দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর চালু হলো দেশের দীর্ঘতম রেলসেতু, যমুনা রেলসেতু। মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফাহিমুল ইসলাম আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুটি উদ্বোধন করেন।
চার দশমিক আট কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতু উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে ঢাকার রেল যোগাযোগ আরও দ্রুত ও সহজ করবে। বর্তমান সড়ক সেতুর পাশে নির্মিত এই রেলসেতুর ওপর দিয়ে ৮৮টি ট্রেন চলাচল করতে পারবে। ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলতে পারবে, যা সময় বাঁচানোর পাশাপাশি বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সেতুটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৬,৭৮০ দশমিক ৯৬ কোটি টাকা, যার ৭২ দশমিক ৪ শতাংশ ঋণ হিসেবে দিয়েছে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা)। ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং ২০২১ সালের মার্চে পাইলিং কাজ শুরু হয়।
উদ্বোধনের পরপরই সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ট্রেনটি সেতুটি পার হয়, যা মাত্র সাড়ে তিন মিনিটে গন্তব্য অতিক্রম করে। তবে সেতুটি ডাবল লেনের হলেও বর্তমানে শুধুমাত্র সিঙ্গেল লেন চালু থাকায় যাত্রীদের পুরো সুবিধা পেতে কিছুটা সময় লাগবে।
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর চালু হলো দেশের দীর্ঘতম রেলসেতু, যমুনা রেলসেতু। মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফাহিমুল ইসলাম আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুটি উদ্বোধন করেন।
চার দশমিক আট কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতু উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে ঢাকার রেল যোগাযোগ আরও দ্রুত ও সহজ করবে। বর্তমান সড়ক সেতুর পাশে নির্মিত এই রেলসেতুর ওপর দিয়ে ৮৮টি ট্রেন চলাচল করতে পারবে। ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলতে পারবে, যা সময় বাঁচানোর পাশাপাশি বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সেতুটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৬,৭৮০ দশমিক ৯৬ কোটি টাকা, যার ৭২ দশমিক ৪ শতাংশ ঋণ হিসেবে দিয়েছে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা)। ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং ২০২১ সালের মার্চে পাইলিং কাজ শুরু হয়।
উদ্বোধনের পরপরই সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ট্রেনটি সেতুটি পার হয়, যা মাত্র সাড়ে তিন মিনিটে গন্তব্য অতিক্রম করে। তবে সেতুটি ডাবল লেনের হলেও বর্তমানে শুধুমাত্র সিঙ্গেল লেন চালু থাকায় যাত্রীদের পুরো সুবিধা পেতে কিছুটা সময় লাগবে।