বাগেরহাটের রামপাল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) অফিসে চোরেরা হানা দিয়েছে। রামপাল থানার পাশে উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে চোরেরা হানা দেয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত সোমবার রাতের এই ঘটনায় গত মঙ্গলবার রামপাল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। থানা পুলিশ ওই অফিস পরিদর্শন করেছে। রামপাল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আফতাব আহমেদ জানান, গত সোমবার রাতের কোন এক সময় অজ্ঞাত চোরেরা অফিসের পূর্ব পাশ দিয়ে বাউন্ডারি ওয়াল টপকে অফিসের বাগানে প্রবেশ করে।
পরে তারা বারান্দার উত্তর পাশের গ্রীল ভেঙ্গে বারান্দায় প্রবেশ করে। ওই সময় তারা রুমের ২টি দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে আলমারি ভাঙ্গার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। গত মঙ্গলবার সকালে অফিসে এসে এসব দেখা যায়। তবে দিনভর খোঁজখবর নিয়ে দেখা গেছে, চোরেরা কোন কাগজপত্র বা দলিলাদি নেয়নি। ধারনা করা হচ্ছে কোন মূল্যবান কাগজপত্র হাতানোর লক্ষ্যে হয়তো চোরেরা হানা দিতে পারে। তারা পূর্ব পাশের উপরের সিসি ক্যামেরা কৌশলে উপরের দিকে ঠেলে দেয় এবং সামনের রাস্তা দিয়ে প্রবেশ না করায় সিসি ক্যামেরায় কোন কিছুই ধরা পড়েনি। আমি জেলা প্রশাসক মহোদয়সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিত করেছি। রামপাল থানার ওসি আতিকুর রহমান এসে তদন্ত করেছেন। পুলিশ বিষয়টি নিয়ে জোর তদন্ত করছে।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) অফিসে চোরেরা হানা দিয়েছে। রামপাল থানার পাশে উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে চোরেরা হানা দেয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত সোমবার রাতের এই ঘটনায় গত মঙ্গলবার রামপাল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। থানা পুলিশ ওই অফিস পরিদর্শন করেছে। রামপাল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আফতাব আহমেদ জানান, গত সোমবার রাতের কোন এক সময় অজ্ঞাত চোরেরা অফিসের পূর্ব পাশ দিয়ে বাউন্ডারি ওয়াল টপকে অফিসের বাগানে প্রবেশ করে।
পরে তারা বারান্দার উত্তর পাশের গ্রীল ভেঙ্গে বারান্দায় প্রবেশ করে। ওই সময় তারা রুমের ২টি দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে আলমারি ভাঙ্গার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। গত মঙ্গলবার সকালে অফিসে এসে এসব দেখা যায়। তবে দিনভর খোঁজখবর নিয়ে দেখা গেছে, চোরেরা কোন কাগজপত্র বা দলিলাদি নেয়নি। ধারনা করা হচ্ছে কোন মূল্যবান কাগজপত্র হাতানোর লক্ষ্যে হয়তো চোরেরা হানা দিতে পারে। তারা পূর্ব পাশের উপরের সিসি ক্যামেরা কৌশলে উপরের দিকে ঠেলে দেয় এবং সামনের রাস্তা দিয়ে প্রবেশ না করায় সিসি ক্যামেরায় কোন কিছুই ধরা পড়েনি। আমি জেলা প্রশাসক মহোদয়সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিত করেছি। রামপাল থানার ওসি আতিকুর রহমান এসে তদন্ত করেছেন। পুলিশ বিষয়টি নিয়ে জোর তদন্ত করছে।