বাগেরহাট সদর উপজেলার চিরুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে যৌন হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে।
বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম নাইটগার্ড আল আমিন শেখ (৩৫) এ ঘটনাটি
ঘটনালেও বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। যা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অভিভাবকদের মধ্যেও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
ঘটনা বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, গত ২২ মে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভিকটিম স্কুল ছাত্রী স্কুলে এসে বাথরুমে যেতে গেলে নৈশপ্রহরী আল-আমীন অসৎ উদ্দেশ্যে তাকে বিদ্যলয়ের দ্বিতীয় তলায় যেতে বলে। পরে আল আমিন সেখানে গিয়ে ওই শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির চেষ্টা করলে শিক্ষার্থী একটি প্রবেশ করে দরজা লাগিয়ে দেয়। আলামিন দরজা ধাক্কাধাক্কি করে খোলার চেষ্টা করে। এ সময় অন্য শিক্ষার্থীরা এসে ঘটনা প্রত্যক্ষ করে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এবং অনেকে স্কুল থেকে বাড়িতে চলে যায়। কয়েকজন অভিভাবক বলেন ঘটনাটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কে মৌখিকভাবে জানালেও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি। আর প্রভাবশালীদের চাপের মুখে স্কুল কমিটি আলামিনকে শুধু সতর্ক করেছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কমলেশ গোলদার এ বিষয়ে সংবাদ কর্মীদের জানান, ওই ছাত্রী ঘটনাটি মৌখিকভাবে শিক্ষিকা রাবেয়া বেগম জানিয়েছে। লিখিতভাবে কোন অভিযোগ করে নাই। এরপরও আলামিনকে সতর্ক করা হয়েছে। মেয়েটির পরিবার দরিদ্র হওয়ায় বিষয়টি বেশি বড় করতে চাইনি। এ দিকে নৈশপ্রহরী আলামিন তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এ বিষয়ে বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে বিষয়টি জানার পর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
বাগেরহাট সদর উপজেলার চিরুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে যৌন হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে।
বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম নাইটগার্ড আল আমিন শেখ (৩৫) এ ঘটনাটি
ঘটনালেও বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। যা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অভিভাবকদের মধ্যেও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
ঘটনা বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, গত ২২ মে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভিকটিম স্কুল ছাত্রী স্কুলে এসে বাথরুমে যেতে গেলে নৈশপ্রহরী আল-আমীন অসৎ উদ্দেশ্যে তাকে বিদ্যলয়ের দ্বিতীয় তলায় যেতে বলে। পরে আল আমিন সেখানে গিয়ে ওই শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির চেষ্টা করলে শিক্ষার্থী একটি প্রবেশ করে দরজা লাগিয়ে দেয়। আলামিন দরজা ধাক্কাধাক্কি করে খোলার চেষ্টা করে। এ সময় অন্য শিক্ষার্থীরা এসে ঘটনা প্রত্যক্ষ করে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এবং অনেকে স্কুল থেকে বাড়িতে চলে যায়। কয়েকজন অভিভাবক বলেন ঘটনাটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কে মৌখিকভাবে জানালেও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি। আর প্রভাবশালীদের চাপের মুখে স্কুল কমিটি আলামিনকে শুধু সতর্ক করেছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কমলেশ গোলদার এ বিষয়ে সংবাদ কর্মীদের জানান, ওই ছাত্রী ঘটনাটি মৌখিকভাবে শিক্ষিকা রাবেয়া বেগম জানিয়েছে। লিখিতভাবে কোন অভিযোগ করে নাই। এরপরও আলামিনকে সতর্ক করা হয়েছে। মেয়েটির পরিবার দরিদ্র হওয়ায় বিষয়টি বেশি বড় করতে চাইনি। এ দিকে নৈশপ্রহরী আলামিন তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এ বিষয়ে বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে বিষয়টি জানার পর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।