চট্টগ্রামের আলোচিত সন্ত্রাসী ‘ছোট সাজ্জাদ’-এর স্ত্রী শারমিন আক্তার তামান্নাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার রাতে নগরীর বহদ্দারহাট বারৈয়পাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন।
তিনি জানান, গত ৩০ মার্চ চকবাজার চন্দনপুরা এলাকায় প্রাইভেটকার থামিয়ে ধাওয়া করে চালানো গুলিতে দুই জন নিহত ও আরও দুই জন আহত হন। এ ঘটনায় দায়ের করা জোড়া খুন মামলায় তামান্না এজাহারভুক্ত দ্বিতীয় আসামি।
ওসি আরও জানান, এর আগে এ মামলায় মো. বেলাল ও মো. মানিক নামে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ জানায়, বেলাল সরাসরি হত্যাকাণ্ডে অংশ নেন, আর মানিক মোটরসাইকেল সরবরাহ করেন।
মামলার বাদী নিহত বখতেয়ার হোসেন মানিকের মা ফিরোজা বেগম। ১ এপ্রিল তিনি সাতজনকে আসামি করে বাকলিয়া থানায় মামলা করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, কারাগারে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী তামান্নার পরিকল্পনায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
এর আগে গত ১৫ মার্চ ঢাকার একটি বাসা থেকে ছোট সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর পরদিন তার স্ত্রী তামান্নার একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়, যেখানে তিনি ‘কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে’ স্বামীকে জামিনে বের করে আনার কথা বলেন এবং প্রতিপক্ষকে হুমকিও দেন। ভিডিওটি পরে সরিয়ে ফেললেও তা এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
এ ছাড়া ৮ এপ্রিল ছোট সাজ্জাদকে রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ রাউজান ও বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় মাইকিং করে হুঁশিয়ারি বার্তা দেয়। তাতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান তামান্না। ফেইসবুকের ভিডিওবার্তায় তিনি দাবি করেন, তার স্বামীকে রশি বেঁধে রাস্তায় ঘোরানো মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
চট্টগ্রামের আলোচিত সন্ত্রাসী ‘ছোট সাজ্জাদ’-এর স্ত্রী শারমিন আক্তার তামান্নাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার রাতে নগরীর বহদ্দারহাট বারৈয়পাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন।
তিনি জানান, গত ৩০ মার্চ চকবাজার চন্দনপুরা এলাকায় প্রাইভেটকার থামিয়ে ধাওয়া করে চালানো গুলিতে দুই জন নিহত ও আরও দুই জন আহত হন। এ ঘটনায় দায়ের করা জোড়া খুন মামলায় তামান্না এজাহারভুক্ত দ্বিতীয় আসামি।
ওসি আরও জানান, এর আগে এ মামলায় মো. বেলাল ও মো. মানিক নামে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ জানায়, বেলাল সরাসরি হত্যাকাণ্ডে অংশ নেন, আর মানিক মোটরসাইকেল সরবরাহ করেন।
মামলার বাদী নিহত বখতেয়ার হোসেন মানিকের মা ফিরোজা বেগম। ১ এপ্রিল তিনি সাতজনকে আসামি করে বাকলিয়া থানায় মামলা করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, কারাগারে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী তামান্নার পরিকল্পনায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
এর আগে গত ১৫ মার্চ ঢাকার একটি বাসা থেকে ছোট সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর পরদিন তার স্ত্রী তামান্নার একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়, যেখানে তিনি ‘কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে’ স্বামীকে জামিনে বের করে আনার কথা বলেন এবং প্রতিপক্ষকে হুমকিও দেন। ভিডিওটি পরে সরিয়ে ফেললেও তা এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
এ ছাড়া ৮ এপ্রিল ছোট সাজ্জাদকে রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ রাউজান ও বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় মাইকিং করে হুঁশিয়ারি বার্তা দেয়। তাতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান তামান্না। ফেইসবুকের ভিডিওবার্তায় তিনি দাবি করেন, তার স্বামীকে রশি বেঁধে রাস্তায় ঘোরানো মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল।