নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ঘন কুয়াশার কারণে ফ্লাইট চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে। কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা একেবারে ১০০ মিটারে নেমে আসায় সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি। এতে যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন এবং অনেকে আবাসিক হোটেলে থাকতে বাধ্য হয়েছেন।
সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হাকিম জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিমান চলাচলের জন্য ২০০০ মিটার দৃষ্টিসীমা প্রয়োজন হলেও বর্তমানে তা মাত্র ১০০ মিটার।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক এ কে এম বাহাউদ্দিন জাকারিয়া জানান, গতকাল রাতের এয়ার অ্যাস্ট্রা ও নভোএয়ারের দুটি ফ্লাইট বাতিল করতে হয়েছে। কুয়াশার কারণে সকালেও কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আশা করছেন, আজ দুপুরের মধ্যে আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে ফ্লাইট চলাচল শুরু হবে।
শীত মৌসুমে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে প্রায় প্রতিদিনই কুয়াশার কারণে ফ্লাইট শিডিউল বিপর্যয় দেখা দিচ্ছে, যার ফলে যাত্রীদের নিয়মিত ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪
নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ঘন কুয়াশার কারণে ফ্লাইট চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে। কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা একেবারে ১০০ মিটারে নেমে আসায় সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি। এতে যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন এবং অনেকে আবাসিক হোটেলে থাকতে বাধ্য হয়েছেন।
সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হাকিম জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিমান চলাচলের জন্য ২০০০ মিটার দৃষ্টিসীমা প্রয়োজন হলেও বর্তমানে তা মাত্র ১০০ মিটার।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক এ কে এম বাহাউদ্দিন জাকারিয়া জানান, গতকাল রাতের এয়ার অ্যাস্ট্রা ও নভোএয়ারের দুটি ফ্লাইট বাতিল করতে হয়েছে। কুয়াশার কারণে সকালেও কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আশা করছেন, আজ দুপুরের মধ্যে আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে ফ্লাইট চলাচল শুরু হবে।
শীত মৌসুমে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে প্রায় প্রতিদিনই কুয়াশার কারণে ফ্লাইট শিডিউল বিপর্যয় দেখা দিচ্ছে, যার ফলে যাত্রীদের নিয়মিত ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।