নানান সমস্যায় পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী সরকারি কলেজ। সমাধানে নেয়া হয়নি কোন ব্যবস্থা। ভোগান্তিতে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা। সমস্যার সমাধান হলে, কলেজটি হতে পারে পটুয়াখালী জেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কলেজের মধ্যে একটি।
খোজ নিয়ে জানা গেছে, পটুয়াখালীর সর্ব দক্ষিণে সাগর নদী বেষ্টিত ৬ টি বিচ্ছিন্ন ইউনিয়ন নিয়ে রাঙ্গাবালী উপজেলা। ১৯৯৮ সালে সদর ইউনিয়নে প্রতিষ্ঠিত রাঙ্গাবালী কলেজ, ২০১৮ সালের ৮ আগষ্ট সরকারি করা হলেও, রয়ে যাওয়া সমস্যার সমাধান হয়নি গত ৬ বছরে। ভোগান্তিতে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা। নির্মাণ হয়নি শিক্ষক কোয়ার্টার, ছাত্রাবাস, সিমানা প্রাচীর, মজুরীকৃত পদও রয়েছে খালি। শিক্ষকরা বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে, তাদের দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্রাবাস না থাকায় দূর-দূরন্ত থেকে শিক্ষার্থীরা পায়ে হেটে আসে কলেজে। সীমানা প্রাচীর না থাকায় গরু ছাগলের মল মুত্রে পরিবেশ দোষিত হয়। এগুলো সমাধান করা একান্ত প্রয়োজন বলে জানান কলেজ সংশ্লিষ্টরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, বড়বাইশদিয়া, মৌডুবী, চরমোন্তাজ ইউনিয়ন থেকে অনেক শিক্ষার্থী পায়ে হেটে আসে। পার হতে হয় নদী। বাহন তিন তক্তার খেয়া নৌকা। এতে ভোগান্তিতে পরে তারা। ছাত্রাবাস থাকলে এই ভোগান্তি হতোনা তাদের।
শিক্ষকরা জানান, একাদ্বশ, দ্বাদশ মিলিয়ে ৪৩৮ জন শিক্ষার্থী রয়েছে কলেজে। কর্মরত শিক্ষক ১২ জন, বিষয়ভিত্তিক খালি পদ রয়েছে ৫ টি। ছাত্রাবাস থাকলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা আরও বারবে। তাই শিক্ষকদের কোয়ার্টার, ছাত্রাবাস, মজুরীকৃত খালি পদে নিয়োগ, কলেজের সিমানা প্রাচীরসহ যাবতীয় সমস্যার সমাধান হলে, কলেজটি হতে পারে পটুয়াখালী জেলার মধ্যে অন্যতম একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
নানান সমস্যায় পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী সরকারি কলেজ। সমাধানে নেয়া হয়নি কোন ব্যবস্থা। ভোগান্তিতে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা। সমস্যার সমাধান হলে, কলেজটি হতে পারে পটুয়াখালী জেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কলেজের মধ্যে একটি।
খোজ নিয়ে জানা গেছে, পটুয়াখালীর সর্ব দক্ষিণে সাগর নদী বেষ্টিত ৬ টি বিচ্ছিন্ন ইউনিয়ন নিয়ে রাঙ্গাবালী উপজেলা। ১৯৯৮ সালে সদর ইউনিয়নে প্রতিষ্ঠিত রাঙ্গাবালী কলেজ, ২০১৮ সালের ৮ আগষ্ট সরকারি করা হলেও, রয়ে যাওয়া সমস্যার সমাধান হয়নি গত ৬ বছরে। ভোগান্তিতে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা। নির্মাণ হয়নি শিক্ষক কোয়ার্টার, ছাত্রাবাস, সিমানা প্রাচীর, মজুরীকৃত পদও রয়েছে খালি। শিক্ষকরা বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে, তাদের দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্রাবাস না থাকায় দূর-দূরন্ত থেকে শিক্ষার্থীরা পায়ে হেটে আসে কলেজে। সীমানা প্রাচীর না থাকায় গরু ছাগলের মল মুত্রে পরিবেশ দোষিত হয়। এগুলো সমাধান করা একান্ত প্রয়োজন বলে জানান কলেজ সংশ্লিষ্টরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, বড়বাইশদিয়া, মৌডুবী, চরমোন্তাজ ইউনিয়ন থেকে অনেক শিক্ষার্থী পায়ে হেটে আসে। পার হতে হয় নদী। বাহন তিন তক্তার খেয়া নৌকা। এতে ভোগান্তিতে পরে তারা। ছাত্রাবাস থাকলে এই ভোগান্তি হতোনা তাদের।
শিক্ষকরা জানান, একাদ্বশ, দ্বাদশ মিলিয়ে ৪৩৮ জন শিক্ষার্থী রয়েছে কলেজে। কর্মরত শিক্ষক ১২ জন, বিষয়ভিত্তিক খালি পদ রয়েছে ৫ টি। ছাত্রাবাস থাকলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা আরও বারবে। তাই শিক্ষকদের কোয়ার্টার, ছাত্রাবাস, মজুরীকৃত খালি পদে নিয়োগ, কলেজের সিমানা প্রাচীরসহ যাবতীয় সমস্যার সমাধান হলে, কলেজটি হতে পারে পটুয়াখালী জেলার মধ্যে অন্যতম একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।