বেতন-ভাতা ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিক আন্দোলনের মুখে আশুলিয়ার নরসিংহপুর ও আশপাশের এলাকায় অন্তত ২৫টি তৈরি পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
বুধবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানান শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া। শ্রমিকদের চলমান আন্দোলন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
শ্রমিকরা ৭ দফা দাবিতে কয়েকদিন ধরে কর্মবিরতি পালন করে আসছিলেন। তাদের প্রধান দাবিগুলো হলো বার্ষিক বেতন-ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়ানো, অর্জিত ছুটির বকেয়া টাকা প্রতিমাসে পরিশোধ এবং অন্যান্য শ্রমিক সুবিধা নিশ্চিত করা।
এর আগে, সোমবার শ্রম মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৯ শতাংশ করার সিদ্ধান্ত হয়। শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, ডিসেম্বর থেকে নতুন বেতন কাঠামো কার্যকর হবে এবং জানুয়ারি মাসে শ্রমিকরা এটি পাবেন। তবে শ্রমিকরা ৯ শতাংশ বৃদ্ধি প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন।
নরসিংহপুর এলাকার হামীম গ্রুপ, শারমীন গ্রুপ, মেডলার অ্যাপারেলস, নেক্সট কালেকশন, আল মুসলিম ও সেতারা গ্রুপসহ বেশ কয়েকটি কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়।
শ্রমিকদের দাবি অনুযায়ী, বেতন বৃদ্ধির পাশাপাশি বেতন মাসের ৫ তারিখের মধ্যে পরিশোধ, অর্জিত ছুটির বকেয়া দ্রুত পরিশোধ, হাজিরা বোনাস প্রদান এবং রমজানে অতিরিক্ত কাজের জন্য ইফতারি ভাতা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তারা।
শিল্প পুলিশের সুপার মোমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, “কিছু শ্রমিক ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে কারখানার শ্রমিকদের বের করে আনার চেষ্টা করেছে। তবে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। শিল্পাঞ্চলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এবং যৌথবাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।”
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
বেতন-ভাতা ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিক আন্দোলনের মুখে আশুলিয়ার নরসিংহপুর ও আশপাশের এলাকায় অন্তত ২৫টি তৈরি পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
বুধবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানান শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া। শ্রমিকদের চলমান আন্দোলন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
শ্রমিকরা ৭ দফা দাবিতে কয়েকদিন ধরে কর্মবিরতি পালন করে আসছিলেন। তাদের প্রধান দাবিগুলো হলো বার্ষিক বেতন-ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়ানো, অর্জিত ছুটির বকেয়া টাকা প্রতিমাসে পরিশোধ এবং অন্যান্য শ্রমিক সুবিধা নিশ্চিত করা।
এর আগে, সোমবার শ্রম মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৯ শতাংশ করার সিদ্ধান্ত হয়। শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, ডিসেম্বর থেকে নতুন বেতন কাঠামো কার্যকর হবে এবং জানুয়ারি মাসে শ্রমিকরা এটি পাবেন। তবে শ্রমিকরা ৯ শতাংশ বৃদ্ধি প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন।
নরসিংহপুর এলাকার হামীম গ্রুপ, শারমীন গ্রুপ, মেডলার অ্যাপারেলস, নেক্সট কালেকশন, আল মুসলিম ও সেতারা গ্রুপসহ বেশ কয়েকটি কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়।
শ্রমিকদের দাবি অনুযায়ী, বেতন বৃদ্ধির পাশাপাশি বেতন মাসের ৫ তারিখের মধ্যে পরিশোধ, অর্জিত ছুটির বকেয়া দ্রুত পরিশোধ, হাজিরা বোনাস প্রদান এবং রমজানে অতিরিক্ত কাজের জন্য ইফতারি ভাতা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তারা।
শিল্প পুলিশের সুপার মোমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, “কিছু শ্রমিক ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে কারখানার শ্রমিকদের বের করে আনার চেষ্টা করেছে। তবে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। শিল্পাঞ্চলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এবং যৌথবাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।”