নওগাঁর পোরশায় চলতি আম মৌসুমে ৯শ কোটি টাকার আম ব্যবসার সম্ভাবনা রয়েছে। এ উপজেলার সর্বত্রই এখন আমের ব্যবসা জমজমাট। গাছ থেকে আম নামানো ও বাজারজাত করা নিয়ে ব্যাস্ত সময় পার করছেন বাগান মালিক, আম ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা।
পোরশা উপজেলায় সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে আমরূপালী আম। এর সঙ্গে বারিফোর, কার্টিমন, ব্যানানা ম্যাংগো, গোপালভোগ, হিমসাগর বা খিরসাপাত, ল্যাংড়া, ফজলি ও আশ্বিনাসহ নানান জাতের সুস্বাদু আম। ইতোমধ্যে বাগান থেকে শেষ হয়েছে গোপালভোগ ও হিমসাগর বা খিরসাপাত আম। ল্যাংড়াও শেষের দিকে। এখন পুরোদমে কেনা-বেচা চলছে এ এলাকার জনপ্রিয় আম আমরূপালী। উপজেলার আমের বাজার নোচনাহার, পোরশা সদর, সারাইগাছীসহ বিভিন্ন আম বাজারে প্রতিদিন গড়ে ২০-২৫ লাখ টাকার আম কেনা-বেচা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মামুনূর রশিদ জানান, পোরশা উপজেলায় ১০ হাজার ৬৫০ হেক্টর আবাদী জমিতে আম বাগান তৈরি হয়েছে। এসব বাগান থেকে এ বছর ১ লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিকটন আম উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে এবং বর্তমান বাজার অনুযায়ী এখানে আম বাণিজ্য ৯শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেছেন।
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
নওগাঁর পোরশায় চলতি আম মৌসুমে ৯শ কোটি টাকার আম ব্যবসার সম্ভাবনা রয়েছে। এ উপজেলার সর্বত্রই এখন আমের ব্যবসা জমজমাট। গাছ থেকে আম নামানো ও বাজারজাত করা নিয়ে ব্যাস্ত সময় পার করছেন বাগান মালিক, আম ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা।
পোরশা উপজেলায় সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে আমরূপালী আম। এর সঙ্গে বারিফোর, কার্টিমন, ব্যানানা ম্যাংগো, গোপালভোগ, হিমসাগর বা খিরসাপাত, ল্যাংড়া, ফজলি ও আশ্বিনাসহ নানান জাতের সুস্বাদু আম। ইতোমধ্যে বাগান থেকে শেষ হয়েছে গোপালভোগ ও হিমসাগর বা খিরসাপাত আম। ল্যাংড়াও শেষের দিকে। এখন পুরোদমে কেনা-বেচা চলছে এ এলাকার জনপ্রিয় আম আমরূপালী। উপজেলার আমের বাজার নোচনাহার, পোরশা সদর, সারাইগাছীসহ বিভিন্ন আম বাজারে প্রতিদিন গড়ে ২০-২৫ লাখ টাকার আম কেনা-বেচা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মামুনূর রশিদ জানান, পোরশা উপজেলায় ১০ হাজার ৬৫০ হেক্টর আবাদী জমিতে আম বাগান তৈরি হয়েছে। এসব বাগান থেকে এ বছর ১ লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিকটন আম উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে এবং বর্তমান বাজার অনুযায়ী এখানে আম বাণিজ্য ৯শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেছেন।