা কর্মকর্তারা মদদ দিয়ে যাচ্ছেন। সেনাবাহিনীর মদদে সন্ত্রাসীরা আরও বেপরোয়া হয়ে ইউপিডিএফ নেতা-কর্মী হত্যায় মেতে উঠেছে। এর আগে গত বছর এই সন্ত্রাসীরা পানছড়ির পুজগাঙে বিপুল চাকমাসহ চার জনকে হত্যা করলেও তাদের বিরুদ্ধে সরকার-প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
বিবৃতিতে ইউপিডিএফ নেতা অবিলম্বে পানছড়িতে তিন ইউপিডিএফ কর্মীকে হত্যার সঙ্গে জড়িত নব্যমুখোশ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, হাসিনার আমলে নিয়োজিত ও মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত সেনা কর্মকর্তাদের প্রত্যাহারের দাবি জানান। অংগ্য মারমা খাগড়াছড়ি জেলায় ঘোষিত বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি সফল করতে জেলার সব যানবাহন মালিক-শ্রমিকসহ সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)’র প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের প্রধান নিরন চাকমা স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
পানছড়ি থানার ওসি মোহাম্মদ জসীম বলেন, “আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হত্যাকা-ের খবর পেয়েছি। সেখানে এখনও উত্তেজনা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থল দুর্গম হওয়ায় এখনও লাশ উদ্ধার সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনাস্থলের দিকে রওয়ানা হয়েছি। লাশটি উদ্ধার করতে পারলে খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তে জন্য পাঠানো হবে।