সাভারের আশুলিয়ায় এক রশিতে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন স্বামী-স্ত্রী। তবে তারা কী কারণে আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন তা জানা যায়নি।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে আশুলিয়ার জামগড়ার কাঁঠালতলা এলাকার আফাজ উদ্দিনের বাড়ি থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- বরগুনার পাথরঘাটা থানার বড়ইতলা গ্রামের মোস্তফার ছেলে মো. শাওন ও তার স্ত্রী জমাদ্দার বাড়ি গ্রামের শাহ-আলম মাতব্বরের মেয়ে হাফিজা। তারা দুইজনই পোশাক শ্রমিক ছিলেন বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানায়, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে ওই এলাকার আফাজ উদ্দিনের ৫তলা ভাড়া বাড়ি থেকে নিহত দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রায় ৫ মাস আগে ওই বাড়ির একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে স্থানীয় ‘দি রোজ ড্রেসেস’ লিমিটেড কারখানায় কাজ করতেন তারা।
বাড়ির মালিক আফাজ উদ্দিন বলেন, শাওন ও হাফিজা প্রায় ৫ মাস আগে বাসা ভাড়া নেন। তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ ছিল না। কী কারণে তারা আত্মহত্যা করেছেন তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জসিম উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখানো তাদের কোনো আত্মীয়-স্বজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সাভারের আশুলিয়ায় এক রশিতে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন স্বামী-স্ত্রী। তবে তারা কী কারণে আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন তা জানা যায়নি।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে আশুলিয়ার জামগড়ার কাঁঠালতলা এলাকার আফাজ উদ্দিনের বাড়ি থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- বরগুনার পাথরঘাটা থানার বড়ইতলা গ্রামের মোস্তফার ছেলে মো. শাওন ও তার স্ত্রী জমাদ্দার বাড়ি গ্রামের শাহ-আলম মাতব্বরের মেয়ে হাফিজা। তারা দুইজনই পোশাক শ্রমিক ছিলেন বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানায়, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে ওই এলাকার আফাজ উদ্দিনের ৫তলা ভাড়া বাড়ি থেকে নিহত দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রায় ৫ মাস আগে ওই বাড়ির একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে স্থানীয় ‘দি রোজ ড্রেসেস’ লিমিটেড কারখানায় কাজ করতেন তারা।
বাড়ির মালিক আফাজ উদ্দিন বলেন, শাওন ও হাফিজা প্রায় ৫ মাস আগে বাসা ভাড়া নেন। তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ ছিল না। কী কারণে তারা আত্মহত্যা করেছেন তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জসিম উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখানো তাদের কোনো আত্মীয়-স্বজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।